অনলাইন ডেস্ক
জনপ্রিয় কে-ড্রামা তারকা কাং সেও হা মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩১ বছর। গত সোমবার (১৪ জুলাই) দীর্ঘ দিন ধরে পাকস্থলীর ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সহ-অভিনেত্রী হিসেবে পর্দায় তারুণ্য এবং আকর্ষণীয় অভিনয় দিয়ে তিনি দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছিলেন।
গত সোমবার কাং সেও হা-এর পরিবারের একজন সদস্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তাঁর শেষকৃত্য ১৫ জুলাই সিউলের সেন্ট মেরি হাসপাতালের বনপো ডংয়ের ৮ নম্বর ফিউনারেল হলে অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সিউল মেমোরিয়াল পার্কে দাহ করার পর কাং সেও হা-কে তার নিজ শহর দক্ষিণ গিয়ংসাং প্রদেশের হামানে সমাহিত করা হয়।
কাং সেও হা-এর বোন ভক্তদের খবরটি জানিয়ে তাঁর জীবনের মুহূর্তগুলো ধারণ করা একটি ভিডিও পোস্ট করেন, সঙ্গে একটি মর্মস্পর্শী নোটও দেন। সেখানে লেখেন, ‘আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না, সে নেই! এত কষ্ট সহ্য করেও তুমি তোমার চারপাশের মানুষ এবং আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে। কয়েক মাস ধরে কিছু খেতে না পারলেও, তুমি নিজের কার্ড দিয়ে আমার খাবারের বিল দিতে এবং আমাকে কখনোই কোনো বেলা না খেয়ে থাকতে দিতে না। আমার দেবদূত, তুমি অনেক তাড়াতাড়ি চলে গেলে!’
নোটটিতে আরও লেখা ছিল, ‘ব্যথানাশক নিয়েও তুমি সব সহ্য করেছ, তবুও তুমি বলতে যে এর চেয়ে খারাপ কিছু হয়নি বলে তুমি কৃতজ্ঞ। আর আমি সত্যিই লজ্জিত বোধ করতাম। আমার প্রিয় বোন, তুমি এত কিছুর মধ্যে দিয়ে গিয়েছ! আমি আশা করি তুমি যেখানেই থাকো না কেন, সুখী এবং ব্যথামুক্ত থাকবে।’
১৯৯৪ সালে জন্ম নেওয়া কাং সেও হা কোরিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব আর্টসের স্কুল অব ড্রামা থেকে স্নাতক হন। ব্রেভ গাইজ ব্যান্ডের ‘গেটিং ফারদার অ্যাওয়ে’ মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিষেক হয়। এই মিউজিক ভিডিও তাঁকে সমালোচকদের প্রশংসা এবং পরিচিতি এনে দেয়। তবে তাঁকে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ‘ফার্স্ট লাভ অ্যাগেইন’। এরপর তিনি ‘দ্য ফ্লাওয়ার ইন প্রিজন’, ‘থ্রু দ্য ওয়েভস’, ‘অ্যাসেম্বলি’ এবং ‘হার্ট সার্জনস’-এর মতো বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় কে-ড্রামায় অভিনয় করেন।
মৃত্যুর আগে কাং সেও হা তাঁর শেষ কাজ ‘মাংনাইন’, ইংরেজি শিরোনাম: ‘ইন দ্য নেট’ শেষ করেছিলেন। এই ড্রামায় ‘স্কুইড গেম’ তারকা পার্ক গিউ ইয়ং এবং ‘হয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিনস’ অভিনেতা কিম সিওন হো অভিনয় করেছেন।
কিম জি উন এবং পার্ক বো রাম পরিচালিত ছবিটি চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। এই ছবিতে একজন নারীকে দেখানো হয়েছে যে, তাঁর ছোট বোনের মৃত্যুর বিষয়টি মেনে নিতে পারছে না। ছোট বোন অনলাইন হেনস্তার শিকার হয়ে আত্মহননের পথ বেছে নেয়। এরপর সেই নারী তাঁর বোনের মৃত্যুর পেছনের সত্য উদ্ঘাটনের জন্য একজন হ্যাকার নিয়োগ করে।
২০২৩ সালে, কাং সেও হা ইনসাইট এমসিএন-এর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। ইনসাইট এন্টারটেইনমেন্ট এবং শোটাইম ক্রু একীভূত হয়ে এই কোম্পানি গঠিত হয়। এটি তাঁর কর্মজীবনে একটি নতুন অধ্যায় চিহ্নিত করে।
জনপ্রিয় কে-ড্রামা তারকা কাং সেও হা মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩১ বছর। গত সোমবার (১৪ জুলাই) দীর্ঘ দিন ধরে পাকস্থলীর ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। সহ-অভিনেত্রী হিসেবে পর্দায় তারুণ্য এবং আকর্ষণীয় অভিনয় দিয়ে তিনি দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছিলেন।
গত সোমবার কাং সেও হা-এর পরিবারের একজন সদস্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন। তাঁর শেষকৃত্য ১৫ জুলাই সিউলের সেন্ট মেরি হাসপাতালের বনপো ডংয়ের ৮ নম্বর ফিউনারেল হলে অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সিউল মেমোরিয়াল পার্কে দাহ করার পর কাং সেও হা-কে তার নিজ শহর দক্ষিণ গিয়ংসাং প্রদেশের হামানে সমাহিত করা হয়।
কাং সেও হা-এর বোন ভক্তদের খবরটি জানিয়ে তাঁর জীবনের মুহূর্তগুলো ধারণ করা একটি ভিডিও পোস্ট করেন, সঙ্গে একটি মর্মস্পর্শী নোটও দেন। সেখানে লেখেন, ‘আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না, সে নেই! এত কষ্ট সহ্য করেও তুমি তোমার চারপাশের মানুষ এবং আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে। কয়েক মাস ধরে কিছু খেতে না পারলেও, তুমি নিজের কার্ড দিয়ে আমার খাবারের বিল দিতে এবং আমাকে কখনোই কোনো বেলা না খেয়ে থাকতে দিতে না। আমার দেবদূত, তুমি অনেক তাড়াতাড়ি চলে গেলে!’
নোটটিতে আরও লেখা ছিল, ‘ব্যথানাশক নিয়েও তুমি সব সহ্য করেছ, তবুও তুমি বলতে যে এর চেয়ে খারাপ কিছু হয়নি বলে তুমি কৃতজ্ঞ। আর আমি সত্যিই লজ্জিত বোধ করতাম। আমার প্রিয় বোন, তুমি এত কিছুর মধ্যে দিয়ে গিয়েছ! আমি আশা করি তুমি যেখানেই থাকো না কেন, সুখী এবং ব্যথামুক্ত থাকবে।’
১৯৯৪ সালে জন্ম নেওয়া কাং সেও হা কোরিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব আর্টসের স্কুল অব ড্রামা থেকে স্নাতক হন। ব্রেভ গাইজ ব্যান্ডের ‘গেটিং ফারদার অ্যাওয়ে’ মিউজিক ভিডিওতে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিষেক হয়। এই মিউজিক ভিডিও তাঁকে সমালোচকদের প্রশংসা এবং পরিচিতি এনে দেয়। তবে তাঁকে প্রথম বড় সাফল্য এনে দেয় ‘ফার্স্ট লাভ অ্যাগেইন’। এরপর তিনি ‘দ্য ফ্লাওয়ার ইন প্রিজন’, ‘থ্রু দ্য ওয়েভস’, ‘অ্যাসেম্বলি’ এবং ‘হার্ট সার্জনস’-এর মতো বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় কে-ড্রামায় অভিনয় করেন।
মৃত্যুর আগে কাং সেও হা তাঁর শেষ কাজ ‘মাংনাইন’, ইংরেজি শিরোনাম: ‘ইন দ্য নেট’ শেষ করেছিলেন। এই ড্রামায় ‘স্কুইড গেম’ তারকা পার্ক গিউ ইয়ং এবং ‘হয়েন লাইফ গিভস ইউ ট্যানজারিনস’ অভিনেতা কিম সিওন হো অভিনয় করেছেন।
কিম জি উন এবং পার্ক বো রাম পরিচালিত ছবিটি চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। এই ছবিতে একজন নারীকে দেখানো হয়েছে যে, তাঁর ছোট বোনের মৃত্যুর বিষয়টি মেনে নিতে পারছে না। ছোট বোন অনলাইন হেনস্তার শিকার হয়ে আত্মহননের পথ বেছে নেয়। এরপর সেই নারী তাঁর বোনের মৃত্যুর পেছনের সত্য উদ্ঘাটনের জন্য একজন হ্যাকার নিয়োগ করে।
২০২৩ সালে, কাং সেও হা ইনসাইট এমসিএন-এর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন। ইনসাইট এন্টারটেইনমেন্ট এবং শোটাইম ক্রু একীভূত হয়ে এই কোম্পানি গঠিত হয়। এটি তাঁর কর্মজীবনে একটি নতুন অধ্যায় চিহ্নিত করে।
অন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় গানে-কবিতায় সরব থাকেন সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ান। রাজপথেও থাকেন সামনের সারিতে। জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানেও সোচ্চার ছিলেন তিনি। সে সময় আলোচিত হয়েছিল তাঁর ‘ভয় বাংলায়’ গানটি। ছাত্র-জনতার পক্ষে নেমেছিলেন রাস্তায়। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তিতে এবার তিনি গানে
৯ মিনিট আগেবার্টল্ট ব্রেখটের বিখ্যাত নাটক ‘দ্য এক্সসেপশন অ্যান্ড দ্য রুল’। এতে তুলে ধরা হয়েছে, পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যের অন্তর্নিহিত বৈষম্য এবং আইনের শাসনের দুর্বলতা। ঢাকার মঞ্চে নাটকটি নিয়ে আসছে প্রাচ্যনাট নাট্যদল। নাম দেওয়া হয়েছে, ‘ব্যতিক্রম এবং নিয়ম’। এটি অনুবাদ করেছেন শহীদুল মামুন। নির্দেশনা দিয়েছেন আজাদ আবুল
১৩ মিনিট আগেক্রিস্টোফার নোলানের সর্বশেষ সিনেমা ‘ওপেনহাইমার’ ২০২৩ সালে বক্স অফিসে নতুন ইতিহাস গড়ে। প্রায় এক বিলিয়ন ডলার ব্যবসা করে প্রেক্ষাগৃহে। ১৩টি বিভাগে মনোনীত হয়ে ৭টি বিভাগে জেতে অস্কার। ওপেনহাইমারের পর নতুন সিনেমা বানাচ্ছেন নোলান। এবার তিনি বেছে নিয়েছেন গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য।
১৮ মিনিট আগেজনপ্রিয় ‘হ্যারি পটার’ সিনেমার অভিনেত্রী এমা ওয়াটসনকে ছয় মাসের জন্য ড্রাইভিং থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত বছরের ৩১ জুলাই ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডে ৩০ মাইল গতি-সীমার রাস্তায় তিনি ৩৮ মাইল প্রতি ঘণ্টা গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগে