অনলাইন ডেস্ক
সকালে রোদের দেখা মিললেও বেলা গড়াতেই ঝপঝপ করে নামে বৃষ্টি, সঙ্গে বজ্রপাত। আবহাওয়া অধিদপ্তর আগেই আজ বৃহস্পতিবারের পূর্বাভাসে জানিয়েছিল, দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির কথা বলা হয়েছিল।
এ ছাড়া আজ বৃহস্পতিবার বজ্রপাত নিয়ে কিছু সতর্কতা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ ১ মে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টা ঢাকা, শেরপুর, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা এর অধিক গতিবেগে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এ সময় নিচের পদক্ষেপগুলো গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হলো—
১. বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকুন।
২. জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।
৩. সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলুন।
৪. নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন।
৫. গাছের নিচে আশ্রয় নেবেন না।
৬. কংক্রিটের মেঝেতে শয়ন করবেন না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেবেন না।
৭. বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলোর প্লাগ খুলে দিন।
৮. জলাশয় থেকে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসুন।
৯. বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন।
১০. শিলাবৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
এর আগে সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তর ১২০ ঘণ্টার একটি পূর্বাভাস বুলেটিন দিয়েছিল। সেখানে বলা হয়, বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ থেকে পাঁচ দিন দেশে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পঞ্চম দিনে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা থাকলেও পাঁচ দিনই রাতে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে।
সকালে রোদের দেখা মিললেও বেলা গড়াতেই ঝপঝপ করে নামে বৃষ্টি, সঙ্গে বজ্রপাত। আবহাওয়া অধিদপ্তর আগেই আজ বৃহস্পতিবারের পূর্বাভাসে জানিয়েছিল, দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির কথা বলা হয়েছিল।
এ ছাড়া আজ বৃহস্পতিবার বজ্রপাত নিয়ে কিছু সতর্কতা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আজ ১ মে বেলা ১১টা ৪৫ মিনিট থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টা ঢাকা, শেরপুর, নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা এর অধিক গতিবেগে দমকা ও ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এ সময় নিচের পদক্ষেপগুলো গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হলো—
১. বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকুন।
২. জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।
৩. সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলুন।
৪. নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিন।
৫. গাছের নিচে আশ্রয় নেবেন না।
৬. কংক্রিটের মেঝেতে শয়ন করবেন না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেবেন না।
৭. বৈদ্যুতিক ডিভাইসগুলোর প্লাগ খুলে দিন।
৮. জলাশয় থেকে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসুন।
৯. বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন।
১০. শিলাবৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
এর আগে সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তর ১২০ ঘণ্টার একটি পূর্বাভাস বুলেটিন দিয়েছিল। সেখানে বলা হয়, বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। বরং সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। তবে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ থেকে পাঁচ দিন দেশে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো, বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। পঞ্চম দিনে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা থাকলেও পাঁচ দিনই রাতে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৮৬। আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ১৩তম।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ‘নদীমাতৃক দেশ’ হলেও বেশির ভাগ নদ-নদীর উৎপত্তি দেশের বাইরে। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোর ৮০ শতাংশ উৎপত্তি হয়েছে প্রতিবেশী কোনো দেশ থেকে; বিশেষ করে ভারত থেকে। এ কারণে পানির প্রবাহ ও প্রাপ্যতা বাংলাদেশের জন্য হয়ে উঠেছে এক জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়।
১৯ ঘণ্টা আগেসুন্দরবনে বেড়েছে বাঘের সংখ্যা। তবে এখনো তাদের অস্তিত্ব ঝুঁকিতে রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য কমে যাওয়া, শিকারিদের অপতৎপরতা ও যথাযথ সুরক্ষা না থাকায় এমন পরিস্থিতি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
১ দিন আগে