জিসো, জেনি, রোজ আর লিসা। ওরা চার কন্যা মিলে একটি দল। দলের নাম ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’। ওরা গান গায়, নাচে, স্টেজ কাঁপিয়ে পারফর্ম করে। কোরিয়ান গানের জনপ্রিয় ঘরানা কে-পপ গায় তাঁরা। ২০১৬ সালের আগস্ট থেকে যাত্রা শুরু করা ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’-এর পাঁচ বছর পূর্তি হলো এবার। এ উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: দ্য মুভি’। ৪ আগস্ট প্রিমিয়ার হওয়ার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।
এই চার পপ-তারকাকে নিয়ে এর আগে ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: লাইট আপ দ্য স্কাই’ নামে ডকুমেন্টারি বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। লেডি গাগা, বিয়ন্সে ও টেইলর সুইফটের পর চতুর্থ ডকুমেন্টারিতে নেটফ্লিক্স বেছে নিয়েছে কোরিয়ান পপ গানের দল ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’কে।
মাত্র পাঁচ বছর আগে যাত্রা শুরু করা চার তরুণীর এ দলটি বিশ্বজুড়ে এখন তুমুল জনপ্রিয়। ইউটিউবে ব্ল্যাকপিঙ্কের ৬৩ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার। এদের হাত ধরেই কোরিয়ান গান প্রথম বিলিয়ন ভিউর দেখা পায় এ প্ল্যাটফর্মে।
এক যুগ আগে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ওয়াইজি এন্টারটেইনমেন্ট মেয়েদের একটি ব্যান্ড করার উদ্যোগ নেয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, এমন চারজনকে খুঁজে বের করা যাঁদের নিয়ে তৈরি হবে কে-পপ ব্যান্ড। কে-পপ অর্থাৎ কোরিয়ান পপ খুবই জনপ্রিয় সেখানকার তরুণ-তরুণীদের কাছে।
অনেক যাচাই-বাছাই আর হাড্ডাহাড্ডি প্রতিযোগিতা টপকে চারটি মেয়েকে বাছাই করা হয়–জিসো, জেনি, রোজ আর লিসা। ২০১০ সালে জেনি প্রথম আসে ব্ল্যাকপিঙ্ক-এ। এরপর পর্যায়ক্রমে যোগ দেয় বাকি তিনজন। কয়েক বছর ধরে চলে গ্রুমিং আর ট্রেনিং। ২০১৬ সালে প্রকাশ পায় চার তরুণীর গানের দল ব্ল্যাকপিঙ্ক-এর প্রথম অ্যালবাম ‘স্কয়ার ওয়ান’। এই অ্যালবামের দুটি গান ওই বছরের বিলবোর্ড টপ চার্টের শীর্ষে উঠে আসে। এরপর শুধু দক্ষিণ কোরিয়ায় নয়, সারা পৃথিবীতে তাঁদের গান ছড়িয়ে পড়ে।
‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’-এর জন্ম থেকে এখন পর্যন্ত নানা চড়াই-উতরাই আর সাফল্যের গল্প নিয়েই তৈরি হয়েছে সদ্য মুক্তি পাওয়া ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: দ্য মুভি’। ১১ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার পর দুদিনেই ১০০ দেশের তিন হাজারেরও বেশি হলে ছবিটি দেখানো হয়েছে। দেখেছেন পাঁচ লাখেরও বেশি দর্শক।
জিসো, জেনি, রোজ আর লিসা। ওরা চার কন্যা মিলে একটি দল। দলের নাম ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’। ওরা গান গায়, নাচে, স্টেজ কাঁপিয়ে পারফর্ম করে। কোরিয়ান গানের জনপ্রিয় ঘরানা কে-পপ গায় তাঁরা। ২০১৬ সালের আগস্ট থেকে যাত্রা শুরু করা ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’-এর পাঁচ বছর পূর্তি হলো এবার। এ উপলক্ষে মুক্তি পেয়েছে ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: দ্য মুভি’। ৪ আগস্ট প্রিমিয়ার হওয়ার পর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।
এই চার পপ-তারকাকে নিয়ে এর আগে ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: লাইট আপ দ্য স্কাই’ নামে ডকুমেন্টারি বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। লেডি গাগা, বিয়ন্সে ও টেইলর সুইফটের পর চতুর্থ ডকুমেন্টারিতে নেটফ্লিক্স বেছে নিয়েছে কোরিয়ান পপ গানের দল ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’কে।
মাত্র পাঁচ বছর আগে যাত্রা শুরু করা চার তরুণীর এ দলটি বিশ্বজুড়ে এখন তুমুল জনপ্রিয়। ইউটিউবে ব্ল্যাকপিঙ্কের ৬৩ মিলিয়নেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার। এদের হাত ধরেই কোরিয়ান গান প্রথম বিলিয়ন ভিউর দেখা পায় এ প্ল্যাটফর্মে।
এক যুগ আগে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ওয়াইজি এন্টারটেইনমেন্ট মেয়েদের একটি ব্যান্ড করার উদ্যোগ নেয়। তাদের উদ্দেশ্য ছিল, এমন চারজনকে খুঁজে বের করা যাঁদের নিয়ে তৈরি হবে কে-পপ ব্যান্ড। কে-পপ অর্থাৎ কোরিয়ান পপ খুবই জনপ্রিয় সেখানকার তরুণ-তরুণীদের কাছে।
অনেক যাচাই-বাছাই আর হাড্ডাহাড্ডি প্রতিযোগিতা টপকে চারটি মেয়েকে বাছাই করা হয়–জিসো, জেনি, রোজ আর লিসা। ২০১০ সালে জেনি প্রথম আসে ব্ল্যাকপিঙ্ক-এ। এরপর পর্যায়ক্রমে যোগ দেয় বাকি তিনজন। কয়েক বছর ধরে চলে গ্রুমিং আর ট্রেনিং। ২০১৬ সালে প্রকাশ পায় চার তরুণীর গানের দল ব্ল্যাকপিঙ্ক-এর প্রথম অ্যালবাম ‘স্কয়ার ওয়ান’। এই অ্যালবামের দুটি গান ওই বছরের বিলবোর্ড টপ চার্টের শীর্ষে উঠে আসে। এরপর শুধু দক্ষিণ কোরিয়ায় নয়, সারা পৃথিবীতে তাঁদের গান ছড়িয়ে পড়ে।
‘ব্ল্যাকপিঙ্ক’-এর জন্ম থেকে এখন পর্যন্ত নানা চড়াই-উতরাই আর সাফল্যের গল্প নিয়েই তৈরি হয়েছে সদ্য মুক্তি পাওয়া ‘ব্ল্যাকপিঙ্ক: দ্য মুভি’। ১১ আগস্ট মুক্তি পাওয়ার পর দুদিনেই ১০০ দেশের তিন হাজারেরও বেশি হলে ছবিটি দেখানো হয়েছে। দেখেছেন পাঁচ লাখেরও বেশি দর্শক।
নতুন গান প্রকাশ করল ব্যান্ড মেঘদল। শিরোনাম ‘গোলাপের নাম’। এটি মেঘদলের নতুন অ্যালবাম ‘অ্যালুমিনিয়ামের ডানা’র ৭ম গান। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শিবু কুমার শীল। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌরভ সরকার।
২১ ঘণ্টা আগেএত দিনে ২০২৩ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ীদের ঘরে থাকার কথা ছিল। তবে বাস্তবতা হলো, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণে সময়মতো আসেনি জাতীয় পুরস্কারের ঘোষণা, আয়োজন করা যায়নি অনুষ্ঠানের। শোনা যাচ্ছে, আগামী মাসেই ২০২৩ সালের বিজয়ীদের হাতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। গত আগস্টের আগেও সবার...
২১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটে ন্যূনতম ১ শতাংশ বরাদ্দের দাবি করেছেন সংস্কৃতিকর্মীরা। তাঁরা বলছেন, বিগত এক যুগে জাতীয় বাজেটের আকার বাড়লেও উল্লেখযোগ্য হারে বাড়েনি সংস্কৃতি খাতের বরাদ্দ। গত এক দশকে বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ শূন্য দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ১৬ শতাংশের ওপরে ওঠেনি...
২১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের কাছে নতুন বিস্ময় এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি। এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে নানা কণ্ঠের মিথস্ক্রিয়ায় নতুন গান তৈরি হচ্ছে দেদার। সেলিব্রিটিদের কণ্ঠ নকল করে ইউটিউব ও টিকটকে এসব মিউজিক ছাড়া হচ্ছে। তবে অনেক সংগীতশিল্পী এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারে বিরক্ত। রীতিমতো অস্তিত্ব সংকটে...
২১ ঘণ্টা আগে