এবার এপ্রিলে রেকর্ড ভাঙা গরম ছিল বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এপ্রিলের এই ভয়াবহ গরম আগামী বছর আরও বাড়বে বলে ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশনের (ডব্লিউডাব্লিউএ) এক সমীক্ষায় জানা গেছে। মালয়েশিয়া, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের মোট ১৩ জন গবেষক এই সমীক্ষাটি চালিয়েছেন। তারা বলছেন, আগামী বছরগুলোতে দক্ষিণ এশিয়ার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হওয়ার সম্ভাবনা ৪৫ গুণ বেশি।
গবেষকেরা দেখেছেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশেই এবারের এপ্রিল মাসের তাপপ্রবাহে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারতে মারা গেছেন পাঁচজন, আর তিনজন গাজায়। এ ছাড়া থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনেও গরমে মৃত্যুর একাধিক খবর পাওয়া গেছে।
গবেষকেরা মনে করেন, তাপপ্রবাহের মৃত্যুর সংখ্যাটি আসলে আরও অনেক বেশি। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এসব মৃত্যুর প্রকৃত কারণ কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসনের নজরে আসে না। এর ফলে সংবাদমাধ্যমেও বিষয়টি প্রকাশিত হয় না।
তাপপ্রবাহের সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হিসেবে এশিয়া মহাদেশকেই চিহ্নিত করেছেন গবেষকেরা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে মিয়ানমার, লাওস ও ভিয়েতনামেও এই বছর ছিল উষ্ণতম এপ্রিল। ভারতের কোনো কোনো এলাকার মানুষ ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রাও দেখেছে।
দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতি ৩০ বছর পরপর ৩০ দিনব্যাপী তাপপ্রবাহ চলবে বলেও জানানো হয়েছে রিপোর্টে। এ ক্ষেত্রে এল নিনো একটা বড় ভূমিকা পালন করবে। জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো মিলিয়ে এপ্রিলের তাপমাত্রা সামনের দিনগুলোতে আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে।
গবেষকদের মধ্যে রয়্যাল নেদারল্যান্ডস আবহবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের ক্যারোলিনা পেরেইরা মারহিদান বলেছেন, ‘এশিয়া প্রায় চার বিলিয়ন মানুষের বাসভূমি। এখানে যারা গরিব এবং প্রান্তিক মানুষ, এই তাপপ্রবাহে তাদের ভয়ানক সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে।’
লন্ডনের ইম্পিরিয়াল কলেজে অবস্থিত গ্র্যান্থাম ইনস্টিটিউটের গবেষক মারিয়াম জাকারিয়া বলেছেন, ‘কার্বন নিঃসরণ কমাতে যদি বড় কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় বা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে যদি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখা না যায়—তবে এশিয়ায় তাপপ্রবাহ আরও ভয়ানক আকার ধারণ করবে। মৃত্যুর সংখ্যাও প্রতি বছর বাড়বে।’
এবার এপ্রিলে রেকর্ড ভাঙা গরম ছিল বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার একাধিক দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এপ্রিলের এই ভয়াবহ গরম আগামী বছর আরও বাড়বে বলে ওয়ার্ল্ড ওয়েদার অ্যাট্রিবিউশনের (ডব্লিউডাব্লিউএ) এক সমীক্ষায় জানা গেছে। মালয়েশিয়া, সুইডেন, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের মোট ১৩ জন গবেষক এই সমীক্ষাটি চালিয়েছেন। তারা বলছেন, আগামী বছরগুলোতে দক্ষিণ এশিয়ার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হওয়ার সম্ভাবনা ৪৫ গুণ বেশি।
গবেষকেরা দেখেছেন, শুধুমাত্র বাংলাদেশেই এবারের এপ্রিল মাসের তাপপ্রবাহে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। ভারতে মারা গেছেন পাঁচজন, আর তিনজন গাজায়। এ ছাড়া থাইল্যান্ড, ফিলিপাইনেও গরমে মৃত্যুর একাধিক খবর পাওয়া গেছে।
গবেষকেরা মনে করেন, তাপপ্রবাহের মৃত্যুর সংখ্যাটি আসলে আরও অনেক বেশি। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এসব মৃত্যুর প্রকৃত কারণ কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসনের নজরে আসে না। এর ফলে সংবাদমাধ্যমেও বিষয়টি প্রকাশিত হয় না।
তাপপ্রবাহের সবচেয়ে বেশি ভুক্তভোগী হিসেবে এশিয়া মহাদেশকেই চিহ্নিত করেছেন গবেষকেরা। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যে মিয়ানমার, লাওস ও ভিয়েতনামেও এই বছর ছিল উষ্ণতম এপ্রিল। ভারতের কোনো কোনো এলাকার মানুষ ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রাও দেখেছে।
দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতি ৩০ বছর পরপর ৩০ দিনব্যাপী তাপপ্রবাহ চলবে বলেও জানানো হয়েছে রিপোর্টে। এ ক্ষেত্রে এল নিনো একটা বড় ভূমিকা পালন করবে। জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো মিলিয়ে এপ্রিলের তাপমাত্রা সামনের দিনগুলোতে আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে।
গবেষকদের মধ্যে রয়্যাল নেদারল্যান্ডস আবহবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের ক্যারোলিনা পেরেইরা মারহিদান বলেছেন, ‘এশিয়া প্রায় চার বিলিয়ন মানুষের বাসভূমি। এখানে যারা গরিব এবং প্রান্তিক মানুষ, এই তাপপ্রবাহে তাদের ভয়ানক সমস্যার মধ্যে পড়তে হবে।’
লন্ডনের ইম্পিরিয়াল কলেজে অবস্থিত গ্র্যান্থাম ইনস্টিটিউটের গবেষক মারিয়াম জাকারিয়া বলেছেন, ‘কার্বন নিঃসরণ কমাতে যদি বড় কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা না হয় বা বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে যদি দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াসে আটকে রাখা না যায়—তবে এশিয়ায় তাপপ্রবাহ আরও ভয়ানক আকার ধারণ করবে। মৃত্যুর সংখ্যাও প্রতি বছর বাড়বে।’
৪৪ বছরে অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, পরিকল্পনার অভাব ও সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ঢাকার পরিবেশ বিপর্যয়কে অনিবার্য করে তুলেছে। এই সময়ে হারিয়ে গেছে প্রায় ৬০ শতাংশ জলাধার। ঢাকার জলাধার এখন আয়তনের ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। তাপমাত্রা কমাতে জলাভূমি পুনরুদ্ধার করা জরুরি।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১ দিন আগে