বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই বাংলায় একের পর এক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে জয়া আহসানের। গত কোরবানির ঈদে দেশের হলে মুক্তি পায় তাঁর জোড়া সিনেমা ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’। গতকাল পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘ডিয়ার মা’। পশ্চিমবঙ্গে আগামী ১ আগস্ট মুক্তি পাবে জয়ার আরও এক সিনেমা ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’। একের পর এক সিনেমা দিয়ে আলোচনায় থাকা জয়া হঠাৎ জানালেন, কাজ কমিয়ে দিতে চান তিনি। বছরে করতে চান একটি বা দুটি সিনেমা।
ডিয়ার মা সিনেমার প্রচারের অংশ হিসেবে সম্প্রতি সন্দেশ ইউটিউব চ্যানেলের এক পডকাস্টে অংশ নেন জয়া। জানালেন কাজ কমিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার কথা। জয়া আহসান বলেন, ‘কখনোই ভাবিনি অভিনেতা হব। সেই ইচ্ছাও আমার ছিল না। হঠাৎ বুঝলাম অভিনয়টা আমাকে মুক্তি দিচ্ছে, আনন্দ দিচ্ছে। সেটাই একসময় আঁকড়ে ধরলাম। এর বাইরে এখন আর কিছুই করতে পারি না। তবে এটা চাই না যে অভিনয় দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করব। আমি আরও সিলেক্টিভ হতে চাই। এটা হয়তো অনেক বড় কথা, কিন্তু আমি চাই। বছরে একটা বা দুইটা কাজ করতে চাই। জীবনটাকে উদ্যাপন করতে চাই। কিন্তু আমাদের আশপাশের সিস্টেমটা এ রকম নয়।’
অভিনয়ের ব্যস্ততা পেরিয়ে যতটা অবসর পান, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করেন জয়া। গাছপালার যত্ন নেন, বাগান করেন। অভিনেত্রী বলেন, ‘গ্রাম বা প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে আমার খুব ভালো লাগে। একটু চাষবাস করতেও পছন্দ করি। বলা যেতে পারে, আমি প্রথমে চাষি তারপরে অভিনেতা। বাড়ির চাল বাদে প্রয়োজনীয় সবকিছু আমি চাষ করি।’
জয়া আরও বলেন, ‘সকালবেলা মাটি না হাতালে আমার ভালো লাগে না। এটা আমার কাছে থেরাপির মতো। আমি সব সময় বলি, যারা অভিনয় করে বা ক্রিয়েটিভ কোনো কিছুর সঙ্গে জড়িত, তোমরা মাটির কাছে যাও। প্রকৃতির কাছে গিয়ে সময় কাটাও। এটা অনেক উপকার দেয়। ১০টা বন্ধুর সঙ্গে খামোখা রাত করে আড্ডা দেওয়ার চেয়ে গাছের সঙ্গে সময় কাটানো বেশি কাজে দেয়। এটা আমার নিজের জীবন থেকে দেখেছি।’
দুই বাংলায় একের পর এক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে জয়া আহসানের। গত কোরবানির ঈদে দেশের হলে মুক্তি পায় তাঁর জোড়া সিনেমা ‘তাণ্ডব’ ও ‘উৎসব’। গতকাল পশ্চিমবঙ্গের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী পরিচালিত ‘ডিয়ার মা’। পশ্চিমবঙ্গে আগামী ১ আগস্ট মুক্তি পাবে জয়ার আরও এক সিনেমা ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’। একের পর এক সিনেমা দিয়ে আলোচনায় থাকা জয়া হঠাৎ জানালেন, কাজ কমিয়ে দিতে চান তিনি। বছরে করতে চান একটি বা দুটি সিনেমা।
ডিয়ার মা সিনেমার প্রচারের অংশ হিসেবে সম্প্রতি সন্দেশ ইউটিউব চ্যানেলের এক পডকাস্টে অংশ নেন জয়া। জানালেন কাজ কমিয়ে দেওয়ার ইচ্ছার কথা। জয়া আহসান বলেন, ‘কখনোই ভাবিনি অভিনেতা হব। সেই ইচ্ছাও আমার ছিল না। হঠাৎ বুঝলাম অভিনয়টা আমাকে মুক্তি দিচ্ছে, আনন্দ দিচ্ছে। সেটাই একসময় আঁকড়ে ধরলাম। এর বাইরে এখন আর কিছুই করতে পারি না। তবে এটা চাই না যে অভিনয় দিয়ে জীবিকা নির্বাহ করব। আমি আরও সিলেক্টিভ হতে চাই। এটা হয়তো অনেক বড় কথা, কিন্তু আমি চাই। বছরে একটা বা দুইটা কাজ করতে চাই। জীবনটাকে উদ্যাপন করতে চাই। কিন্তু আমাদের আশপাশের সিস্টেমটা এ রকম নয়।’
অভিনয়ের ব্যস্ততা পেরিয়ে যতটা অবসর পান, প্রকৃতির কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করেন জয়া। গাছপালার যত্ন নেন, বাগান করেন। অভিনেত্রী বলেন, ‘গ্রাম বা প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে আমার খুব ভালো লাগে। একটু চাষবাস করতেও পছন্দ করি। বলা যেতে পারে, আমি প্রথমে চাষি তারপরে অভিনেতা। বাড়ির চাল বাদে প্রয়োজনীয় সবকিছু আমি চাষ করি।’
জয়া আরও বলেন, ‘সকালবেলা মাটি না হাতালে আমার ভালো লাগে না। এটা আমার কাছে থেরাপির মতো। আমি সব সময় বলি, যারা অভিনয় করে বা ক্রিয়েটিভ কোনো কিছুর সঙ্গে জড়িত, তোমরা মাটির কাছে যাও। প্রকৃতির কাছে গিয়ে সময় কাটাও। এটা অনেক উপকার দেয়। ১০টা বন্ধুর সঙ্গে খামোখা রাত করে আড্ডা দেওয়ার চেয়ে গাছের সঙ্গে সময় কাটানো বেশি কাজে দেয়। এটা আমার নিজের জীবন থেকে দেখেছি।’
১৭ জুলাই প্রকাশিত হলো ওয়ারফেজের পলাশ নূরের ফিচারিংয়ে ‘খুঁজি তোমায়’ শিরোনামের গান। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন মাইলসের হামিন আহমেদ। মাইলস ব্যান্ডের দলপ্রধানের পাশাপাশি বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ড অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন হামিন।
৮ ঘণ্টা আগেকয়েকটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হওয়ার পর বাংলাদেশের সিনেমা ‘মাস্তুল’ এবার আমন্ত্রণ পেল ভারতের চতুর্থ ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল কলকাতায়। ভাসমান জীবনের গল্প নিয়ে সিনেমাটি বানিয়েছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান।
১ দিন আগেহ্যারি পটার সিরিজের কাজ চলবে প্রায় এক দশক ধরে। তাহলে যেসব শিশু এতে অভিনয় করছে, তাদের পড়াশোনার কী হবে? এ বিষয়টি চিন্তা করে শুটিং স্পটেই একটি অস্থায়ী স্কুল তৈরি করা হয়েছে। শুটিংয়ের পাশাপাশি সেখানেই চলবে তাদের পড়াশোনা।
১ দিন আগেজীবনের ঝুঁকি নিয়ে রোমাঞ্চকর সিনেমাটিক দৃশ্য উপহার দেন স্টান্টম্যানরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাঁদের কোনো সুরক্ষাব্যবস্থা থাকে না। থাকে না স্বাস্থ্যবীমা। তাঁদের জন্য বড় উদ্যোগ নিলেন অক্ষয় কুমার।
১ দিন আগে