বেড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার বেড়া উপজেলায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন উপেক্ষা করে একটি চক্র অভিনব পদ্ধতিতে মৌসুমি পাখি শিকারে মেতে উঠেছে। তারা বিভিন্ন নদী, হাওর, বিল, জলাশয় থেকে বক, পানকৌড়ি, বালিহাঁসসহ নানা প্রজাতির পাখি শিকার করে জীববৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
জানা গেছে, নদী, বিল, ডোবা ও জলাশয়বেষ্টিত বেড়া উপজেলার হাটুরিয়া নাকালিয়া ইউনিয়নের পেঁচাকোলা, মহনগঞ্জ, নাকালিয়া; কৈতলা ইউনিয়নের রাকসা, মাছখালী; পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়নের নাটিয়াবাড়ী, নগরবাড়ী; মাসুন্দিয়া ইউনিয়নের নটাখোলা ও কাজীরহাট এলাকায় সন্ধ্যার পর পাখি শিকারিরা তাঁদের শিকার করা পাখি বিক্রি শুরু করেন। শিকারিরা মূলত বক বেশি শিকার করেন। এক জোড়া ‘বক’ পাখি ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করেন তাঁরা। তাঁরা সারা দিন ধরে পাখিগুলো ওই সব এলাকার বিভিন্ন জলাশয়ে ফাঁদ পেতে শিকার করেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, চলতি সময়ে নদী, বিল, ডোবার জল কমে চর জেগে ওঠায় প্রতিদিন শত শত বক ওই সব স্থানে খাদ্যের সন্ধানে বিচরণ করে। এ সময় শিকারিরা ফাঁদ পেতে পাখিগুলো আটক করে। পরে শত শত পাখি খাঁচাবন্দী করে রাখে। সন্ধ্যার পর সেগুলো বিক্রি করতে পাড়া-মহল্লার সরু গলিগুলোকে নিরাপদ স্থান হিসেবে বেছে নেয় শিকারিরা। তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় ক্রেতারও সেগুলো কিনে নেয়।
বেড়া উপজেলার মনজুর কাদের ডিগ্রি কলেজের ভূগোল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, অনিয়ন্ত্রিতভাবে বক শিকার করায় আমাদের প্রাকৃতিক ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ছে। শিকারিরা পাড়া-মহল্লার সরু গলিগুলোকে নিরাপদ স্থান হিসেবে বেছে নিয়ে পাখি বিক্রি করে। তাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের আটক করা সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সবুর আলী বলেন, পাখি শিকার ও ক্রয়-বিক্রয় দণ্ডনীয় অপরাধ। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ ও তথ্য পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পাবনার বেড়া উপজেলায় বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন উপেক্ষা করে একটি চক্র অভিনব পদ্ধতিতে মৌসুমি পাখি শিকারে মেতে উঠেছে। তারা বিভিন্ন নদী, হাওর, বিল, জলাশয় থেকে বক, পানকৌড়ি, বালিহাঁসসহ নানা প্রজাতির পাখি শিকার করে জীববৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।
জানা গেছে, নদী, বিল, ডোবা ও জলাশয়বেষ্টিত বেড়া উপজেলার হাটুরিয়া নাকালিয়া ইউনিয়নের পেঁচাকোলা, মহনগঞ্জ, নাকালিয়া; কৈতলা ইউনিয়নের রাকসা, মাছখালী; পুরান ভারেঙ্গা ইউনিয়নের নাটিয়াবাড়ী, নগরবাড়ী; মাসুন্দিয়া ইউনিয়নের নটাখোলা ও কাজীরহাট এলাকায় সন্ধ্যার পর পাখি শিকারিরা তাঁদের শিকার করা পাখি বিক্রি শুরু করেন। শিকারিরা মূলত বক বেশি শিকার করেন। এক জোড়া ‘বক’ পাখি ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করেন তাঁরা। তাঁরা সারা দিন ধরে পাখিগুলো ওই সব এলাকার বিভিন্ন জলাশয়ে ফাঁদ পেতে শিকার করেন বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, চলতি সময়ে নদী, বিল, ডোবার জল কমে চর জেগে ওঠায় প্রতিদিন শত শত বক ওই সব স্থানে খাদ্যের সন্ধানে বিচরণ করে। এ সময় শিকারিরা ফাঁদ পেতে পাখিগুলো আটক করে। পরে শত শত পাখি খাঁচাবন্দী করে রাখে। সন্ধ্যার পর সেগুলো বিক্রি করতে পাড়া-মহল্লার সরু গলিগুলোকে নিরাপদ স্থান হিসেবে বেছে নেয় শিকারিরা। তুলনামূলক দাম কম হওয়ায় ক্রেতারও সেগুলো কিনে নেয়।
বেড়া উপজেলার মনজুর কাদের ডিগ্রি কলেজের ভূগোল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ বলেন, অনিয়ন্ত্রিতভাবে বক শিকার করায় আমাদের প্রাকৃতিক ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়ছে। শিকারিরা পাড়া-মহল্লার সরু গলিগুলোকে নিরাপদ স্থান হিসেবে বেছে নিয়ে পাখি বিক্রি করে। তাই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কিংবা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের আটক করা সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে বেড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সবুর আলী বলেন, পাখি শিকার ও ক্রয়-বিক্রয় দণ্ডনীয় অপরাধ। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ ও তথ্য পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
৪৪ বছরে অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, পরিকল্পনার অভাব ও সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ঢাকার পরিবেশ বিপর্যয়কে অনিবার্য করে তুলেছে। এই সময়ে হারিয়ে গেছে প্রায় ৬০ শতাংশ জলাধার। ঢাকার জলাধার এখন আয়তনের ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। তাপমাত্রা কমাতে জলাভূমি পুনরুদ্ধার করা জরুরি।
২ ঘণ্টা আগেআজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১ দিন আগে