কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসছে অনেক মৃত জেলিফিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে সৈকতের তিন নদীর মোহনাসহ বিভিন্ন পয়েন্টে এসব মৃত জেলিফিশের দেখা মিলছে। সাগরে জেলিফিশের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহ ধরে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছেন জেলেরা। মরা জেলিফিশের পচা দুর্গন্ধে নাকাল পর্যটকসহ স্থানীয়রা। তবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সাগরে এ জেলিফিশের সংখ্যা কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
বরিশাল থেকে কুয়াকাটায় ঘুরতে আসা পর্যটক নাবিল আহমেদ বলেন, জেলিফিশগুলো পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এগুলো পরিষ্কার না করলে একদিকে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে, অপরদিকে পর্যটকেরা ভোগান্তির শিকার হবে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারি পঞ্চাশোর্ধ্ব আলীপুরের জেলে মোতালেব মিয়া বলেন, ‘প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সাগরে প্রচুর পরিমাণে জেলিফিশ বেড়েছে। জাল ফেললেও মাছের পরিবর্তে জেলিফিশ উঠে আসছে। এগুলোকে আমরা নোনা বলি। নোনা গায়ে লাগলে চুলকানিসহ বিভিন্ন রোগ হয়। তাই আমরা আপাতত মাছ ধরা বন্ধ রেখেছি।’
কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম বাচ্চু জানান, গত বছরও সৈকতে মৃত জেলিফিশ ভেসে এসেছিল। তবে এ বছরে পরিমাণ অনেক বেশি। এগুলো ভেসে এসে পচতে শুরু করেছে। তখন প্রচুর দুর্গন্ধ আসে। বর্তমানে সাগর পাড়ে জেলিফিশের দুর্গন্ধে নাকাল পর্যটক ও স্থানীয়রা।
ওয়ার্ল্ড ফিশ ইকোফিস অ্যাক্টিভিটি প্রকল্পের জীববৈচিত্র্য বিষয়ক জেলা গবেষক সাগরিকা স্মৃতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলিফিশ ভেসে আসার খবর পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। কচ্ছপের প্রধান খাবার জেলিফিশ। সমুদ্রে কচ্ছপের পরিমাণ কমে যাওয়া অথবা সাগরের গভীরে অক্সিজেন হ্রাসের সঙ্গে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় জেলিফিশের সংখ্যা বাড়তে পারে। এ ছাড়া সাগরে জেলিফিশ বাড়ার আরও অন্যান্য কারণও থাকতে পারে।
তিনি আরও বলেন, অক্সিজেন বাড়লে এবং তাপমাত্রা কমলে হয়তো আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জেলিফিশের পরিমাণ কমতে পারে।
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসছে অনেক মৃত জেলিফিশ। গত এক সপ্তাহ ধরে সৈকতের তিন নদীর মোহনাসহ বিভিন্ন পয়েন্টে এসব মৃত জেলিফিশের দেখা মিলছে। সাগরে জেলিফিশের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় এক সপ্তাহ ধরে মাছ ধরা বন্ধ রেখেছেন জেলেরা। মরা জেলিফিশের পচা দুর্গন্ধে নাকাল পর্যটকসহ স্থানীয়রা। তবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সাগরে এ জেলিফিশের সংখ্যা কমে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা।
বরিশাল থেকে কুয়াকাটায় ঘুরতে আসা পর্যটক নাবিল আহমেদ বলেন, জেলিফিশগুলো পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এগুলো পরিষ্কার না করলে একদিকে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটবে, অপরদিকে পর্যটকেরা ভোগান্তির শিকার হবে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকারি পঞ্চাশোর্ধ্ব আলীপুরের জেলে মোতালেব মিয়া বলেন, ‘প্রায় এক সপ্তাহ ধরে সাগরে প্রচুর পরিমাণে জেলিফিশ বেড়েছে। জাল ফেললেও মাছের পরিবর্তে জেলিফিশ উঠে আসছে। এগুলোকে আমরা নোনা বলি। নোনা গায়ে লাগলে চুলকানিসহ বিভিন্ন রোগ হয়। তাই আমরা আপাতত মাছ ধরা বন্ধ রেখেছি।’
কুয়াকাটা ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কে এম বাচ্চু জানান, গত বছরও সৈকতে মৃত জেলিফিশ ভেসে এসেছিল। তবে এ বছরে পরিমাণ অনেক বেশি। এগুলো ভেসে এসে পচতে শুরু করেছে। তখন প্রচুর দুর্গন্ধ আসে। বর্তমানে সাগর পাড়ে জেলিফিশের দুর্গন্ধে নাকাল পর্যটক ও স্থানীয়রা।
ওয়ার্ল্ড ফিশ ইকোফিস অ্যাক্টিভিটি প্রকল্পের জীববৈচিত্র্য বিষয়ক জেলা গবেষক সাগরিকা স্মৃতি আজকের পত্রিকাকে বলেন, জেলিফিশ ভেসে আসার খবর পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ। কচ্ছপের প্রধান খাবার জেলিফিশ। সমুদ্রে কচ্ছপের পরিমাণ কমে যাওয়া অথবা সাগরের গভীরে অক্সিজেন হ্রাসের সঙ্গে তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় জেলিফিশের সংখ্যা বাড়তে পারে। এ ছাড়া সাগরে জেলিফিশ বাড়ার আরও অন্যান্য কারণও থাকতে পারে।
তিনি আরও বলেন, অক্সিজেন বাড়লে এবং তাপমাত্রা কমলে হয়তো আগামী ১৫ দিনের মধ্যে জেলিফিশের পরিমাণ কমতে পারে।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং...
১১ ঘণ্টা আগেনিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আগে সাগরে বা উপকূলীয় এলাকায় অনেক সময় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে যে গরম পড়েছে, এর সঙ্গে লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়া না-হওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই।
১৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের দূষিত শহরগুলোর তালিকার শীর্ষ দশের মধ্যে দেখা যাচ্ছে তিন প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের রাজধানী শহর ঢাকা, পাকিস্তান ও দিল্লি। আজ রোববারও ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে।
১ দিন আগেখুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২ দিন আগে