
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছে। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল এ তথ্য জানিয়েছে। এ অবস্থায় থাই সরকারকে বায়ুদূষণ রোধে আরও জরুরি ও ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিবছরের শুরুর দিকে (বিশেষ করে নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত) থাই কৃষকেরা প্রচুর পরিমাণ খড়, আখের ছোবড়াসহ বিভিন্ন ধরনের আবর্জনা পোড়ান। এ কারণে দেশটির গ্রামগুলোর তুলনায় শহরগুলোর বাতাসে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটারের চেয়ে ছোট আকারের দূষক কণার—যা পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫ নামেও পরিচিত—পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। এই আকারের দূষক কণা মানুষের শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে রক্তের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।
বিষয়টিকে আমলে নিয়ে দ্রুত বিষয়টি বন্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘জনস্বাস্থ্যের ওপর পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫-এর প্রভাবের বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে হবে।’
গত সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল বলেছে, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হেলথ ডেটা সেন্টার সিস্টেমের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বায়ুদূষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৫ লাখের বেশি।’ এর ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠান থাই প্রধানমন্ত্রী সেরেথা থাভাইসিনের সরকারের জন্য বেশ কিছু পরামর্শ তুলে ধরেছে।
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের শুরু থেকে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত থাইল্যান্ডে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এসব রোগের মধ্যে ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, ফুসফুসে ক্যানসার, হাঁপানি ও বিভিন্ন ধরনের হৃদ্রোগ উল্লেখযোগ্য।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছে। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল এ তথ্য জানিয়েছে। এ অবস্থায় থাই সরকারকে বায়ুদূষণ রোধে আরও জরুরি ও ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিবছরের শুরুর দিকে (বিশেষ করে নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত) থাই কৃষকেরা প্রচুর পরিমাণ খড়, আখের ছোবড়াসহ বিভিন্ন ধরনের আবর্জনা পোড়ান। এ কারণে দেশটির গ্রামগুলোর তুলনায় শহরগুলোর বাতাসে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটারের চেয়ে ছোট আকারের দূষক কণার—যা পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫ নামেও পরিচিত—পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। এই আকারের দূষক কণা মানুষের শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে রক্তের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।
বিষয়টিকে আমলে নিয়ে দ্রুত বিষয়টি বন্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘জনস্বাস্থ্যের ওপর পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫-এর প্রভাবের বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে হবে।’
গত সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল বলেছে, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হেলথ ডেটা সেন্টার সিস্টেমের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বায়ুদূষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৫ লাখের বেশি।’ এর ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠান থাই প্রধানমন্ত্রী সেরেথা থাভাইসিনের সরকারের জন্য বেশ কিছু পরামর্শ তুলে ধরেছে।
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের শুরু থেকে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত থাইল্যান্ডে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এসব রোগের মধ্যে ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, ফুসফুসে ক্যানসার, হাঁপানি ও বিভিন্ন ধরনের হৃদ্রোগ উল্লেখযোগ্য।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছে। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল এ তথ্য জানিয়েছে। এ অবস্থায় থাই সরকারকে বায়ুদূষণ রোধে আরও জরুরি ও ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিবছরের শুরুর দিকে (বিশেষ করে নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত) থাই কৃষকেরা প্রচুর পরিমাণ খড়, আখের ছোবড়াসহ বিভিন্ন ধরনের আবর্জনা পোড়ান। এ কারণে দেশটির গ্রামগুলোর তুলনায় শহরগুলোর বাতাসে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটারের চেয়ে ছোট আকারের দূষক কণার—যা পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫ নামেও পরিচিত—পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। এই আকারের দূষক কণা মানুষের শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে রক্তের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।
বিষয়টিকে আমলে নিয়ে দ্রুত বিষয়টি বন্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘জনস্বাস্থ্যের ওপর পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫-এর প্রভাবের বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে হবে।’
গত সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল বলেছে, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হেলথ ডেটা সেন্টার সিস্টেমের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বায়ুদূষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৫ লাখের বেশি।’ এর ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠান থাই প্রধানমন্ত্রী সেরেথা থাভাইসিনের সরকারের জন্য বেশ কিছু পরামর্শ তুলে ধরেছে।
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের শুরু থেকে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত থাইল্যান্ডে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এসব রোগের মধ্যে ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, ফুসফুসে ক্যানসার, হাঁপানি ও বিভিন্ন ধরনের হৃদ্রোগ উল্লেখযোগ্য।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছে। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, থাইল্যান্ডের ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল এ তথ্য জানিয়েছে। এ অবস্থায় থাই সরকারকে বায়ুদূষণ রোধে আরও জরুরি ও ব্যাপক পদক্ষেপ নেওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
প্রতিবছরের শুরুর দিকে (বিশেষ করে নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত) থাই কৃষকেরা প্রচুর পরিমাণ খড়, আখের ছোবড়াসহ বিভিন্ন ধরনের আবর্জনা পোড়ান। এ কারণে দেশটির গ্রামগুলোর তুলনায় শহরগুলোর বাতাসে ২ দশমিক ৫ মাইক্রোমিটারের চেয়ে ছোট আকারের দূষক কণার—যা পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫ নামেও পরিচিত—পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। এই আকারের দূষক কণা মানুষের শ্বাসের সঙ্গে ফুসফুসে প্রবেশ করে রক্তের সঙ্গে মিশে যেতে পারে।
বিষয়টিকে আমলে নিয়ে দ্রুত বিষয়টি বন্ধ করার পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ‘জনস্বাস্থ্যের ওপর পার্টিকুলেট ম্যাটার বা পিএম-২.৫-এর প্রভাবের বিষয়টি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করতে হবে।’
গত সোমবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে ন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল বলেছে, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হেলথ ডেটা সেন্টার সিস্টেমের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে বায়ুদূষণ-সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়া রোগীর সংখ্যা ছিল ১ কোটি ৫ লাখের বেশি।’ এর ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠান থাই প্রধানমন্ত্রী সেরেথা থাভাইসিনের সরকারের জন্য বেশ কিছু পরামর্শ তুলে ধরেছে।
প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, ২০২৪ সালের শুরু থেকে এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার আগ পর্যন্ত থাইল্যান্ডে অন্তত ১৬ লাখ মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়েছে। এসব রোগের মধ্যে ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস, ফুসফুসে ক্যানসার, হাঁপানি ও বিভিন্ন ধরনের হৃদ্রোগ উল্লেখযোগ্য।

দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
৪৪ মিনিট আগে
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৮ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৮ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবেশ ধ্বংসের বিনিময়ে উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউএলএবি) ৮ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বর্তমান প্রজন্মের জীবনযাপন, ভোগ, সৃজনশীলতা ও নেতৃত্বের সিদ্ধান্তই নির্ধারণ করবে শুধু তাদের ভবিষ্যৎ নয়, পৃথিবীর ভবিষ্যৎও।
নবীন গ্র্যাজুয়েটদের শব্দদূষণ ও প্লাস্টিক দূষণ রোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে দায়িত্ববোধ, সততা ও টেকসই চিন্তাধারাকে জীবনের মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি পেশা, উদ্ভাবন ও নীতি পৃথিবীকে হয় সুস্থ করতে পারে, নয় ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সর্বদা সুস্থতার পথকেই বেছে নিতে হবে।
গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে উপদেষ্টা আরও বলেন, আজ তোমরা সাফল্যের প্রতীক হিসেবে গাউন ও ক্যাপ পরেছ, কাল দায়িত্বের প্রতীক পরবে। সাহস ও সততার সঙ্গে এগিয়ে চলো। মানুষের, দেশের ও পৃথিবীর প্রতি দায়িত্ব কখনো ভুলে যেও না।
সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অনুষ্ঠান উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন ইউএলএবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান। বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মুরশেদ। প্রধান বক্তা ছিলেন এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মানজুর। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আয়ুব ইসলাম।
অনুষ্ঠানে গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে ডিগ্রি, স্বর্ণপদক ও একাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘পরিবেশ ধ্বংসের বিনিময়ে উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের (ইউএলএবি) ৮ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বর্তমান প্রজন্মের জীবনযাপন, ভোগ, সৃজনশীলতা ও নেতৃত্বের সিদ্ধান্তই নির্ধারণ করবে শুধু তাদের ভবিষ্যৎ নয়, পৃথিবীর ভবিষ্যৎও।
নবীন গ্র্যাজুয়েটদের শব্দদূষণ ও প্লাস্টিক দূষণ রোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়ে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে দায়িত্ববোধ, সততা ও টেকসই চিন্তাধারাকে জীবনের মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি পেশা, উদ্ভাবন ও নীতি পৃথিবীকে হয় সুস্থ করতে পারে, নয় ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সর্বদা সুস্থতার পথকেই বেছে নিতে হবে।
গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে উপদেষ্টা আরও বলেন, আজ তোমরা সাফল্যের প্রতীক হিসেবে গাউন ও ক্যাপ পরেছ, কাল দায়িত্বের প্রতীক পরবে। সাহস ও সততার সঙ্গে এগিয়ে চলো। মানুষের, দেশের ও পৃথিবীর প্রতি দায়িত্ব কখনো ভুলে যেও না।
সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অনুষ্ঠান উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন ইউএলএবি’র উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান। বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মুরশেদ। প্রধান বক্তা ছিলেন এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মানজুর। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আয়ুব ইসলাম।
অনুষ্ঠানে গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে ডিগ্রি, স্বর্ণপদক ও একাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছেন। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান
০৭ মার্চ ২০২৪
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৮ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৮ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৪২১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো, ভারতের দিল্লি ও কলকাতা এবং পাকিস্তানের করাচি। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৬৯, ১৭৬ ও ১৬৫।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আজ বায়ুদূষণের শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান আজ ৪২১, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো, ভারতের দিল্লি ও কলকাতা এবং পাকিস্তানের করাচি। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২৬৯, ১৭৬ ও ১৬৫।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছেন। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান
০৭ মার্চ ২০২৪
দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
৪৪ মিনিট আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৮ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে খুব বড় ধরনের প্রভাব পড়বে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকালের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোন্থা আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ২৭ অক্টোবর মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এটি ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এভাবে বৃষ্টি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে আঘাত হানতে পারে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে খুব বড় ধরনের প্রভাব পড়বে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকালের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মোন্থা আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি ২৭ অক্টোবর মধ্যরাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিম এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। এটি ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। এভাবে বৃষ্টি ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত চলতে পারে। এ ছাড়া সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
এদিকে আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। তবে দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছেন। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান
০৭ মার্চ ২০২৪
দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
৪৪ মিনিট আগে
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৮ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ থাইল্যান্ডে বায়ুদূষণ তীব্র আকার ধারণ করেছে। তীব্রতা এতটাই বেশি যে, ২০২৩ সালে দেশটির মোট জনসংখ্যার সাত ভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ১ কোটির বেশি মানুষ বায়ুদূষণজনিত বিভিন্ন ধরনের অসুস্থতায় ভুগেছেন। থাই সরকারের এক পরিসংখ্যান
০৭ মার্চ ২০২৪
দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।
৪৪ মিনিট আগে
হেমন্তের শুষ্ক দিনগুলোতে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজকের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯১।
৮ ঘণ্টা আগে
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরে ২ নম্বর দূরবর্তী...
৮ ঘণ্টা আগে