কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব করে আসছিল বাংলাদেশ। অবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে সেই প্রস্তাব প্রায় সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হলো। এর জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মো. মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল বুধবার প্রস্তাবটি সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় মানবাধিকার পরিষদে উপস্থাপন করেন। এই প্রস্তাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখা, প্যারিস চুক্তির বাস্তবায়ন, ঝুঁকিপ্রবণ দেশগুলোয় কার্যকর সহায়তা প্রদান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারকরণ, সক্ষমতা ও উন্নয়নের মাত্রাভেদে সাধারণ কিন্তু পৃথক দায়িত্ব (সিবিডিআর) নীতির যথাযথ প্রতিফলন এবং মানবাধিকার পরিষদ ও এর সব প্রক্রিয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টিকে আরও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
২০০৮ সাল থেকে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব করে আসছিল বাংলাদেশ। ২০২১ সালে এসে সেটি গৃহীত হলো।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়। এতে জানানো হয়, ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে ধারাবাহিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব উত্থাপন করে আসছিল। এ বছরের প্রস্তাবে রাশিয়া কতিপয় সংশোধনী আনার চেষ্টা করলে সেগুলোর প্রতিটি ভোটে বাতিল হয়ে যায়। তবে, রাশিয়া পুরো প্রস্তাবের বিরোধিতা না করায় এটি প্রায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদ্য সমাপ্ত ৪৭তম অধিবেশনে মানবাধিকারের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাববিষয়ক প্রস্তাব পাস হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য অস্তিত্বের হুমকিস্বরূপ। এটি বিশ্বের সব মানুষের মৌলিক অধিকার সুরক্ষার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই মানবাধিকার পরিষদে বাংলাদেশসহ তিনটি দেশের পক্ষ থেকে উত্থাপিত জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবটি গৃহীত হওয়ায় আমি বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর কার্যত কোনো ভূমিকা না থাকলেও এ দেশগুলোই জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের শিকার হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের মতো জলবায়ুঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোতে অভিযোজন, প্রশমন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং আর্থিক ও বিনিয়োগ সহায়তা বৃদ্ধিতে উন্নত দেশগুলোকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
দীর্ঘদিন ধরে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব করে আসছিল বাংলাদেশ। অবশেষে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদে সেই প্রস্তাব প্রায় সর্বসম্মতভাবে গৃহীত হলো। এর জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ।
জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মো. মোস্তাফিজুর রহমান গতকাল বুধবার প্রস্তাবটি সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় মানবাধিকার পরিষদে উপস্থাপন করেন। এই প্রস্তাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখা, প্যারিস চুক্তির বাস্তবায়ন, ঝুঁকিপ্রবণ দেশগুলোয় কার্যকর সহায়তা প্রদান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদারকরণ, সক্ষমতা ও উন্নয়নের মাত্রাভেদে সাধারণ কিন্তু পৃথক দায়িত্ব (সিবিডিআর) নীতির যথাযথ প্রতিফলন এবং মানবাধিকার পরিষদ ও এর সব প্রক্রিয়ায় জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার বিষয়টিকে আরও গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়।
২০০৮ সাল থেকে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব করে আসছিল বাংলাদেশ। ২০২১ সালে এসে সেটি গৃহীত হলো।
আজ বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়। এতে জানানো হয়, ২০০৮ সাল থেকে বাংলাদেশ জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদে ধারাবাহিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রস্তাব উত্থাপন করে আসছিল। এ বছরের প্রস্তাবে রাশিয়া কতিপয় সংশোধনী আনার চেষ্টা করলে সেগুলোর প্রতিটি ভোটে বাতিল হয়ে যায়। তবে, রাশিয়া পুরো প্রস্তাবের বিরোধিতা না করায় এটি প্রায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদ্য সমাপ্ত ৪৭তম অধিবেশনে মানবাধিকারের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূল প্রভাববিষয়ক প্রস্তাব পাস হওয়ার প্রতিক্রিয়ায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর জন্য অস্তিত্বের হুমকিস্বরূপ। এটি বিশ্বের সব মানুষের মৌলিক অধিকার সুরক্ষার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই মানবাধিকার পরিষদে বাংলাদেশসহ তিনটি দেশের পক্ষ থেকে উত্থাপিত জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবটি গৃহীত হওয়ায় আমি বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত দেশগুলোর কার্যত কোনো ভূমিকা না থাকলেও এ দেশগুলোই জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের শিকার হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশের মতো জলবায়ুঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোতে অভিযোজন, প্রশমন, প্রযুক্তি হস্তান্তর এবং আর্থিক ও বিনিয়োগ সহায়তা বৃদ্ধিতে উন্নত দেশগুলোকে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই ঢাকায় বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। আজ সোমবারও সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, সারাদিনই অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টি। সেই সঙ্গে হতে পারে বজ্রপাতও। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেগত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় আজ সোমবারও ঢাকার বাতাস সহনীয়। গতকালের তুলনায় আজ ঢাকার বায়ুমানে বেশ উন্নতিও লক্ষ্য করা গেছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৫৭, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের...
৪৪ মিনিট আগেঢাকায় আজও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ রোববার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ রোববার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৮৯, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ২৩তম।
১ দিন আগে