আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি বছর বর্ষাকালে ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হবে। দেশটির আবহাওয়া দপ্তর এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। যদিও বৃষ্টিপাতের সময় ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফলে অপেক্ষাকৃত কম সময়ের মধ্যে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলছে আবহাওয়া দপ্তর।
এই পূর্বাভাস কৃষি এবং অর্থনীতির জন্য ভালো খবর বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ কৃষিখাত ভারতের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৮ শতাংশ। এ ছাড়া, দেশটির ৪২ শতাংশেরও বেশি মানুষের জীবন ও জীবিকা কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, দেশের মোট চাষযোগ্য জমির ৫২ শতাংশ বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভরশীল। এই বৃষ্টি পানীয় জলের সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের (আইএমডি) প্রধান মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র পিটিআইকে বলেছেন, চার মাসের বর্ষাকাল (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে পুরো সময়ের গড় বৃষ্টিপাত সাধারণত ৮৭ সেন্টিমিটার হয়। সেখানে এবার সম্মিলিত বৃষ্টিপাত গড় বৃষ্টিপাতের ১০৫ শতাংশ হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এল নিনোর প্রভাব ভারতীয় উপমহাদেশে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের কারণ হতে পারে। তবে এ বছর এল নিনোর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম।
বর্ষাকাল সাধারণত ১ জুনের আশপাশে কেরালা রাজ্যে শুরু হয়। মধ্য সেপ্টেম্বরের দিকে এই ঋতু বিদায় নেয়।
জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৃষ্টিপাতের দিনের সংখ্যা কমছে, তবে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা (অল্প সময়ে বেশি বৃষ্টি) বাড়ছে, যার ফলে ঘন ঘন খরা এবং বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে।
অবশ্য বর্ষাকালে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়া মানে এই নয় যে, পুরো ভারতে বা পুরো সময়ে সমানভাবে বৃষ্টি হবে।
চলতি বছর বর্ষাকালে ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হবে। দেশটির আবহাওয়া দপ্তর এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। যদিও বৃষ্টিপাতের সময় ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফলে অপেক্ষাকৃত কম সময়ের মধ্যে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলছে আবহাওয়া দপ্তর।
এই পূর্বাভাস কৃষি এবং অর্থনীতির জন্য ভালো খবর বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কারণ কৃষিখাত ভারতের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৮ শতাংশ। এ ছাড়া, দেশটির ৪২ শতাংশেরও বেশি মানুষের জীবন ও জীবিকা কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, দেশের মোট চাষযোগ্য জমির ৫২ শতাংশ বৃষ্টির পানির ওপর নির্ভরশীল। এই বৃষ্টি পানীয় জলের সরবরাহ এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তরের (আইএমডি) প্রধান মৃত্যুঞ্জয় মহাপাত্র পিটিআইকে বলেছেন, চার মাসের বর্ষাকাল (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে পুরো সময়ের গড় বৃষ্টিপাত সাধারণত ৮৭ সেন্টিমিটার হয়। সেখানে এবার সম্মিলিত বৃষ্টিপাত গড় বৃষ্টিপাতের ১০৫ শতাংশ হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, এল নিনোর প্রভাব ভারতীয় উপমহাদেশে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের কারণ হতে পারে। তবে এ বছর এল নিনোর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম।
বর্ষাকাল সাধারণত ১ জুনের আশপাশে কেরালা রাজ্যে শুরু হয়। মধ্য সেপ্টেম্বরের দিকে এই ঋতু বিদায় নেয়।
জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বলছেন, বৃষ্টিপাতের দিনের সংখ্যা কমছে, তবে ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনা (অল্প সময়ে বেশি বৃষ্টি) বাড়ছে, যার ফলে ঘন ঘন খরা এবং বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে।
অবশ্য বর্ষাকালে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হওয়া মানে এই নয় যে, পুরো ভারতে বা পুরো সময়ে সমানভাবে বৃষ্টি হবে।
দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
১৪ ঘণ্টা আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেহেমন্ত কালের শুরুতে শুষ্ক আবহাওয়ার ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। আজ শনিবার ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে আসে। আর শীতকালে সবচেয়ে বেশি দূষণের মাত্রা দেখা যায়।
২ দিন আগেহেমন্তের এই শুষ্ক আবহাওয়ায় সকালবেলায় ঢাকায় মিলেছে রোদের দেখা। তবে আজ ঢাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২ দিন আগে