‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে গানটি গাওয়ার সেই পুরোনো ভিডিও। পাঠকদের জন্য আজ যে শিশুর পেছনের গল্প শোনালেন গানটির গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী।
বিনোদন ডেস্ক

শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনা থেকেই ‘আজ যে শিশু’ গানের সৃষ্টি। ১৯৮৬ সালের আগে আমি চট্টগ্রামে ছিলাম। সেখানে একটি কলেজে পড়াতাম। এরপর ঢাকায় চলে এলেও কলেজের প্রতি টান অনুভব করতাম। তাই সপ্তাহে দুই দিন চট্টগ্রাম গিয়ে পড়িয়ে আসতাম। রাতের ট্রেনে চট্টগ্রামে চলে যেতাম। ট্রেনে যাতায়াতের সময় ও স্টেশন থেকে বাসায় আসা-যাওয়ার সময় দেখতাম, রেললাইনের পাশে ছোট ছোট বস্তির মতো জায়গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশুরা বেড়ে উঠছে।
ঢাকায়ও খুব ভালো অবস্থা ছিল না। ধানমন্ডিতে তখন অ্যাপার্টমেন্ট কেবল গড়ে উঠছে। সিঁড়িতে মানুষ বাসা বানিয়ে থাকত। শিশুরা সেখানে খেলছে, খাচ্ছে, ঘুমাচ্ছে—এই বিষয়গুলো আমাকে অনেক পীড়া দিত। ভাবনা শুরু হলো, আমাদের শিশুরা তো বড় হয়ে ওঠার জন্য ভালো পরিবেশ পাচ্ছে না। সারা দেশে একই অবস্থা। অনেকেই লেখাপড়া করার সুযোগ পায় না, খাবার পায় না, পোশাক পায় না। সারা দেশের শিশুদের জন্য একই মানের পরিবেশ ও সুবিধা থাকা উচিত। উন্নত দেশে সকল শিশুর সম অধিকার দেওয়া হয়। কোনো ব্যবধান থাকে না। কিন্তু আমাদের দেশে এমন কোনো ব্যবস্থা নেই। এই চিন্তা থেকেই আজ যে শিশু গানের ভাবনাটা আসে। আস্তে আস্তে ভাবনাটা ম্যাচিউর হয়। একসময় লেখা হয়ে যায়।
সে সময় রেনেসাঁর সঙ্গে আমি গান করছিলাম। সোলস ব্যান্ডে থাকতেই পিলু খান, নকীব খানের সঙ্গে কাজ করা শুরু। রেনেসাঁর পিলু খানকে এই গানটি দিলাম। দারুণ সুর করল সে। সুর করার পর রেনেসাঁর সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত নিল, এটি ব্যান্ডের তৃতীয় অ্যালবাম ‘তৃতীয় বিশ্ব’তে থাকবে। গানটি গেয়েছিল পিলু। ব্যান্ডের সবাই দারুণ পছন্দ করল। সে সময় থেকে এটি আমাদের ভালো লাগার গান। বক্তব্যধর্মী গান, তাই সবাই একটু চিন্তায় ছিলাম। ভেবেছিলাম, হয়তো অল্পসংখ্যক মানুষ শুনবে। নব্বইয়ের দশকে তো প্রেম আর বিচ্ছেদের গানের প্রচলন বেশি ছিল। ১৯৯৩ সালে তৃতীয় বিশ্ব অ্যালবাম প্রকাশের পর থেকে অন্যান্য গানের পাশাপাশি এই গানটি নিয়েও সাড়া পাচ্ছিলাম। সত্যি বলতে আমরা আশা করিনি, আজ যে শিশু গানটি মানুষ এত পছন্দ করবে!

অ্যালবাম প্রকাশের দুই বছর পর ১৯৯৫ সালের বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে অনেক শিল্পী মিলে আজ যে শিশু গায়। এই অনুষ্ঠানে মূলত ব্যান্ডের শিল্পীরা তাদের ঘরানার বাইরের গান গেয়েছিল, আর অন্যরা গেয়েছিল ব্যান্ডের গান। অনুষ্ঠানটি প্রচারের পর আজ যে শিশু সর্বসাধারণের হয়ে যায়। এরপর অনেকবার গানটি ফিরে ফিরে এসেছে। শিশুদের নিয়ে কথা উঠলেই সামনে চলে আসে গানটি। এ ছাড়া এমনিতেও অনেক জায়গায় নিয়মিত বাজানো হয়। আমি নিজে অনেক অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে দেখেছি সবাই মিলে এই গানটি গায়। প্রকাশের ৩৩ বছর পরেও যখন নিজের লেখা একটি গান জনপ্রিয়তা ধরে রাখে, সেটা বিশাল আনন্দের। তবে শুধু গানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চলুন আমরা শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী সৃষ্টি করি।
(অনুলিখন)

শিশুদের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবনা থেকেই ‘আজ যে শিশু’ গানের সৃষ্টি। ১৯৮৬ সালের আগে আমি চট্টগ্রামে ছিলাম। সেখানে একটি কলেজে পড়াতাম। এরপর ঢাকায় চলে এলেও কলেজের প্রতি টান অনুভব করতাম। তাই সপ্তাহে দুই দিন চট্টগ্রাম গিয়ে পড়িয়ে আসতাম। রাতের ট্রেনে চট্টগ্রামে চলে যেতাম। ট্রেনে যাতায়াতের সময় ও স্টেশন থেকে বাসায় আসা-যাওয়ার সময় দেখতাম, রেললাইনের পাশে ছোট ছোট বস্তির মতো জায়গায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে শিশুরা বেড়ে উঠছে।
ঢাকায়ও খুব ভালো অবস্থা ছিল না। ধানমন্ডিতে তখন অ্যাপার্টমেন্ট কেবল গড়ে উঠছে। সিঁড়িতে মানুষ বাসা বানিয়ে থাকত। শিশুরা সেখানে খেলছে, খাচ্ছে, ঘুমাচ্ছে—এই বিষয়গুলো আমাকে অনেক পীড়া দিত। ভাবনা শুরু হলো, আমাদের শিশুরা তো বড় হয়ে ওঠার জন্য ভালো পরিবেশ পাচ্ছে না। সারা দেশে একই অবস্থা। অনেকেই লেখাপড়া করার সুযোগ পায় না, খাবার পায় না, পোশাক পায় না। সারা দেশের শিশুদের জন্য একই মানের পরিবেশ ও সুবিধা থাকা উচিত। উন্নত দেশে সকল শিশুর সম অধিকার দেওয়া হয়। কোনো ব্যবধান থাকে না। কিন্তু আমাদের দেশে এমন কোনো ব্যবস্থা নেই। এই চিন্তা থেকেই আজ যে শিশু গানের ভাবনাটা আসে। আস্তে আস্তে ভাবনাটা ম্যাচিউর হয়। একসময় লেখা হয়ে যায়।
সে সময় রেনেসাঁর সঙ্গে আমি গান করছিলাম। সোলস ব্যান্ডে থাকতেই পিলু খান, নকীব খানের সঙ্গে কাজ করা শুরু। রেনেসাঁর পিলু খানকে এই গানটি দিলাম। দারুণ সুর করল সে। সুর করার পর রেনেসাঁর সবাই মিলে বসে সিদ্ধান্ত নিল, এটি ব্যান্ডের তৃতীয় অ্যালবাম ‘তৃতীয় বিশ্ব’তে থাকবে। গানটি গেয়েছিল পিলু। ব্যান্ডের সবাই দারুণ পছন্দ করল। সে সময় থেকে এটি আমাদের ভালো লাগার গান। বক্তব্যধর্মী গান, তাই সবাই একটু চিন্তায় ছিলাম। ভেবেছিলাম, হয়তো অল্পসংখ্যক মানুষ শুনবে। নব্বইয়ের দশকে তো প্রেম আর বিচ্ছেদের গানের প্রচলন বেশি ছিল। ১৯৯৩ সালে তৃতীয় বিশ্ব অ্যালবাম প্রকাশের পর থেকে অন্যান্য গানের পাশাপাশি এই গানটি নিয়েও সাড়া পাচ্ছিলাম। সত্যি বলতে আমরা আশা করিনি, আজ যে শিশু গানটি মানুষ এত পছন্দ করবে!

অ্যালবাম প্রকাশের দুই বছর পর ১৯৯৫ সালের বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানে অনেক শিল্পী মিলে আজ যে শিশু গায়। এই অনুষ্ঠানে মূলত ব্যান্ডের শিল্পীরা তাদের ঘরানার বাইরের গান গেয়েছিল, আর অন্যরা গেয়েছিল ব্যান্ডের গান। অনুষ্ঠানটি প্রচারের পর আজ যে শিশু সর্বসাধারণের হয়ে যায়। এরপর অনেকবার গানটি ফিরে ফিরে এসেছে। শিশুদের নিয়ে কথা উঠলেই সামনে চলে আসে গানটি। এ ছাড়া এমনিতেও অনেক জায়গায় নিয়মিত বাজানো হয়। আমি নিজে অনেক অটিস্টিক স্কুলে গিয়ে দেখেছি সবাই মিলে এই গানটি গায়। প্রকাশের ৩৩ বছর পরেও যখন নিজের লেখা একটি গান জনপ্রিয়তা ধরে রাখে, সেটা বিশাল আনন্দের। তবে শুধু গানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে চলুন আমরা শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী সৃষ্টি করি।
(অনুলিখন)

‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
৩ ঘণ্টা আগে
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের ৬০তম জন্মদিনে তারকাদের শুভেচ্ছাবার্তার মিছিলে যোগ দিলেন কংগ্রেস সাংসদ, লেখক ও সাবেক কূটনীতিক শশী থারুর। শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানের নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’-এর প্রশংসা করার পর থারুর তাঁর চিরায়ত স্টাইলে শাহরুখের জন্য একটি মজাদার শুভেচ্ছাবার্তা শেয়ার করেছেন।
শাহরুখের দুটি ছবি (ভিন্ন বয়সের) শেয়ার করে এক্সে শশী থারুর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিখেছেন, ‘বলিউডের কিং, শাহরুখ খানকে ৬০তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা।’
তবে ‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
থারুর তাঁর পোস্টে বলেন, ‘আমি স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছি, এই ৬০ সংখ্যা আমার কাছে সন্দেহজনক। শাহরুখের বয়স আসলেই ৬০ কি না, এটা নিয়ে কিছু ফ্যাক্ট-চেকার ও কিছু ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ তদন্ত করেছে। তারা তদন্তের পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে—ছবি দেখে কোনোভাবেই বোঝা যায় না শাহরুখ খানের বয়স ৬০ বছর। তারা তদন্তে এটাও নিশ্চিত করেছে, শাহরুখের কোনো ছবিতেই ফটোশপ বা এআই ব্যবহার করা হয় না।’
শশী থারুরের ধারণা, শাহরুখ আসলে ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’ সিনেমার বাস্তব চরিত্র। তাঁর বয়স উল্টো দিকে কমছে। তিনি এর পক্ষে কিছু প্রমাণও তুলে ধরেছেন—যেমন আজকের দিনে তাঁর এনার্জি লেভেল ২০ বছর আগের চেয়েও বেশি বলে মনে হয়। তাঁর চুলের স্টাইল দিন দিন যুবকদের মতো হচ্ছে। তাঁর চেহারায় কোনো ভাঁজ নেই।
মজার ছলে থারুর ভবিষ্যদ্বাণী করেন, ‘আমি ভবিষ্যদ্বাণী করছি, শাহরুখ তাঁর ৭০তম জন্মদিন পালন করে কিশোর চরিত্রের জন্য অডিশন দেবেন।’
সবশেষে থারুর বলেন, ‘এই অবিশ্বাস্য মাইলফলক অর্জনের জন্য অভিনন্দন, শাহরুখ! অনুগ্রহ করে বছরের পর বছর ধরে পদার্থবিদ্যা ও জীববিজ্ঞানকে অগ্রাহ্য করতে থাকুন এবং আমাদের সবাইকে বিভ্রান্ত করতে থাকুন।’
শশী থারুর সম্প্রতি আরিয়ান খানের পরিচালনায় নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’-এরও প্রশংসা করেছেন।
উল্লেখ্য, আরিয়ান খান ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’ সিরিজটির মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন। সিরিজটি দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের ৬০তম জন্মদিনে তারকাদের শুভেচ্ছাবার্তার মিছিলে যোগ দিলেন কংগ্রেস সাংসদ, লেখক ও সাবেক কূটনীতিক শশী থারুর। শাহরুখপুত্র আরিয়ান খানের নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’-এর প্রশংসা করার পর থারুর তাঁর চিরায়ত স্টাইলে শাহরুখের জন্য একটি মজাদার শুভেচ্ছাবার্তা শেয়ার করেছেন।
শাহরুখের দুটি ছবি (ভিন্ন বয়সের) শেয়ার করে এক্সে শশী থারুর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম লিখেছেন, ‘বলিউডের কিং, শাহরুখ খানকে ৬০তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা।’
তবে ‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
থারুর তাঁর পোস্টে বলেন, ‘আমি স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছি, এই ৬০ সংখ্যা আমার কাছে সন্দেহজনক। শাহরুখের বয়স আসলেই ৬০ কি না, এটা নিয়ে কিছু ফ্যাক্ট-চেকার ও কিছু ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ তদন্ত করেছে। তারা তদন্তের পর এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে—ছবি দেখে কোনোভাবেই বোঝা যায় না শাহরুখ খানের বয়স ৬০ বছর। তারা তদন্তে এটাও নিশ্চিত করেছে, শাহরুখের কোনো ছবিতেই ফটোশপ বা এআই ব্যবহার করা হয় না।’
শশী থারুরের ধারণা, শাহরুখ আসলে ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’ সিনেমার বাস্তব চরিত্র। তাঁর বয়স উল্টো দিকে কমছে। তিনি এর পক্ষে কিছু প্রমাণও তুলে ধরেছেন—যেমন আজকের দিনে তাঁর এনার্জি লেভেল ২০ বছর আগের চেয়েও বেশি বলে মনে হয়। তাঁর চুলের স্টাইল দিন দিন যুবকদের মতো হচ্ছে। তাঁর চেহারায় কোনো ভাঁজ নেই।
মজার ছলে থারুর ভবিষ্যদ্বাণী করেন, ‘আমি ভবিষ্যদ্বাণী করছি, শাহরুখ তাঁর ৭০তম জন্মদিন পালন করে কিশোর চরিত্রের জন্য অডিশন দেবেন।’
সবশেষে থারুর বলেন, ‘এই অবিশ্বাস্য মাইলফলক অর্জনের জন্য অভিনন্দন, শাহরুখ! অনুগ্রহ করে বছরের পর বছর ধরে পদার্থবিদ্যা ও জীববিজ্ঞানকে অগ্রাহ্য করতে থাকুন এবং আমাদের সবাইকে বিভ্রান্ত করতে থাকুন।’
শশী থারুর সম্প্রতি আরিয়ান খানের পরিচালনায় নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’-এরও প্রশংসা করেছেন।
উল্লেখ্য, আরিয়ান খান ‘বাস্টার্ডস অব বলিউড’ সিরিজটির মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন। সিরিজটি দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
১৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
তেজগাঁওয়ে নির্মাণাধীন বিএফডিসি কমপ্লেক্সে মিউজিক স্কুলটি করতে চান আসিফ। স্কুলটি গড়ে তুলতে চান যুক্তরাষ্ট্রের মিউজিক স্কুলের আদলে। তাই এবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকার সময় বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করেছেন তিনি। সেই স্কুলগুলোর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিয়ে এসেছেন। আসিফ আকবর বলেন, ‘আমি সব সময় নতুন শিল্পীদের সঙ্গে গান করেছি। তরুণদের নিয়ে চলাই আমার অভ্যাস। আমাদের দেশে অসংখ্য মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছে, কিন্তু সুযোগের অভাবে তারা ভালো কাজ করতে পারছে না। যারা গান শিখতে চায়, তাদের জন্য দেশে ভালো মানের, বিশ্বমানের মিউজিক স্কুল নেই। তাই এফডিসিতে যে নতুন কমপ্লেক্স হচ্ছে, সেখানে একটা মিউজিক স্কুল চালু করার ইচ্ছা আছে। আগে থেকে বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। এবার আমেরিকা ট্যুরে গিয়ে বিভিন্ন মিউজিক স্কুলের ছবি-ভিডিও নিয়ে এসেছি। সেসব স্কুলের আদলে গড়ে তুলব এই স্কুল। বহু কিছুতে গ্যাপ আছে আমাদের, সেসব ফিলআপ করার সময় এসেছে। একসময় ক্রিকেট খেলতাম, ক্রিকেট নিয়ে নতুন দায়িত্ব কাঁধে এসেছে। ইতিমধ্যে সে বিষয়ে কাজ শুরু করেছি। একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আমার যে প্রাপ্তি, সেখান থেকে একধরনের দায়বদ্ধতা তৈরি হয়েছে, সেই দায়বদ্ধতাও ঠিকভাবে ফুলফিল করতে চাই। তাই নতুনদের নিয়ে আমার এই পরিকল্পনা।’
ক্রিকেটেও আসিফ কাজ করবেন তরুণদের নিয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বয়সভিত্তিক দলের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। যেখান থেকে উঠে আসবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভবিষ্যৎ কান্ডারি। ইতিমধ্যে বোর্ডে নিজের কর্মপরিকল্পনা জমা দিয়েছেন তিনি।
ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্বের পাশাপাশি গানটাও সমানতালে চালিয়ে যেতে চান আসিফ। ১৪ নভেম্বর কনসার্ট করতে যাবেন সৌদি আরব। এ ছাড়া বেশ কিছু নতুন গানের কাজও রয়েছে তাঁর। আসিফ বলেন, ‘প্রায় ১০টা গানের কাজ জমে আছে। দেশের বাইরে থাকায় করা হয়নি। প্রায় দুই মাসের সংগীত সফর শেষে দেশে ফিরেছি। এখন আবার ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গেছে। ব্যস্ততা থাকবেই, সব নিয়েই তো এগিয়ে যেতে হবে। এসবের ফাঁকে গানগুলো করব। তা ছাড়া আগের মতো সব চ্যানেল-কোম্পানির গান করি না। ভালো কথা-সুর হলে নিজেই প্রযোজনা করি। নিজের জন্য, ভক্ত-শ্রোতাদের জন্য, ভালো গান করতে চাই।’

গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
তেজগাঁওয়ে নির্মাণাধীন বিএফডিসি কমপ্লেক্সে মিউজিক স্কুলটি করতে চান আসিফ। স্কুলটি গড়ে তুলতে চান যুক্তরাষ্ট্রের মিউজিক স্কুলের আদলে। তাই এবার যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকার সময় বিভিন্ন স্কুল পরিদর্শন করেছেন তিনি। সেই স্কুলগুলোর ছবি ও ভিডিও ধারণ করে নিয়ে এসেছেন। আসিফ আকবর বলেন, ‘আমি সব সময় নতুন শিল্পীদের সঙ্গে গান করেছি। তরুণদের নিয়ে চলাই আমার অভ্যাস। আমাদের দেশে অসংখ্য মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছে, কিন্তু সুযোগের অভাবে তারা ভালো কাজ করতে পারছে না। যারা গান শিখতে চায়, তাদের জন্য দেশে ভালো মানের, বিশ্বমানের মিউজিক স্কুল নেই। তাই এফডিসিতে যে নতুন কমপ্লেক্স হচ্ছে, সেখানে একটা মিউজিক স্কুল চালু করার ইচ্ছা আছে। আগে থেকে বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। এবার আমেরিকা ট্যুরে গিয়ে বিভিন্ন মিউজিক স্কুলের ছবি-ভিডিও নিয়ে এসেছি। সেসব স্কুলের আদলে গড়ে তুলব এই স্কুল। বহু কিছুতে গ্যাপ আছে আমাদের, সেসব ফিলআপ করার সময় এসেছে। একসময় ক্রিকেট খেলতাম, ক্রিকেট নিয়ে নতুন দায়িত্ব কাঁধে এসেছে। ইতিমধ্যে সে বিষয়ে কাজ শুরু করেছি। একজন কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আমার যে প্রাপ্তি, সেখান থেকে একধরনের দায়বদ্ধতা তৈরি হয়েছে, সেই দায়বদ্ধতাও ঠিকভাবে ফুলফিল করতে চাই। তাই নতুনদের নিয়ে আমার এই পরিকল্পনা।’
ক্রিকেটেও আসিফ কাজ করবেন তরুণদের নিয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড থেকে বয়সভিত্তিক দলের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। যেখান থেকে উঠে আসবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভবিষ্যৎ কান্ডারি। ইতিমধ্যে বোর্ডে নিজের কর্মপরিকল্পনা জমা দিয়েছেন তিনি।
ক্রিকেট বোর্ডের দায়িত্বের পাশাপাশি গানটাও সমানতালে চালিয়ে যেতে চান আসিফ। ১৪ নভেম্বর কনসার্ট করতে যাবেন সৌদি আরব। এ ছাড়া বেশ কিছু নতুন গানের কাজও রয়েছে তাঁর। আসিফ বলেন, ‘প্রায় ১০টা গানের কাজ জমে আছে। দেশের বাইরে থাকায় করা হয়নি। প্রায় দুই মাসের সংগীত সফর শেষে দেশে ফিরেছি। এখন আবার ক্রিকেট নিয়ে ব্যস্ততা শুরু হয়ে গেছে। ব্যস্ততা থাকবেই, সব নিয়েই তো এগিয়ে যেতে হবে। এসবের ফাঁকে গানগুলো করব। তা ছাড়া আগের মতো সব চ্যানেল-কোম্পানির গান করি না। ভালো কথা-সুর হলে নিজেই প্রযোজনা করি। নিজের জন্য, ভক্ত-শ্রোতাদের জন্য, ভালো গান করতে চাই।’

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
৩ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
১৪ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
১৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। বিরতি কাটিয়ে আবার ওটিটিতে ফিরছেন এই অভিনেত্রী। ৬ নভেম্বর চরকিতে মুক্তি পাবে তটিনী অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘তোমার জন্য মন’।
তোমার জন্য মন বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। এতে তটিনীর সঙ্গে আছেন ইয়াশ রোহান। অনেক নাটকেই একসঙ্গে অভিনয় করেছেন তাঁরা। এবার জুটি বেঁধেছেন ওটিটিতে। গল্পে দেখা যাবে, দুই শহরের দুজন মানুষ একই সময়ে কক্সবাজার যায়। সেখানে তাদের পরিচয় হয়। তারপর একটা ভুল-বোঝাবুঝি থেকে ঘটতে থাকে নানা ঘটনা।
ওয়েব ফিল্মটি নিয়ে তটিনী বলেন, ‘এটি রোমান্টিক জনরার একটি গল্প। শেষ দিকে দারুণ টুইস্ট আছে। এই গল্পের মূল মোটিভ হলো, মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যই সব নয়, ভেতরের সৌন্দর্যই আসল।’
ওটিটিতে দীর্ঘদিনের বিরতির কারণ জানতে চাইলে অভিনেত্রী জানান, একটা ভালো গল্প আর পছন্দের চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। তোমার জন্য মন দিয়ে শেষ হলো তটিনীর অপেক্ষা। তটিনী বলেন, ‘ওটিটি দিয়েই আমার ক্যারিয়ার শুরু। নাটকে ব্যস্ত হওয়ার পর ওটিটির অনেক প্রস্তাব এসেছে। সব সময় মনে হতো, ওয়েবে কাজ করলে এমন কোনো গল্প ও চরিত্রে অভিনয় করা উচিত, যেখানে অভিনয়ের সুযোগটা থাকবে। অপেক্ষা করছিলাম তেমন কাজের জন্য।’

এ বছর বড় পর্দায়ও দেখা গেছে তটিনীকে। গত মে মাসে মুক্তি পাওয়া ‘জয়া আর শারমিন’ সিনেমায় ছিলেন অতিথি চরিত্রে। শোনা যাচ্ছে, সিনেমার নায়িকা হচ্ছেন তিনি। সত্যিই কি তাই? জানতে চাইলে তটিনী বলেন, ‘নতুন কোনো সিনেমায় এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হইনি। মিথ্যা বলব না, বেশ কয়েকটি সিনেমার প্রস্তাব এসেছে। কথাও হয়েছে। কিন্তু কথা বললেই তো সিনেমায় কাজ করা হয়ে গেল না। আমার নিজেরও তো বিশ্বাস করতে হবে, বুঝতে হবে—চরিত্রটি আমি কেন করব? ওই জায়গা থেকে মনে হচ্ছে, আরেকটু সময় অপেক্ষা করা উচিত।’
সিনেমা নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানিয়ে তটিনী বলেন, ‘এমন সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই, যেখানে নিজের সন্তুষ্টি থাকবে। সিনেমা অনেক বড় বিষয়। অনেক সময় নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হয়। তাই আমার মনে হয়, একটি সিনেমা তখনই করা উচিত, যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে হবে, যখন চরিত্রটি মনে রাখার মতো হবে। শুধু করার জন্য সিনেমা করলাম, ছয় মাসের জন্য জনপ্রিয় হলাম, এটা আমি চাই না। নাটকে যেমন নিজের একটা জায়গা তৈরি করছি, সিনেমাতেও যেন নিজস্বতা তৈরি হয়, নিজের একটা জায়গা তৈরি হয়।’

ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। বিরতি কাটিয়ে আবার ওটিটিতে ফিরছেন এই অভিনেত্রী। ৬ নভেম্বর চরকিতে মুক্তি পাবে তটিনী অভিনীত ওয়েব ফিল্ম ‘তোমার জন্য মন’।
তোমার জন্য মন বানিয়েছেন শিহাব শাহীন। এতে তটিনীর সঙ্গে আছেন ইয়াশ রোহান। অনেক নাটকেই একসঙ্গে অভিনয় করেছেন তাঁরা। এবার জুটি বেঁধেছেন ওটিটিতে। গল্পে দেখা যাবে, দুই শহরের দুজন মানুষ একই সময়ে কক্সবাজার যায়। সেখানে তাদের পরিচয় হয়। তারপর একটা ভুল-বোঝাবুঝি থেকে ঘটতে থাকে নানা ঘটনা।
ওয়েব ফিল্মটি নিয়ে তটিনী বলেন, ‘এটি রোমান্টিক জনরার একটি গল্প। শেষ দিকে দারুণ টুইস্ট আছে। এই গল্পের মূল মোটিভ হলো, মানুষের বাহ্যিক সৌন্দর্যই সব নয়, ভেতরের সৌন্দর্যই আসল।’
ওটিটিতে দীর্ঘদিনের বিরতির কারণ জানতে চাইলে অভিনেত্রী জানান, একটা ভালো গল্প আর পছন্দের চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। তোমার জন্য মন দিয়ে শেষ হলো তটিনীর অপেক্ষা। তটিনী বলেন, ‘ওটিটি দিয়েই আমার ক্যারিয়ার শুরু। নাটকে ব্যস্ত হওয়ার পর ওটিটির অনেক প্রস্তাব এসেছে। সব সময় মনে হতো, ওয়েবে কাজ করলে এমন কোনো গল্প ও চরিত্রে অভিনয় করা উচিত, যেখানে অভিনয়ের সুযোগটা থাকবে। অপেক্ষা করছিলাম তেমন কাজের জন্য।’

এ বছর বড় পর্দায়ও দেখা গেছে তটিনীকে। গত মে মাসে মুক্তি পাওয়া ‘জয়া আর শারমিন’ সিনেমায় ছিলেন অতিথি চরিত্রে। শোনা যাচ্ছে, সিনেমার নায়িকা হচ্ছেন তিনি। সত্যিই কি তাই? জানতে চাইলে তটিনী বলেন, ‘নতুন কোনো সিনেমায় এখন পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ হইনি। মিথ্যা বলব না, বেশ কয়েকটি সিনেমার প্রস্তাব এসেছে। কথাও হয়েছে। কিন্তু কথা বললেই তো সিনেমায় কাজ করা হয়ে গেল না। আমার নিজেরও তো বিশ্বাস করতে হবে, বুঝতে হবে—চরিত্রটি আমি কেন করব? ওই জায়গা থেকে মনে হচ্ছে, আরেকটু সময় অপেক্ষা করা উচিত।’
সিনেমা নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানিয়ে তটিনী বলেন, ‘এমন সিনেমার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই, যেখানে নিজের সন্তুষ্টি থাকবে। সিনেমা অনেক বড় বিষয়। অনেক সময় নিয়ে নিজেকে প্রস্তুত করতে হয়। তাই আমার মনে হয়, একটি সিনেমা তখনই করা উচিত, যখন নিজেকে প্রস্তুত মনে হবে, যখন চরিত্রটি মনে রাখার মতো হবে। শুধু করার জন্য সিনেমা করলাম, ছয় মাসের জন্য জনপ্রিয় হলাম, এটা আমি চাই না। নাটকে যেমন নিজের একটা জায়গা তৈরি করছি, সিনেমাতেও যেন নিজস্বতা তৈরি হয়, নিজের একটা জায়গা তৈরি হয়।’

‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
৩ ঘণ্টা আগে
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে
আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
১৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি হবে মৌসুমের সবচেয়ে বড় ওপেন এয়ার কনসার্ট। যেখানে শ্রোতারা জাল ব্যান্ডের আবেগঘন সুর ও লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ওয়ারফেজ এবং লেভেল ফাইভের পরিবেশনা উপভোগ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ কনসার্টটি উপভোগ করার জন্য ভক্তদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ব্যান্ড ওয়ারফেজ বলেছে, ‘অনেক দিন পর ওপেন এয়ার কনসার্টে ওয়ারফেজ। এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো না। স্বদেশ অ্যারেনায় আসুন, উপভোগ করুন সাউন্ড অব সোল, কণ্ঠ মেলান ওয়ারফেজের সঙ্গে।’
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। অনলাইট টিকিট প্ল্যাটফর্ম গেট সেট রকের ওয়েবসাইটে দুই ক্যাটাগরিতে পাওয়া যাচ্ছে টিকিট। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯০ টাকা (রেগুলার) ও ২ হাজার ৫০০ টাকা (ভিআইপি)। দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। কনসার্টের আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
সবশেষ গত বছরের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় পারফর্ম করতে এসেছিল পাকিস্তানের জাল ব্যান্ড। ওই কনসার্ট ঘিরে ছিল নানা নাটকীয়তা। ‘লিজেন্ডস অব দ্য ডেকেড’ শিরোনামের কনসার্টটি প্রথমে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ঢাকা অ্যারেনায়। কিন্তু ২৭ সেপ্টেম্বর শো শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে বৃষ্টির কারণ দেখিয়ে স্থগিত করা হয় আয়োজন।

পরদিন যমুনা ফিউচার পার্কে আয়োজন করা হয় কনসার্টটি। সেখানেও বাধে বিপত্তি, কনসার্ট শুরুর পর বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এতে মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায় আয়োজন। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে আবার শুরু হয় কনসার্ট।


আবার ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল। ২৮ নভেম্বর রাজধানীর ৩০০ ফিটের স্বদেশ অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হবে ‘সাউন্ড অব সোল’ শিরোনামের কনসার্ট। জাল ব্যান্ডের সঙ্গে এই কনসার্টে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ। কনসার্টটি আয়োজন করছে স্টেইজ কো।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি হবে মৌসুমের সবচেয়ে বড় ওপেন এয়ার কনসার্ট। যেখানে শ্রোতারা জাল ব্যান্ডের আবেগঘন সুর ও লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি ওয়ারফেজ এবং লেভেল ফাইভের পরিবেশনা উপভোগ করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ওয়ারফেজ ও লেভেল ফাইভ কনসার্টটি উপভোগ করার জন্য ভক্তদের আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ব্যান্ড ওয়ারফেজ বলেছে, ‘অনেক দিন পর ওপেন এয়ার কনসার্টে ওয়ারফেজ। এই অনুভূতি প্রকাশ করার মতো না। স্বদেশ অ্যারেনায় আসুন, উপভোগ করুন সাউন্ড অব সোল, কণ্ঠ মেলান ওয়ারফেজের সঙ্গে।’
ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। অনলাইট টিকিট প্ল্যাটফর্ম গেট সেট রকের ওয়েবসাইটে দুই ক্যাটাগরিতে পাওয়া যাচ্ছে টিকিট। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯০ টাকা (রেগুলার) ও ২ হাজার ৫০০ টাকা (ভিআইপি)। দর্শকদের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। কনসার্টের আয়োজন শুরু হবে বিকেল ৫টায়।
সবশেষ গত বছরের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় পারফর্ম করতে এসেছিল পাকিস্তানের জাল ব্যান্ড। ওই কনসার্ট ঘিরে ছিল নানা নাটকীয়তা। ‘লিজেন্ডস অব দ্য ডেকেড’ শিরোনামের কনসার্টটি প্রথমে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ঢাকা অ্যারেনায়। কিন্তু ২৭ সেপ্টেম্বর শো শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে বৃষ্টির কারণ দেখিয়ে স্থগিত করা হয় আয়োজন।

পরদিন যমুনা ফিউচার পার্কে আয়োজন করা হয় কনসার্টটি। সেখানেও বাধে বিপত্তি, কনসার্ট শুরুর পর বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। এতে মাঝপথে বন্ধ হয়ে যায় আয়োজন। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে আবার শুরু হয় কনসার্ট।


‘আজ যে শিশু’ তিন দশকের পুরোনো গান। ১৯৯৩ সালে রেনেসাঁ ব্যান্ডের ‘তৃতীয় বিশ্ব’ অ্যালবামে ছিল গানটি। দুই বছর পর বিটিভির জলসা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে গানটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর বিভিন্ন সময়ে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে আজ যে শিশু গানটি। বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় আবারও সামনে এসেছে আজ যে শিশু।
১৬ মার্চ ২০২৫
‘৬০’ সংখ্যাটি নিয়ে থারুর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তিনি বিখ্যাত সিনেমা ‘দ্য কিউরিয়াস কেস অব বেনজামিন বাটন’-এর (যেখানে নায়কের বয়স উল্টো দিকে কমতে থাকে) উদাহরণ টেনে বলেন, অভিনেতা শাহরুখ খান আসলে ‘বিপরীতভাবে বুড়ো হচ্ছেন’ (ageing reverse)।
৩ ঘণ্টা আগে
গান ও ক্রিকেট নিয়ে আসিফ আকবরের ব্যস্ততা এখন দ্বিগুণ। কয়েক দিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে টানা দুই মাসের সংগীত সফর শেষ করে ফিরেছেন দেশে। ফিরেই ছুটে গেছেন ক্রিকেট মাঠের দায়িত্ব পালনে। এর মাঝেই আসিফ জানালেন, নতুন সংগীতশিল্পীদের জন্য মিউজিক স্কুল চালু করতে চান তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগে
ছোট পর্দার পরিচিত মুখ তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ওটিটিতেও কাজের অভিজ্ঞতা আছে তাঁর। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ২০২০ সালে ওয়েব সিরিজ ‘তকদীর’ ও ২০২২ সালে ‘এই মুহূর্তে’ নামের অ্যান্থলজি সিনেমায় দেখা গেছে তাঁকে। এরপর আর কোনো ওয়েব কনটেন্টে অভিনয় করা হয়নি তটিনীর। নাটক নিয়েই ছিল ব্যস্ততা।
১৪ ঘণ্টা আগে