বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
বেলা চাও, আলো দাও গান প্রসঙ্গে শিল্পী সায়েরা রেজা বলেন, ‘গানের কথায় বিপ্লবী ভাবাবেগ ও বর্তমান সময়ে জনমনের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে। ঐক্য, মানবতা, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং আলোর পথে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় উচ্চারিত হয়েছে। গানটি মূলত “বেলা চাও” গানের সংমিশ্রণে ফিউশন করা হয়েছে। চেষ্টা ছিল গানটিতে নব জাগরণ ও জাতীয় সংহতির চেতনাকে ফুটিয়ে তুলতে।’
বেলা চাও মূলত একটি প্রতিবাদী ও বিপ্লবী গান। উনিশ শতকে ইতালির নারী শ্রমিকেরা তাঁদের স্বল্প মজুরি, দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করানোসহ নানা অসংগতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এ গানটি প্রথম গেয়েছিলেন। ইতালিয়ান ভাষায় ‘বেলা’ শব্দের অর্থ সুন্দরী, ‘চাও’ শব্দের অর্থ বিদায়। পরবর্তী সময়ে গানটি ইতালিতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রধান সংগীত হয়ে ওঠে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে, হিটলার-মুসোলিনির অত্যাচারের বিরুদ্ধে গানটি ব্যাপকভাবে গাওয়া হয়। কালক্রমে ‘বেলা চাও’ হয়ে ওঠে বিপ্লব ও প্রতিবাদের ভাষা। এটি সারা বিশ্বে ফ্যাসিবাদীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা এবং প্রতিরোধের সংগীত হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজে গানটি ব্যবহৃত হলে তা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তোলে। এ পর্যন্ত ৪৮টি ভাষায় এ গানটি করা হয়ে থাকলেও বাংলায় বেলা চাও নিয়ে এটাই প্রথম কোনো গান।
গানে প্রায় তিন দশকের ক্যারিয়ার শিল্পী সায়েরা রেজার। অগ্নিবীণার ব্যানারে ‘সুখের অমিল’, লেজারভিশনের ব্যানারে ‘এক নিশীথে’ এবং গানচিলের ব্যানারে ‘আরবান ফোক’ নামের তিনটি একক অ্যালবাম রয়েছে তাঁর। নোমান রবিন পরিচালিত ‘কমনজেন্ডার’ সিনেমায় তাঁর গাওয়া ‘ওরে সোনা’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। সায়েরা রেজা থাকেন নিউইয়র্কে। সেখান থেকেই নিয়মিত গান করে যাচ্ছেন তিনি। মূলত ফোক গান করেন। পাঁচ বছর বয়স থেকেই গানের চর্চা শুরু তাঁর। গান শিখেছেন শিল্পী নীনা হামিদ, পিলু মমতাজ এবং ওস্তাদ সমীর চক্রবর্তীর কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আব্বাসউদ্দীন একাডেমি ও দিনা লায়লা মিউজিক একাডেমি থেকে। রপ্ত করেছেন উচ্চাঙ্গ, লালন, রবীন্দ্র, আধুনিক, ফোক, সুফি, পপসহ সংগীতের নানা শাখা। বাংলাদেশ বেতার, বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী ছাড়াও চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন তিনি।
জুলাই আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন গান উপহার দিলেন কণ্ঠশিল্পী সায়েরা রেজা। গানের শিরোনাম ‘বেলা চাও, আলো দাও’। আদিব কবিরের সংগীত আয়োজনে গানটির কথা লিখেছেন কাজী জহিরুল ইসলাম। এরই মধ্যে গানটি ইউটিউব, স্পটিফাই, ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
বেলা চাও, আলো দাও গান প্রসঙ্গে শিল্পী সায়েরা রেজা বলেন, ‘গানের কথায় বিপ্লবী ভাবাবেগ ও বর্তমান সময়ে জনমনের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হয়েছে। ঐক্য, মানবতা, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা এবং আলোর পথে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় উচ্চারিত হয়েছে। গানটি মূলত “বেলা চাও” গানের সংমিশ্রণে ফিউশন করা হয়েছে। চেষ্টা ছিল গানটিতে নব জাগরণ ও জাতীয় সংহতির চেতনাকে ফুটিয়ে তুলতে।’
বেলা চাও মূলত একটি প্রতিবাদী ও বিপ্লবী গান। উনিশ শতকে ইতালির নারী শ্রমিকেরা তাঁদের স্বল্প মজুরি, দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করানোসহ নানা অসংগতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এ গানটি প্রথম গেয়েছিলেন। ইতালিয়ান ভাষায় ‘বেলা’ শব্দের অর্থ সুন্দরী, ‘চাও’ শব্দের অর্থ বিদায়। পরবর্তী সময়ে গানটি ইতালিতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের প্রধান সংগীত হয়ে ওঠে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে, হিটলার-মুসোলিনির অত্যাচারের বিরুদ্ধে গানটি ব্যাপকভাবে গাওয়া হয়। কালক্রমে ‘বেলা চাও’ হয়ে ওঠে বিপ্লব ও প্রতিবাদের ভাষা। এটি সারা বিশ্বে ফ্যাসিবাদীর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা এবং প্রতিরোধের সংগীত হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সম্প্রতি নেটফ্লিক্সে ‘মানি হাইস্ট’ সিরিজে গানটি ব্যবহৃত হলে তা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তোলে। এ পর্যন্ত ৪৮টি ভাষায় এ গানটি করা হয়ে থাকলেও বাংলায় বেলা চাও নিয়ে এটাই প্রথম কোনো গান।
গানে প্রায় তিন দশকের ক্যারিয়ার শিল্পী সায়েরা রেজার। অগ্নিবীণার ব্যানারে ‘সুখের অমিল’, লেজারভিশনের ব্যানারে ‘এক নিশীথে’ এবং গানচিলের ব্যানারে ‘আরবান ফোক’ নামের তিনটি একক অ্যালবাম রয়েছে তাঁর। নোমান রবিন পরিচালিত ‘কমনজেন্ডার’ সিনেমায় তাঁর গাওয়া ‘ওরে সোনা’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। সায়েরা রেজা থাকেন নিউইয়র্কে। সেখান থেকেই নিয়মিত গান করে যাচ্ছেন তিনি। মূলত ফোক গান করেন। পাঁচ বছর বয়স থেকেই গানের চর্চা শুরু তাঁর। গান শিখেছেন শিল্পী নীনা হামিদ, পিলু মমতাজ এবং ওস্তাদ সমীর চক্রবর্তীর কাছে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আব্বাসউদ্দীন একাডেমি ও দিনা লায়লা মিউজিক একাডেমি থেকে। রপ্ত করেছেন উচ্চাঙ্গ, লালন, রবীন্দ্র, আধুনিক, ফোক, সুফি, পপসহ সংগীতের নানা শাখা। বাংলাদেশ বেতার, বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী ছাড়াও চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেন তিনি।
শনিবারের সকালটি যেন বিষাদে ভরা এক সংগীত—শব্দহীন অথচ গভীর প্রার্থনায় মগ্ন। চলে গেলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। তিনি কেবল শুধু একজন সংগীতশিল্পী বা গবেষক নন, ছিলেন আমাদের সাংস্কৃতিক সত্তার এক সৌম্য প্রতিনিধি, এক অনন্য মানুষ। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি, পুরানা পল্টনের সরু গলির ভেতরে সাপ্তাহিক...
২১ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক মা দিবস। পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দিলারা জামান ও ডলি জহুর। শিল্পীরা বাস্তবেও তাঁদের মা বলে ডাকেন। তাঁরাও জড়িয়ে গেছেন পর্দার সন্তানের মায়ায়। দুজনেই দেশে একা থাকেন, আর তাঁদের সন্তানেরা থাকেন প্রবাসে। সন্তানদের সঙ্গে বিদেশে না গিয়ে...
২১ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালে ‘আইসক্রিম’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক নাজিফা তুষির। প্রথম সিনেমায় অতটা সাফল্য পাননি। তাই দীর্ঘদিন ছিলেন বড় পর্দা থেকে দূরে। ৬ বছর বিরতির পর ২০২২ সালে মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ দিয়ে চমকে দেন তুষি। এরপর আবার অন্তরালে। হাওয়ার সাফল্যের দুই বছর পর গত অক্টোবরে জানা যায়, সুমনের আরও একটি সিনেমায়...
১ দিন আগেওটিটি প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত কনটেন্ট দেখেন অজয় দেবগন। কমেডি সিরিজই তাঁর বেশি পছন্দের। বোম্বে টাইমসকে অভিনেতা জানিয়েছেন, এখন কোন সিরিজ দেখছেন তিনি। সবাইকে সিরিজটি দেখার পরামর্শও দিয়েছেন অজয়।
১ দিন আগে