নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে টানা ৪ দিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। অধিদপ্তর এরই মধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলেছে।
আজ বৃহস্পতিবার অধিদপ্তরের আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও এর কাছাকাছি এলাকায় মেঘমালার সৃষ্টি হচ্ছে। সমুদ্র বন্দরসমূহ, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। লঘুচাপের প্রভাবে পরবর্তী তিন দিনে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আবহাওয়ার পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হলে উপকূলে বাতাসের গতিবেগ এবং দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, ওডিশা, গাঙ্গেয় পশ্চিম বঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
শুক্রবার থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে জানিয়ে পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে বর্তমানে একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। এটা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এর প্রভাব ভারতের ওপর বেশি পড়বে তবে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে এর প্রভাব পড়বে।’
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘শুক্র এবং শনিবারের মধ্যে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা বেশি। মৌসুমি নিম্নচাপের সময় বৃষ্টি ও বাতাস বেশি থাকে। নিম্নচাপটি উপকূল অতিক্রম করতে চার দিন সময় লাগবে। ১০ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত দেশের প্রায় সব জেলায় টানা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।’
দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় প্রবল ভারী বর্ষণ হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ সময় দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে প্রতিদিন ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে। কিছু এলাকায় দৈনিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১০০ মিলিমিটারের বেশিও হতে পারে।’
লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে এবং গভীর সাগরে বিচরণ না করার আহ্বান জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
মধ্য বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ সৃষ্টি হওয়ায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে টানা ৪ দিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। অধিদপ্তর এরই মধ্যে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলেছে।
আজ বৃহস্পতিবার অধিদপ্তরের আবহাওয়া পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও এর কাছাকাছি এলাকায় মেঘমালার সৃষ্টি হচ্ছে। সমুদ্র বন্দরসমূহ, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। লঘুচাপের প্রভাবে পরবর্তী তিন দিনে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আবহাওয়ার পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। লঘুচাপ নিম্নচাপে পরিণত হলে উপকূলে বাতাসের গতিবেগ এবং দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বাড়তে পারে।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, ওডিশা, গাঙ্গেয় পশ্চিম বঙ্গ, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।
শুক্রবার থেকেই দেশের বিভিন্ন স্থানে মাঝারি ও ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে জানিয়ে পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, রংপুর, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে বর্তমানে একটি লঘুচাপ তৈরি হয়েছে। এটা পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। এর প্রভাব ভারতের ওপর বেশি পড়বে তবে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে এর প্রভাব পড়বে।’
শাহীনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘শুক্র এবং শনিবারের মধ্যে নিম্নচাপ তৈরির সম্ভাবনা বেশি। মৌসুমি নিম্নচাপের সময় বৃষ্টি ও বাতাস বেশি থাকে। নিম্নচাপটি উপকূল অতিক্রম করতে চার দিন সময় লাগবে। ১০ তারিখ থেকে ১৩ তারিখ পর্যন্ত দেশের প্রায় সব জেলায় টানা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।’
দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন জেলায় প্রবল ভারী বর্ষণ হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ সময় দক্ষিণাঞ্চলের জেলাগুলোতে প্রতিদিন ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হতে পারে। কিছু এলাকায় দৈনিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১০০ মিলিমিটারের বেশিও হতে পারে।’
লঘুচাপের কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে এবং গভীর সাগরে বিচরণ না করার আহ্বান জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা থেকে বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারবে।
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টির পর আজ বুধবার ঢাকার বায়ুমানে বেশ উন্নতি হয়েছে। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ৮৪, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। যেখানে গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১২৯, যা সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের...
১৭ ঘণ্টা আগেবর্ষার শুরু থেকে ঢাকার বাতাসে দূষণ সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও আজ মঙ্গলবার দূষণের পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। রাজধানী শহরের বায়ুমান আজ ১২৯, যা সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর।
২ দিন আগেঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগে