পৃথিবীর ইতিহাসে বিগত ১ কোটি ৫০ লাখ বছরে বায়ুমণ্ডল কখনো এমন পরিস্থিতিতে পড়েনি বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড জমেছে, তা বিগত ১ কোটি ৪০ লাখ বছরের মধ্যে কখনো হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর জলবায়ু কোন দিকে যাচ্ছে তার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে কার্বনের এই মাত্রা।
প্রকাশিত নিবন্ধে আজ থেকে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগের সময় থেকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে জমা হওয়া কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ জানা চেষ্টা করা হয়েছে। এটি করতে গিয়ে অতীতে কার্বন যৌগের সাহায্যে সৃষ্টি হওয়া বিভিন্ন ধরনের জৈবিক ও ভূ-রাসায়নিক উপাদান বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, তাঁদের এই গবেষণা অতীতের এ-সংক্রান্ত যেকোনো গবেষণার আরও বেশি নির্ভুল।
যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলের ল্যামন্ট-ডোহার্টি আর্থ অবজারভেটরির গবেষক ও নিবন্ধের প্রধান লেখক বারবেল হোনিশ বলেছেন, ‘এই গবেষণা আমাদের কাছে সেই বিষয়টি উন্মোচিত করেছে যে আমরা যা করেছি বা করছি, তা পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই অস্বাভাবিক।’
এই গবেষণা থেকে দেখা গেছে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বর্তমানে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ হলো ৪২০ পার্টস পার মিলিয়ন বা পিপিএম। সাধারণত নির্দিষ্ট পরিমাণ বাতাসে কী পরিমাণ দূষক কণার উপস্থিতি রয়েছে, তা নির্দেশ করতে এই সংকেত ব্যবহার করা হয়। গবেষণা বলছে, আজ থেকে ১ কোটি ৪০ লাখ থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ছিল।
গবেষণা অনুসারে, ১৮ শতকেও পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ছিল ২৮০ পিপিএম। এর সহজ অর্থ হলো এই সময়ের মধ্যে মানুষ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস বাড়িয়ে ফেলেছে। এর ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা শিল্পযুগের সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে।
হোনিশ বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি হলো আমাদের প্রজাতি অর্থাৎ হোমো সেপিয়েন্স মাত্র ৩০ লাখ বছর আগে উৎপত্তি হয়েছে। এরই মধ্যে মানুষ সমুদ্রপৃষ্ঠকে বদলে দিয়েছে, ক্রান্তীয় গ্রীষ্মকাল দীর্ঘায়িত করেছে এবং মেরুসহ যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা কম ছিল সেখানেও এখন বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।’
এই অবস্থায় আমরা যদি বর্তমান হারে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত করতে থাকি, তাহলে ২১০০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের তাপমাত্রা ৬০০ থেকে ৮০০ পিপিএমে পৌঁছে যেতে পারে। আজ থেকে তিনি থেকে চার কোটি বছর আগে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ছিল।
পৃথিবীর ইতিহাসে বিগত ১ কোটি ৫০ লাখ বছরে বায়ুমণ্ডল কখনো এমন পরিস্থিতিতে পড়েনি বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। বর্তমান সময়ে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড জমেছে, তা বিগত ১ কোটি ৪০ লাখ বছরের মধ্যে কখনো হয়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার বিজ্ঞানবিষয়ক জার্নাল সায়েন্সে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, পৃথিবীর জলবায়ু কোন দিকে যাচ্ছে তার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরেছে কার্বনের এই মাত্রা।
প্রকাশিত নিবন্ধে আজ থেকে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগের সময় থেকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে জমা হওয়া কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ জানা চেষ্টা করা হয়েছে। এটি করতে গিয়ে অতীতে কার্বন যৌগের সাহায্যে সৃষ্টি হওয়া বিভিন্ন ধরনের জৈবিক ও ভূ-রাসায়নিক উপাদান বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বিজ্ঞানীদের দাবি, তাঁদের এই গবেষণা অতীতের এ-সংক্রান্ত যেকোনো গবেষণার আরও বেশি নির্ভুল।
যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ক্লাইমেট স্কুলের ল্যামন্ট-ডোহার্টি আর্থ অবজারভেটরির গবেষক ও নিবন্ধের প্রধান লেখক বারবেল হোনিশ বলেছেন, ‘এই গবেষণা আমাদের কাছে সেই বিষয়টি উন্মোচিত করেছে যে আমরা যা করেছি বা করছি, তা পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই অস্বাভাবিক।’
এই গবেষণা থেকে দেখা গেছে, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে বর্তমানে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ হলো ৪২০ পার্টস পার মিলিয়ন বা পিপিএম। সাধারণত নির্দিষ্ট পরিমাণ বাতাসে কী পরিমাণ দূষক কণার উপস্থিতি রয়েছে, তা নির্দেশ করতে এই সংকেত ব্যবহার করা হয়। গবেষণা বলছে, আজ থেকে ১ কোটি ৪০ লাখ থেকে ১ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ছিল।
গবেষণা অনুসারে, ১৮ শতকেও পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ ছিল ২৮০ পিপিএম। এর সহজ অর্থ হলো এই সময়ের মধ্যে মানুষ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস বাড়িয়ে ফেলেছে। এর ফলে পৃথিবীর তাপমাত্রা শিল্পযুগের সময়ের তুলনায় ১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে।
হোনিশ বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি হলো আমাদের প্রজাতি অর্থাৎ হোমো সেপিয়েন্স মাত্র ৩০ লাখ বছর আগে উৎপত্তি হয়েছে। এরই মধ্যে মানুষ সমুদ্রপৃষ্ঠকে বদলে দিয়েছে, ক্রান্তীয় গ্রীষ্মকাল দীর্ঘায়িত করেছে এবং মেরুসহ যেসব অঞ্চলে তাপমাত্রা কম ছিল সেখানেও এখন বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে।’
এই অবস্থায় আমরা যদি বর্তমান হারে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত করতে থাকি, তাহলে ২১০০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের তাপমাত্রা ৬০০ থেকে ৮০০ পিপিএমে পৌঁছে যেতে পারে। আজ থেকে তিনি থেকে চার কোটি বছর আগে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে এই পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড ছিল।
সকাল থেকেই ঢাকার আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে আজ ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার, সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৩। দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ রাজধানীর অবস্থান ২৩তম।
১০ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে কীটনাশকের ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার টন। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ২৪৩ টনে। অর্থাৎ, পাঁচ দশকের ব্যবধানে কীটনাশকের ব্যবহার বেড়েছে ১০ গুণ। কীটনাশকের ব্যবহার বাড়ার এমন ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায়।
১২ ঘণ্টা আগেদেশে গত পাঁচ বছরে কীটনাশকের ব্যবহার ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। ধান, শাকসবজি ও ফলমূল উৎপাদনে এসব কীটনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে কেয়ার বাংলাদেশ (কেবি) আয়োজিত ‘জার্নালিস্ট ওরিয়েন্টেশন ওয়ার্কশপ অন পেস্টিসাইড রিস্ক রিডাকশন’—কর্মশালায়
১ দিন আগে