চরম জলবায়ুর প্রভাবে বিপর্যস্ত সারা বিশ্ব। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে অনেক দেশেই ফসলের উৎপাদন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ অবস্থায় উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে ফসল এমন জাত উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের বিজ্ঞানীরা গবেষণা চালিয়ে এমন আলুর জাত উদ্ভাবন করেছেন, যেটি তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও নষ্ট হবে না।
গ্লোবাল চেঞ্জ বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণাপত্রে এই উদ্ভাবনকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মুখে ফলন বৃদ্ধির একটি সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় (ইউআইইউসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের গবেষকদের সমন্বয়ে ড. ক্যাথরিন মিচাম–হেনসল্ড নেতৃত্বে একটি দল এই প্রকল্পে কাজ করেছেন।
তাঁদের পরীক্ষায় দেখেন, অভিযোজিত গাছগুলো উচ্চ তাপের মধ্যে সাধারণ গাছগুলোর চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি আলু উৎপাদন করেছে। এ পরীক্ষায় ফটোরেসপিরেশন নামে একটি প্রক্রিয়ায় দুটি জিন যোগ করার মাধ্যমে গাছটির সহ্য ক্ষমতা বাড়ানো হয়। তবে বিভিন্ন পরিবেশে ফলাফল নিশ্চিত করতে বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে এই পরীক্ষা চালানো প্রয়োজন বলে জানান গবেষকেরা।
গবেষক দলের নেতা ড. ক্যাথরিন বলেন, বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়নের কারণে ফলন হ্রাসের ঝুঁকিতে থাকা অঞ্চলগুলোর জন্য খাদ্যের চাহিদা মেটাতে তাপপ্রবাহ সহ্য করতে সক্ষম ফসলের জাতের প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পরীক্ষায় টিউবারের (আলুর) ভরের ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি দেখেছি আমরা। ফটোসিনথেসিস উন্নত করার মাধ্যমে বিরূপ জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল আবাদ সম্ভব।’
রবার্ট এমারসন উদ্ভিদ জীববিদ্যা ও শস্য বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং আরআইপিই প্রকল্পের ডেপুটি ডিরেক্টর অধ্যাপক ডন ওর্ট বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, জিন প্রকৌশল ব্যবহার করে ফটোসিনথেসিসের (সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া) উন্নতি সম্ভব। যা ফলন বাড়াবে কিন্তু পুষ্টিমানে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। খাদ্য নিরাপত্তা বলতে শুধু ক্যালোরির পরিমাণ নয়, বরং খাদ্যের গুণগত মানকেও বিবেচনায় নেওয়া উচিত।
গবেষণা দলের সদস্য ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের ড. অ্যামান্ডা কাভানাহ বলেন, এই উৎপাদন প্রক্রিয়াটি উন্নয়নশীল বিশ্বে বিশাল ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা অঞ্চলগুলোর ফসল সুরক্ষায় সহায়ক হতে পারে।
অ্যামান্ডা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের প্রধান খাদ্য ফসলগুলো হুমকির সম্মুখীন। আমাদের গবেষণায় নিশ্চিত হয়েছে যে, তাপ সহনশীলতা বৃদ্ধির কৌশলের মডেল থেকে ফসল উৎপাদনে সফলভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব।’
চরম জলবায়ুর প্রভাবে বিপর্যস্ত সারা বিশ্ব। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে অনেক দেশেই ফসলের উৎপাদন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ অবস্থায় উচ্চ তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে ফসল এমন জাত উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় অঙ্গরাজ্যের বিজ্ঞানীরা গবেষণা চালিয়ে এমন আলুর জাত উদ্ভাবন করেছেন, যেটি তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেও নষ্ট হবে না।
গ্লোবাল চেঞ্জ বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এ গবেষণাপত্রে এই উদ্ভাবনকে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের মুখে ফলন বৃদ্ধির একটি সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় (ইউআইইউসি) এবং ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের গবেষকদের সমন্বয়ে ড. ক্যাথরিন মিচাম–হেনসল্ড নেতৃত্বে একটি দল এই প্রকল্পে কাজ করেছেন।
তাঁদের পরীক্ষায় দেখেন, অভিযোজিত গাছগুলো উচ্চ তাপের মধ্যে সাধারণ গাছগুলোর চেয়ে ৩০ শতাংশ বেশি আলু উৎপাদন করেছে। এ পরীক্ষায় ফটোরেসপিরেশন নামে একটি প্রক্রিয়ায় দুটি জিন যোগ করার মাধ্যমে গাছটির সহ্য ক্ষমতা বাড়ানো হয়। তবে বিভিন্ন পরিবেশে ফলাফল নিশ্চিত করতে বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশে এই পরীক্ষা চালানো প্রয়োজন বলে জানান গবেষকেরা।
গবেষক দলের নেতা ড. ক্যাথরিন বলেন, বিশ্বব্যাপী উষ্ণায়নের কারণে ফলন হ্রাসের ঝুঁকিতে থাকা অঞ্চলগুলোর জন্য খাদ্যের চাহিদা মেটাতে তাপপ্রবাহ সহ্য করতে সক্ষম ফসলের জাতের প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের পরীক্ষায় টিউবারের (আলুর) ভরের ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি দেখেছি আমরা। ফটোসিনথেসিস উন্নত করার মাধ্যমে বিরূপ জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল আবাদ সম্ভব।’
রবার্ট এমারসন উদ্ভিদ জীববিদ্যা ও শস্য বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং আরআইপিই প্রকল্পের ডেপুটি ডিরেক্টর অধ্যাপক ডন ওর্ট বলেন, গবেষণায় দেখা গেছে, জিন প্রকৌশল ব্যবহার করে ফটোসিনথেসিসের (সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া) উন্নতি সম্ভব। যা ফলন বাড়াবে কিন্তু পুষ্টিমানে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। খাদ্য নিরাপত্তা বলতে শুধু ক্যালোরির পরিমাণ নয়, বরং খাদ্যের গুণগত মানকেও বিবেচনায় নেওয়া উচিত।
গবেষণা দলের সদস্য ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের ড. অ্যামান্ডা কাভানাহ বলেন, এই উৎপাদন প্রক্রিয়াটি উন্নয়নশীল বিশ্বে বিশাল ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা অঞ্চলগুলোর ফসল সুরক্ষায় সহায়ক হতে পারে।
অ্যামান্ডা বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের প্রধান খাদ্য ফসলগুলো হুমকির সম্মুখীন। আমাদের গবেষণায় নিশ্চিত হয়েছে যে, তাপ সহনশীলতা বৃদ্ধির কৌশলের মডেল থেকে ফসল উৎপাদনে সফলভাবে প্রয়োগ করা সম্ভব।’
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে, আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকারই সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০–১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে সামান্য বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা।
২ ঘণ্টা আগেগতকালের মতো আজও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাস। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে ঢাকার বাতাসে দূষণ কমই থাকে। মাঝে মাঝে দু-একদিন বাতাসে ক্ষতিকর কণার পরিমাণ বেড়ে গেলেও বর্ষার শুরু থেকে সহনীয় পর্যায়েই থাকছে ঢাকার বাতাস। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বুধবার
২ ঘণ্টা আগেঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেবায়ুদূষণের দিক থেকে গতকাল সোমবার বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ স্থানে ছিল ঢাকা। তবে আজ মঙ্গলবারই আবার ঢাকার বায়ুমানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। অস্বাস্থ্যকর বাতাসের শহরের তালিকা থেকে ঢাকা আজ উঠে গেছে সহনীয় বাতাসের শহরের তালিকায়। বিশ্বজুড়ে বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা
১ দিন আগে