সংগীতশিল্পী শাহীন সামাদকে নজরুল পুরস্কার ২০২৩-এ দিচ্ছে বাংলা একাডেমি। গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নজরুলচর্চায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২ সালে বাংলা একাডেমি এই পুরস্কার চালু করে। প্রথম পুরস্কারটি পেয়েছিলেন লেখক-অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলা একাডেমি ২৪ মে একক বক্তৃতা, নজরুল পুরস্কার-২০২৩ প্রদান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
‘এই অনুষ্ঠানে শিল্পী শাহীন সামাদকে নজরুল পুরস্কার ২০২৩ প্রদান করা হবে। নজরুল পুরস্কারের অর্থমূল্য ২ লাখ টাকা।’
এ প্রসঙ্গে শাহিন সামাদ বলেন, ‘নজরুলকে নিয়ে সামগ্রিক চর্চার জন্য এই পুরস্কারে আমাকে মনোনীত করায় আমি আনন্দিত এবং বাংলা একাডেমির কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।’
নজরুলসংগীত শেখানোর কাজটিই বেশি উপভোগ করে বলে জানান শাহীন সামাদ। তিনি বলেন, ‘গানের শিক্ষকতা বেশি উপভোগ করি। তরুণ অনেকেই খুব আগ্রহ নিয়ে নজরুলসংগীত শিখছে। তাদের শেখাতে পেরে আমার দারুণ ভালো লাগে।’
শিল্পী শাহীন সামাদ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শিল্পী ছিলেন। তিনি ৩৬টি দেশাত্মবোধক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর’, ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’, ‘রক্তের প্রতিশোধ রক্তেই নেব আমরা’। এ সময় তিনি সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থায় যোগ দেন। তাঁরা বিভিন্ন রিফিউজি ক্যাম্প এবং মুক্তাঞ্চলে ঘুরে ঘুরে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে গান শোনাতেন। তাঁর কণ্ঠে জনপ্রিয় হওয়া নজরুলসংগীতের মধ্যে রয়েছে ‘এ আঁখিজল মোছ প্রিয়া’, ‘প্রিয় এমনও রাত যেন’, ‘ভুলে যেও, ভুলে যেও’।
নজরুলসংগীতে অবদানের জন্য এই শিল্পীকে বাংলাদেশ সরকার ২০১৬ সালে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করেন।
সংগীতশিল্পী শাহীন সামাদকে নজরুল পুরস্কার ২০২৩-এ দিচ্ছে বাংলা একাডেমি। গতকাল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। নজরুলচর্চায় বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২ সালে বাংলা একাডেমি এই পুরস্কার চালু করে। প্রথম পুরস্কারটি পেয়েছিলেন লেখক-অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
বৃহস্পতিবার বাংলা একাডেমির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৪তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলা একাডেমি ২৪ মে একক বক্তৃতা, নজরুল পুরস্কার-২০২৩ প্রদান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
‘এই অনুষ্ঠানে শিল্পী শাহীন সামাদকে নজরুল পুরস্কার ২০২৩ প্রদান করা হবে। নজরুল পুরস্কারের অর্থমূল্য ২ লাখ টাকা।’
এ প্রসঙ্গে শাহিন সামাদ বলেন, ‘নজরুলকে নিয়ে সামগ্রিক চর্চার জন্য এই পুরস্কারে আমাকে মনোনীত করায় আমি আনন্দিত এবং বাংলা একাডেমির কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই।’
নজরুলসংগীত শেখানোর কাজটিই বেশি উপভোগ করে বলে জানান শাহীন সামাদ। তিনি বলেন, ‘গানের শিক্ষকতা বেশি উপভোগ করি। তরুণ অনেকেই খুব আগ্রহ নিয়ে নজরুলসংগীত শিখছে। তাদের শেখাতে পেরে আমার দারুণ ভালো লাগে।’
শিল্পী শাহীন সামাদ ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন শিল্পী ছিলেন। তিনি ৩৬টি দেশাত্মবোধক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ‘তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর’, ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি’, ‘রক্তের প্রতিশোধ রক্তেই নেব আমরা’। এ সময় তিনি সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী বাংলাদেশ মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থায় যোগ দেন। তাঁরা বিভিন্ন রিফিউজি ক্যাম্প এবং মুক্তাঞ্চলে ঘুরে ঘুরে মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে গান শোনাতেন। তাঁর কণ্ঠে জনপ্রিয় হওয়া নজরুলসংগীতের মধ্যে রয়েছে ‘এ আঁখিজল মোছ প্রিয়া’, ‘প্রিয় এমনও রাত যেন’, ‘ভুলে যেও, ভুলে যেও’।
নজরুলসংগীতে অবদানের জন্য এই শিল্পীকে বাংলাদেশ সরকার ২০১৬ সালে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদকে ভূষিত করেন।
শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে ২১ জুলাই রাতে বাসায় ফিরেছেন শিল্পী ফরিদা পারভীন। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে জাফর ইমাম নোমানী।
১০ ঘণ্টা আগেআজ প্রকাশ পেয়েছে ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ সিনেমার ফার্স্টলুক পোস্টার। এতে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন চরিত্র ভারাংকে। ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশে তাকে দেখা যাবে ভিলেন হিসেবে। এ সিনেমার সবচেয়ে আকর্ষণীয় সংযোজন বলা হচ্ছে এ চরিত্রকে।
১১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেট। বিভিন্ন দেশের নামীদামি প্রযোজক, সহপ্রযোজক ও পরিবেশকদের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয় এই বাজার। মেলে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা।
২০ ঘণ্টা আগেকোনো তারকা নেই। নায়ক-নায়িকা একেবারেই নতুন মুখ। তবু ইতিহাস গড়ল ‘সাইয়ারা’। মুক্তির আগেই সাড়ে ১২ কোটি রুপির টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ১৮ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে মোহিত সুরি পরিচালিত সিনেমাটি।
২০ ঘণ্টা আগে