তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা দিনে দিনে হ্রাস পাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি শীত মৌসুম ও সারা দেশের মধ্য সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা হ্রাস ও ওঠানামার কারণে এ উপজেলার ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইছে।
স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমালয়ের হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে এই অঞ্চলে দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে এবং শীতের তীব্রতা বাড়ছে। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা হ্রাসের পাশাপাশি শীতের তীব্রতা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কনকনে হাড় কাঁপানো শীতের কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পাথরশ্রমিক, চা-শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষ। তাঁরা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ঘর থেকে বের হচ্ছে না মানুষ। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে চারপাশ।
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর এলাকার ভ্যানচালক জিতেন রায় বলেন, গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় আমাদের ভ্যান চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে। এতে কয়েক দিন ধরে আয় কমে গেছে। ফলে বেকার সময় পার করতে হচ্ছে।’
একই কথা বলেন বাংলাবান্ধা এলাকার পাথরশ্রমিক মালেকা বানু। তিনি বলেন, ‘হামরা গরিব মানুষ কাজ করে ভাত খাই। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে যে শীত আর কুয়াশা পড়ছে এতে হামাদের খুব কষ্ট হছে। শীতে কত শীতবস্ত্র আসে, কিন্তু হামরা পাই না। হামাদের খোঁজখবরও কেউ নেয় না।’
এ ব্যাপারে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা গরিব-অসহায়দের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করছি। আমরা প্রকৃত শীতার্তদের মধ্যে এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করছি। এখনো তা অব্যাহত রয়েছে।’
উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা দিনে দিনে হ্রাস পাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকেন্দ্রে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চলতি শীত মৌসুম ও সারা দেশের মধ্য সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা হ্রাস ও ওঠানামার কারণে এ উপজেলার ওপর দিয়ে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বইছে।
স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমালয়ের হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশার কারণে এই অঞ্চলে দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে এবং শীতের তীব্রতা বাড়ছে। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা হ্রাসের পাশাপাশি শীতের তীব্রতা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, কনকনে হাড় কাঁপানো শীতের কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন পাথরশ্রমিক, চা-শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষ। তাঁরা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না। খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ঘর থেকে বের হচ্ছে না মানুষ। প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে পরদিন সকাল পর্যন্ত ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে চারপাশ।
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর এলাকার ভ্যানচালক জিতেন রায় বলেন, গত কয়েক দিন ধরে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় আমাদের ভ্যান চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে। এতে কয়েক দিন ধরে আয় কমে গেছে। ফলে বেকার সময় পার করতে হচ্ছে।’
একই কথা বলেন বাংলাবান্ধা এলাকার পাথরশ্রমিক মালেকা বানু। তিনি বলেন, ‘হামরা গরিব মানুষ কাজ করে ভাত খাই। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে যে শীত আর কুয়াশা পড়ছে এতে হামাদের খুব কষ্ট হছে। শীতে কত শীতবস্ত্র আসে, কিন্তু হামরা পাই না। হামাদের খোঁজখবরও কেউ নেয় না।’
এ ব্যাপারে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সোহাগ চন্দ্র সাহা বলেন, ‘শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা গরিব-অসহায়দের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করছি। আমরা প্রকৃত শীতার্তদের মধ্যে এসব শীতবস্ত্র বিতরণ করছি। এখনো তা অব্যাহত রয়েছে।’
হেমন্ত কালের শুরুতে শুষ্ক আবহাওয়ার ঢাকায় বায়ুদূষণ বেড়েই চলেছে। আজ শনিবার ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে আসে। আর শীতকালে সবচেয়ে বেশি দূষণের মাত্রা দেখা যায়।
১০ ঘণ্টা আগেহেমন্তের এই শুষ্ক আবহাওয়ায় সকালবেলায় ঢাকায় মিলেছে রোদের দেখা। তবে আজ ঢাকার আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
১০ ঘণ্টা আগেমৌসুমি বায়ু বিদায় নেওয়ার পর থেকে কয়েক দিন ধরে সারা দেশে বৃষ্টি প্রায় হচ্ছেই না। গত ২৪ ঘণ্টায় কেবল চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি হয়েছে। দেশের অন্য সব অঞ্চল ছিল একেবারেই বৃষ্টিহীন। সে কারণে তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে।
১ দিন আগেউষ্ণমণ্ডলীয় বনগুলো (রেইনফরেস্ট) বায়ুমণ্ডল থেকে কার্বন শোষণ করে পৃথিবীর তাপমাত্রা কমাতে ভূমিকা রাখে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় দেখা গেল এর বিপরীত চিত্র। বিজ্ঞানীরা বলছেন, অস্ট্রেলিয়ার রেইনফরেস্টগুলো বিশ্বের প্রথম এমন বনাঞ্চল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, যা এখন বায়ুমণ্ডলে কার্বন শোষণের চেয়ে নিঃসরণ বেশি করছে।
২ দিন আগে