সময় প্রবাহিত হয়। সময়কে চিহ্নিত করে তার সংকটগুলো প্রকাশ করেন কবি-লেখক, শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মীরা। পথ চলতে থাকা মানুষও তখন সময়কে চিনে নিতে কিছুক্ষণ থমকে দাঁড়ায়, যাত্রাবিরতি দেয়।
তেমনই এক আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর যাত্রাবিরতি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হলো কবি ও আবৃত্তিশিল্পী কামরুল হাসান নাসিমের কবিতার চার অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন ও একক আবৃত্তি সন্ধ্যা। নাসিমের মনোমুগ্ধকর আবৃত্তি ও বাঁশি-সেতারের সিম্ফনিতে মেতে ওঠে যাত্রা বিরতি।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই অ্যালবামগুলোর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা কবিতার তিনটি অ্যালবাম নেত্র, বাহির, মেঘ ছাড়াও ইংরেজি কবিতার লুসিফার শীর্ষক অ্যালবামগুলোতে ঠাঁই হয়েছে কবির ৩৬টি কবিতা।
অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে অ্যালবামগুলোর মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের উপপরিচালক কবি সুহিতা সুলতানা, সাংবাদিক ও কলামিস্ট জব্বার হোসেন, হাই ওয়ে ব্যান্ডের ভোকাল ইথার, কে এইচ এন সেক্রেটারিয়েটের সিইও আয়শা এরিন প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘কামরুল হাসান নাসিম নাসিমের কবিতায় উঠে এসেছে গভীর দর্শন, রাজনৈতিক সচেতনতা ও সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষ ও প্রাণ প্রকৃতির সংকটগুলো, যা তার আবৃত্তির মধ্য দিয়ে নতুন একমাত্রায় আমাদের সামনে হাজির করে।’
নাসিম জানান, অ্যালবামগুলোতে তিনি চেষ্টা করেছেন যতটা সম্ভব সহজ ও আবৃত্তিযোগ্য কবিতাগুলো রাখার। যাতে মানুষের কাছে তা সহজে পৌঁছায়। এই কবিতাগুলো গ্রন্থভুক্ত হবে না।
নাসিম তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমাদের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক জগতে একটা বন্ধাকাল চলছে। মৌলিক সৃষ্টির খরা চলছে। প্রভাব সর্বস্ব সৃষ্টিতে মেতেছেন আমাদের শিল্পীরা। শুধু চিত্র রূপময় কবিতা আমি লিখিনি। আমি বলতে চেয়েছি আমার যা বলার। কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নয়, এসব আমার স্বতন্ত্র মৌলিক উচ্চারণ।’
মোড়ক উন্মোচন পর্ব শেষে নাসিম তাঁর বেশ কয়েকটি কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল কে এইচ এন টিউন ক্ল্যাসিক উইং। নাসিমের কণ্ঠের অন্তরালে ছিলেন—গিটারে তৌহিদ, সেতারে শ্রাবণ, বাঁশিতে জাবিউল ইসলাম ও কি বোর্ডে দীপু।
সময় প্রবাহিত হয়। সময়কে চিহ্নিত করে তার সংকটগুলো প্রকাশ করেন কবি-লেখক, শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মীরা। পথ চলতে থাকা মানুষও তখন সময়কে চিনে নিতে কিছুক্ষণ থমকে দাঁড়ায়, যাত্রাবিরতি দেয়।
তেমনই এক আয়োজনে গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর যাত্রাবিরতি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হলো কবি ও আবৃত্তিশিল্পী কামরুল হাসান নাসিমের কবিতার চার অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন ও একক আবৃত্তি সন্ধ্যা। নাসিমের মনোমুগ্ধকর আবৃত্তি ও বাঁশি-সেতারের সিম্ফনিতে মেতে ওঠে যাত্রা বিরতি।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই অ্যালবামগুলোর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়। বাংলা কবিতার তিনটি অ্যালবাম নেত্র, বাহির, মেঘ ছাড়াও ইংরেজি কবিতার লুসিফার শীর্ষক অ্যালবামগুলোতে ঠাঁই হয়েছে কবির ৩৬টি কবিতা।
অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিতে অ্যালবামগুলোর মোড়ক উন্মোচন করেন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের উপপরিচালক কবি সুহিতা সুলতানা, সাংবাদিক ও কলামিস্ট জব্বার হোসেন, হাই ওয়ে ব্যান্ডের ভোকাল ইথার, কে এইচ এন সেক্রেটারিয়েটের সিইও আয়শা এরিন প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, ‘কামরুল হাসান নাসিম নাসিমের কবিতায় উঠে এসেছে গভীর দর্শন, রাজনৈতিক সচেতনতা ও সমাজ, রাষ্ট্র ও মানুষ ও প্রাণ প্রকৃতির সংকটগুলো, যা তার আবৃত্তির মধ্য দিয়ে নতুন একমাত্রায় আমাদের সামনে হাজির করে।’
নাসিম জানান, অ্যালবামগুলোতে তিনি চেষ্টা করেছেন যতটা সম্ভব সহজ ও আবৃত্তিযোগ্য কবিতাগুলো রাখার। যাতে মানুষের কাছে তা সহজে পৌঁছায়। এই কবিতাগুলো গ্রন্থভুক্ত হবে না।
নাসিম তার বক্তব্যে বলেন, ‘আমাদের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক জগতে একটা বন্ধাকাল চলছে। মৌলিক সৃষ্টির খরা চলছে। প্রভাব সর্বস্ব সৃষ্টিতে মেতেছেন আমাদের শিল্পীরা। শুধু চিত্র রূপময় কবিতা আমি লিখিনি। আমি বলতে চেয়েছি আমার যা বলার। কারও দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নয়, এসব আমার স্বতন্ত্র মৌলিক উচ্চারণ।’
মোড়ক উন্মোচন পর্ব শেষে নাসিম তাঁর বেশ কয়েকটি কবিতা আবৃত্তি করে শোনান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিল কে এইচ এন টিউন ক্ল্যাসিক উইং। নাসিমের কণ্ঠের অন্তরালে ছিলেন—গিটারে তৌহিদ, সেতারে শ্রাবণ, বাঁশিতে জাবিউল ইসলাম ও কি বোর্ডে দীপু।
ভারতের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র প্রযোজক বনি কাপুর প্রয়াত স্ত্রী ও অভিনেত্রী শ্রীদেবীর চেন্নাইয়ের সম্পত্তি নিয়ে আইনি লড়াইয়ে নেমেছেন। ওই জমির ওপর অবৈধ মালিকানা দাবি করছেন অভিযোগ করে অন্তত তিনজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে তিনি মাদ্রাজ হাইকোর্টে মামলা করেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেতিনি আগে কখনোই ঢাকায় আসেননি। বান্দরবানে যেখানে ওনার বাড়ি সেখান থেকে বান্দরবান শহরে আসতেও প্রায় এক দিন লাগে। ওনার বয়স ৬০-এর বেশি। তাঁকে ঢাকায় নিয়ে এসেছিলেন তাঁর মেয়ে। তিনিও প্রথম ঢাকায় এলেন। মণিপুরি ঢোলের পুং গ্রুপটার খবর দিয়েছে আমার স্ত্রী।
২০ ঘণ্টা আগেঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর নতুন সিনেমা ‘বেলা’। বেলা দের এই বায়োপিকে ঋতুপর্ণা অভিনয় করেছেন কেন্দ্রীয় চরিত্রে। কে এই বেলা দে? আকাশবাণী কলকাতার বিশিষ্ট সঞ্চালিকা, নির্দেশক ও লেখিকা। হাজারো নারীর অনুপ্রেরণা তিনি। বাঙালি নারীদের স্বাধীনতা আর স্বীকৃতির জন্য যাঁরা লড়াই করেছেন, তাঁদের মধ্যে একেবারে প্রথম সারির
২০ ঘণ্টা আগেপারিবারিক সম্পর্কের ভাঙাগড়া, ভালোবাসা আর ত্যাগের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘দেয়াল’। শফিক রিয়ানের চিত্রনাট্যে নাটকটি পরিচালনা করেছেন আনিসুর রহমান রাজীব। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন পার্থ শেখ, নওবা তাহিয়া, শহীদুজ্জামান সেলিম, মনিরা মিঠু প্রমুখ। আনিসুর রহমান রাজীব বলেন, ‘গল্পটা একেবারেই আমাদের চার
২০ ঘণ্টা আগে