এম এস রানা, ঢাকা
আজ শিল্পী বেবী নাজনীনের জন্মদিন। বর্তমানে নিউইয়র্কে আছেন তিনি। পারিবারিকভাবেই নিজের জন্মদিনের সময়গুলো পার করতে চান বেবী নাজনীন। অনলাইনে তিনি বলেছেন নিজের গান, অনুষ্ঠান আর দেশের শিল্প-সংস্কৃতি নিয়ে নানা কথা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এস রানা।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা। কেমন আছেন, কোথায় আছেন?
বেবী নাজনীন: ধন্যবাদ! ভালো আছি। আমি এখন নিউইয়র্কে।
দেশে ফিরবেন কবে?
বেবী নাজনীন: মার্চ মাসেই ফেরার কথা ছিল, কিন্তু করোনার কারণে ফেরা হয়নি। কবে ফিরব এখনো বলতে পারছি না।
জন্মদিন কীভাবে কাটাচ্ছেন?
বেবী নাজনীন: পারিবারিকভাবেই দিনটি কাটাব। প্রতিটা দিনই তো শুরু হয় দেশ বা বিদেশের দুঃসংবাদ শুনে। ঘরে বসে নিউজ দেখি, রান্নাবান্না করি, নামাজ পড়ি। এভাবেই সময় কাটে। মাঝেমধ্যে টুকটাক বাজারসদাই করা ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়া হয় না।
কয়েক দিন আগে নিউইয়র্কে লাইভ কনসার্ট করেছিলেন। সেখানে গানের পাশাপাশি গজল গেয়ে প্রশংসিত হয়েছেন শুনেছি।
বেবী নাজনীন: হ্যাঁ। শুধু গজলই নয়, দর্শকের অনুরোধে নানা ধরনের গান গেয়েছি। আসলে কোন গান কোথায় গাইব, এটা নির্ভর করে কোন ধরনের গানের শ্রোতার সামনে আমি উপস্থিত রয়েছি। নিজেকে সেভাবেই প্রস্তুত করতে হয়, প্রস্তুত রাখতে হয়। একজন শিল্পীর সবচেয়ে বড় পরীক্ষার জায়গা হলো মঞ্চ। এটা বড় কঠিন জায়গা। নানা রকম মানুষের সমাগম ঘটে। নানা রকম গানের অনুরোধ আসে।
আপনি তো লেখালেখিও করেন?
বেবী নাজনীন: চেষ্টা করি। আমার গাওয়া বেশ কিছু গান লিখেছি আমি। ‘সে’, ‘ঠোঁটে ভালোবাসা’ ও ‘প্রিয়মুখ’ নামের তিনটি কাব্যগ্রন্থ রয়েছে আমার। এখন লেখালেখির জন্য আগের মতো সময় করতে পারি না।
রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। শিল্পীজীবনে রাজনীতির প্রভাব কতখানি?
বেবী নাজনীন: অনেক প্রভাব পড়ে। রাজনীতির মতো বাংলাদেশের সংস্কৃতিও যেন দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। আমরা যাঁরা বিএনপির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা বেশ কয়েক বছর ধরেই দেশে একটু কোণঠাসা অবস্থায় আছি। তা ছাড়া দেশে আগের মতো অনুষ্ঠানের আয়োজন হচ্ছে না। আমি চাকরি বা ব্যবসা করি না। তাই জীবিকার তাগিদেই অনুষ্ঠান করতে বিদেশে থাকতে হয় বেশি।
শিল্প-সংস্কৃতির বর্তমান অবস্থা নিয়ে আপনার মতামত কী?
বেবী নাজনীন: প্রযুক্তির কারণে বাজারজাতের ধারা হয়তো বদলেছে, কিন্তু সেভাবে উঠে আসতে পারছে না আগামী দিনের শিল্প ও সংস্কৃতি। সংস্কৃতিকে এখন পেশা হিসেবে নেওয়ার সাহসও করা যায় না। কারণ এই মাধ্যমে এখন নতুন বিনিয়োগ নেই, নেই সুযোগ ও পৃষ্ঠপোষকতা। একটা-দুইটা গান বা সিঙ্গেল ট্র্যাকের মাধ্যমে নিজেদের চেষ্টায় কেউ কেউ হয়তো যুক্ত হচ্ছেন গানের বাজারে, কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়া যায় না। মেধা বিকাশের পরিপূর্ণ কোনো প্ল্যাটফর্ম নেই। যাঁরা সংগীতে নিজের ভাগ্য গড়তে চান, তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই ধারার পরিবর্তন হওয়া জরুরি।
আজ শিল্পী বেবী নাজনীনের জন্মদিন। বর্তমানে নিউইয়র্কে আছেন তিনি। পারিবারিকভাবেই নিজের জন্মদিনের সময়গুলো পার করতে চান বেবী নাজনীন। অনলাইনে তিনি বলেছেন নিজের গান, অনুষ্ঠান আর দেশের শিল্প-সংস্কৃতি নিয়ে নানা কথা। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এস রানা।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা। কেমন আছেন, কোথায় আছেন?
বেবী নাজনীন: ধন্যবাদ! ভালো আছি। আমি এখন নিউইয়র্কে।
দেশে ফিরবেন কবে?
বেবী নাজনীন: মার্চ মাসেই ফেরার কথা ছিল, কিন্তু করোনার কারণে ফেরা হয়নি। কবে ফিরব এখনো বলতে পারছি না।
জন্মদিন কীভাবে কাটাচ্ছেন?
বেবী নাজনীন: পারিবারিকভাবেই দিনটি কাটাব। প্রতিটা দিনই তো শুরু হয় দেশ বা বিদেশের দুঃসংবাদ শুনে। ঘরে বসে নিউজ দেখি, রান্নাবান্না করি, নামাজ পড়ি। এভাবেই সময় কাটে। মাঝেমধ্যে টুকটাক বাজারসদাই করা ছাড়া ঘরের বাইরে যাওয়া হয় না।
কয়েক দিন আগে নিউইয়র্কে লাইভ কনসার্ট করেছিলেন। সেখানে গানের পাশাপাশি গজল গেয়ে প্রশংসিত হয়েছেন শুনেছি।
বেবী নাজনীন: হ্যাঁ। শুধু গজলই নয়, দর্শকের অনুরোধে নানা ধরনের গান গেয়েছি। আসলে কোন গান কোথায় গাইব, এটা নির্ভর করে কোন ধরনের গানের শ্রোতার সামনে আমি উপস্থিত রয়েছি। নিজেকে সেভাবেই প্রস্তুত করতে হয়, প্রস্তুত রাখতে হয়। একজন শিল্পীর সবচেয়ে বড় পরীক্ষার জায়গা হলো মঞ্চ। এটা বড় কঠিন জায়গা। নানা রকম মানুষের সমাগম ঘটে। নানা রকম গানের অনুরোধ আসে।
আপনি তো লেখালেখিও করেন?
বেবী নাজনীন: চেষ্টা করি। আমার গাওয়া বেশ কিছু গান লিখেছি আমি। ‘সে’, ‘ঠোঁটে ভালোবাসা’ ও ‘প্রিয়মুখ’ নামের তিনটি কাব্যগ্রন্থ রয়েছে আমার। এখন লেখালেখির জন্য আগের মতো সময় করতে পারি না।
রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। শিল্পীজীবনে রাজনীতির প্রভাব কতখানি?
বেবী নাজনীন: অনেক প্রভাব পড়ে। রাজনীতির মতো বাংলাদেশের সংস্কৃতিও যেন দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। আমরা যাঁরা বিএনপির সঙ্গে যুক্ত, তাঁরা বেশ কয়েক বছর ধরেই দেশে একটু কোণঠাসা অবস্থায় আছি। তা ছাড়া দেশে আগের মতো অনুষ্ঠানের আয়োজন হচ্ছে না। আমি চাকরি বা ব্যবসা করি না। তাই জীবিকার তাগিদেই অনুষ্ঠান করতে বিদেশে থাকতে হয় বেশি।
শিল্প-সংস্কৃতির বর্তমান অবস্থা নিয়ে আপনার মতামত কী?
বেবী নাজনীন: প্রযুক্তির কারণে বাজারজাতের ধারা হয়তো বদলেছে, কিন্তু সেভাবে উঠে আসতে পারছে না আগামী দিনের শিল্প ও সংস্কৃতি। সংস্কৃতিকে এখন পেশা হিসেবে নেওয়ার সাহসও করা যায় না। কারণ এই মাধ্যমে এখন নতুন বিনিয়োগ নেই, নেই সুযোগ ও পৃষ্ঠপোষকতা। একটা-দুইটা গান বা সিঙ্গেল ট্র্যাকের মাধ্যমে নিজেদের চেষ্টায় কেউ কেউ হয়তো যুক্ত হচ্ছেন গানের বাজারে, কিন্তু এভাবে বেশি দূর যাওয়া যায় না। মেধা বিকাশের পরিপূর্ণ কোনো প্ল্যাটফর্ম নেই। যাঁরা সংগীতে নিজের ভাগ্য গড়তে চান, তাঁদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আমি শঙ্কিত। এই ধারার পরিবর্তন হওয়া জরুরি।
মিউজিক ট্যুরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড গড়ল ব্রিটিশ রক ব্যান্ড কোল্ড প্লে। গত ২৬ জানুয়ারি ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ ৩৪ হাজার জন দর্শক এসেছিলেন কোল্ড প্লের কনসার্টে। এটাই এখন পর্যন্ত কোনো মিউজিক ট্যুরের কনসার্টে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতি। সেই সুবাদে গিনেস...
১০ ঘণ্টা আগে৩০ জানুয়ারি লন্ডনে মারা গেছেন প্রখ্যাত ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মারিয়ান ফেইথফুল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
১৫ ঘণ্টা আগেনেট দুনিয়ায় রাতারাতি সেনসেশন বনে যাওয়া এ তরুণী বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রে। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনাও তাঁর রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কুম্ভ মেলায় এসে ভাগ্য খুলে গেল তাঁর। শোনা যাচ্ছে...
১৫ ঘণ্টা আগে