শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। ষাটের দশকের কলকাতা শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সেই উপন্যাসের গল্প। অফিসের বসের অপমান মেনে না নিতে পেরে চাকরি ছাড়েন বছর তিরিশের শ্যাম। ব্যস্ত শহরের এক কোণে অত্যন্ত আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন এক বেকার যুবকের একাকিত্বকে কেন্দ্র করেই এই উপন্যাস।
এই জনপ্রিয় উপন্যাসের গল্প নিয়েই সিনেমার স্বত্ব নিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের পরিচালক পলাশ দে।
এর আগে পলাশ পরিচালিত ‘তরঙ্গ’ ও ‘অসুখওয়ালা’ মুক্তি পেয়েছে। সম্প্রতি ‘ওস্তাদ’ ছবির সম্পাদনার কাজ তিনি শেষ করেছেন।
‘ঘুণপোকা’ নিয়ে সিনেমার নির্মাণের বিষয়ে পরিচালক পলাশ আনন্দবাজার পত্রিকাকে বলেন, বাংলায় লেখা হলেও আন্তর্জাতিক স্তরের এই উপন্যাসের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এর মধ্যে সমাজের অনেকগুলো মানুষের সফর রয়েছে, যার সঙ্গে আজও পাঠক নিজেদের মিল খুঁজে পান। জীবনকে উদ্যাপন করে, এ রকম একটা উপন্যাস নিয়ে ছবি তৈরি হওয়া প্রয়োজন বলেই আমার মনে হয়েছিল।
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
পলাশ বলেন, ‘নগরজীবনে একাকিত্ব কিন্তু শীর্ষেন্দুর উপন্যাসেও রয়েছে। অথচ দর্শক হিসেবে আমরা বেশির ভাগ সময়েই বিদেশি ছবিকে প্রাধান্য দিই।’
গত বছর ‘ঘুণপোকা’র স্বত্ব কিনেছেন বলে জানান পলাশ। পরিচালক বলেন, ‘বেশ কয়েকটি প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ে আমার কথা হয়েছে। তবে আমি ভালো প্রযোজক খুঁজছি।’
নির্মাতার মতে, ‘ঘুণপোকা’ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। তাই সেই উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি ছবির নির্মাণ থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায়ে মুক্তির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে এই ছবি নির্মাণে তাড়াহুড়ো করতে চান না।
ছবিটিতে শ্যামের চরিত্রে কাকে ভাবছেন? এর জবাবে নির্মাতা বলেন, ‘একজন বাঙালি তারকা অভিনেতার সঙ্গে কথা হয়েছে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত প্রযোজনা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি চূড়ান্ত হচ্ছে, তত ক্ষণ কিছুই বলতে পারব না।’
শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস ‘ঘুণপোকা’। ষাটের দশকের কলকাতা শহরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে সেই উপন্যাসের গল্প। অফিসের বসের অপমান মেনে না নিতে পেরে চাকরি ছাড়েন বছর তিরিশের শ্যাম। ব্যস্ত শহরের এক কোণে অত্যন্ত আত্মসম্মান বোধ সম্পন্ন এক বেকার যুবকের একাকিত্বকে কেন্দ্র করেই এই উপন্যাস।
এই জনপ্রিয় উপন্যাসের গল্প নিয়েই সিনেমার স্বত্ব নিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের পরিচালক পলাশ দে।
এর আগে পলাশ পরিচালিত ‘তরঙ্গ’ ও ‘অসুখওয়ালা’ মুক্তি পেয়েছে। সম্প্রতি ‘ওস্তাদ’ ছবির সম্পাদনার কাজ তিনি শেষ করেছেন।
‘ঘুণপোকা’ নিয়ে সিনেমার নির্মাণের বিষয়ে পরিচালক পলাশ আনন্দবাজার পত্রিকাকে বলেন, বাংলায় লেখা হলেও আন্তর্জাতিক স্তরের এই উপন্যাসের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। এর মধ্যে সমাজের অনেকগুলো মানুষের সফর রয়েছে, যার সঙ্গে আজও পাঠক নিজেদের মিল খুঁজে পান। জীবনকে উদ্যাপন করে, এ রকম একটা উপন্যাস নিয়ে ছবি তৈরি হওয়া প্রয়োজন বলেই আমার মনে হয়েছিল।
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
পলাশ বলেন, ‘নগরজীবনে একাকিত্ব কিন্তু শীর্ষেন্দুর উপন্যাসেও রয়েছে। অথচ দর্শক হিসেবে আমরা বেশির ভাগ সময়েই বিদেশি ছবিকে প্রাধান্য দিই।’
গত বছর ‘ঘুণপোকা’র স্বত্ব কিনেছেন বলে জানান পলাশ। পরিচালক বলেন, ‘বেশ কয়েকটি প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ে আমার কথা হয়েছে। তবে আমি ভালো প্রযোজক খুঁজছি।’
নির্মাতার মতে, ‘ঘুণপোকা’ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। তাই সেই উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি ছবির নির্মাণ থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায়ে মুক্তির বিষয়টিও গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে এই ছবি নির্মাণে তাড়াহুড়ো করতে চান না।
ছবিটিতে শ্যামের চরিত্রে কাকে ভাবছেন? এর জবাবে নির্মাতা বলেন, ‘একজন বাঙালি তারকা অভিনেতার সঙ্গে কথা হয়েছে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত প্রযোজনা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি চূড়ান্ত হচ্ছে, তত ক্ষণ কিছুই বলতে পারব না।’
অনেক দিন নতুন সিনেমা নেই বাপ্পী চৌধুরীর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর খবর ছড়িয়েছে, সেখানেই স্থায়ী হচ্ছেন বাপ্পী। সিনেমায় আর দেখা যাবে না তাঁকে। ১৮ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন বাপ্পী। তাঁকে নিয়ে তৈরি নানা গুঞ্জন সম্পর্কে জানতে তাঁর সঙ্গে কথা
১৮ ঘণ্টা আগেএক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগেআইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
১ দিন আগেঅনেক দিন নতুন সিনেমা নেই বাপ্পী চৌধুরীর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর খবর ছড়িয়েছে, সেখানেই স্থায়ী হচ্ছেন বাপ্পী। সিনেমায় আর দেখা যাবে না তাঁকে। ১৮ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন বাপ্পী। তাঁকে নিয়ে তৈরি নানা গুঞ্জন সম্পর্কে জানতে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
শিহাব আহমেদ
প্রথমবার দুর্গাপূজার সময়টা যুক্তরাষ্ট্রে কাটালেন। সেখানে কেমন কাটল এবারের দুর্গোৎসব?
ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা হলো। শোবিজে কাজ শুরুর পর থেকে প্রতিবছর মাস্ক পরে পূজামণ্ডপে যেতে হয়েছে, যেন কেউ চিনতে না পারে। অনেক বছর পর এবার পূজায় মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়ালাম। যুক্তরাষ্ট্রের কালচারটাও ব্যতিক্রম। সব মিলিয়ে নতুন স্বাদ পেলাম। তবে দেশকে অনেক মিস করেছি। পরিবার ও বন্ধুদের মিস করেছি।
যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ১০ বছর পরে মাহিয়া মাহির সঙ্গে দেখা হলো। কী কথা হলো তাঁর সঙ্গে?
‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় আমাদের একসঙ্গে অভিষেক হয়। এরপর একসঙ্গে অনেক কাজ হয়েছে। আমাদের জুটিকে এই প্রজন্মের সেরা জুটি বলা হয়। সেই আমাদের এত দিন পর দেখা হলো। আমাদের জুটির এই যে দীর্ঘ অনুপস্থিতি, এটা দর্শকের জন্য যেমন কষ্টের, আমাদের জন্যও তাই। আরও সিনেমায় আমাদের একসঙ্গে পেলে ভক্তদের হয়তো ভালো লাগত। তাই মাহির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর প্রথমে অনেক রাগ হচ্ছিল। সেই রাগ নিয়েই কথা শুরু করলাম। কথা বলে বুঝতে পারলাম, আমাদের দুজনেরই দোষ ছিল। সব রাগ পড়ে গেল। কিছুটা আবেগতাড়িতও হয়ে পড়েছিলাম। মনে হলো, আমাদের বন্ডিংটা সেই আগের মতোই আছে। গল্প করা, একে অপরের প্রতি কেয়ারিং, ফিলিংস—সব একই রকম আছে। ভুলেই গিয়েছিলাম আমাদের অনেক বছর পরে দেখা হয়েছে।
একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন অথচ ১০ বছর দেখা হয়নি। কারণটা কী ছিল?
এটার কারণ এখন না খোঁজাই ভালো। আমাদের দুজনের ভুল-বোঝাবুঝির কারণেই দেখা হয়নি, একসঙ্গে কাজ করা হয়নি। মাহির কথা বলতে পারব না, তবে আমি গিলটি ফিল করি। কারণ, একটু ম্যানেজ করে আমরা কাজ করতেই পারতাম। তবে এত বছর দেখা না হওয়াটা ভীষণ অদ্ভুত। আমাদের সিনেমায় আড্ডাটা খুব কম হয়। নাটকের মানুষেরা যেমন প্রায়ই গেট টুগেদার করেন, একসঙ্গে আড্ডা দেন; আমাদের সিনেমার মানুষের এমনটা হয়ে ওঠে না। সে কারণেই দূরত্ব তৈরি হয়, ভুল-বোঝাবুঝি হয়। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে, একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার পরেও প্রায় ১০ বছর পর আমাদের দেখা হলো।
অনেকেই বলেছেন আপনি আর দেশে ফিরবেন না। সেখানেই স্থায়ী হবেন...
আমি নিজেও এমন খবর দেখেছি, যেখানে লেখা বাপ্পী পালিয়ে গেছেন, আর ফিরবেন না দেশে। সত্যিটা হলো, বিদেশে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা করিনি। আমি এমনিতেই একটু হোমসিক। পরিবার আমাকে সব সময় টানে। সবাইকে বলতে চাই, আমি পালিয়ে যাইনি। যাঁরা লিখছেন বাপ্পীর কাজ নেই তাই দেশ ছেড়ে চলে গেছে, তাঁদের বলতে চাই, সিনেমার কাজ ছাড়াও বাপ্পী চলতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার উদ্দেশ্য কী ছিল?
ব্যবসায়িক কাজে গিয়েছিলাম। কয়েকজন বায়ারের সঙ্গে মিটিং ছিল। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের চেম্বার অব কমার্সে একটা সামিটে অংশ নিয়েছি। সেখানকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নতুন কিছু পরিকল্পনা নিয়ে কথা হলো। অনেক বছর বাইরে কোথাও যাওয়া হচ্ছিল না, এই সুযোগে একটু বেড়ানোও হলো।
অনেক দিন হলো আপনার নতুন সিনেমা নেই। কেউ কেউ বলছেন, বাপ্পীর দিন শেষ। আপনি কী বলেন?
মনে রাখার মতো কতটা কাজ করতে পেরেছি সেটা তো সময়ই বলে দেবে। তবে অনেক দিন সিনেমা না করলেও এত মানুষ আমাকে মনে রেখেছেন, সে জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। এত দিন কাজ না করার মূল কারণ আমার মায়ের মৃত্যু। তাঁর চলে যাওয়ার পর সিনেমায় মন বসাতে পারছিলাম না। তাই একটা ব্রেক নিয়েছিলাম। আমি চাইলে অবশ্যই কাজ করতে পারব। আমি অনেক ব্যবসাসফল সিনেমা দিয়েছি। এখন তো স্টার হওয়া সহজ, ফেসবুকেই তারকা হয়ে যাচ্ছে অনেকে। আমি ফেসবুক তারকা নই, প্রেক্ষাগৃহের তারকা। সারা দেশের মানুষ যখন হলে সিনেমা দেখত, তখন আমার নিজেকে প্রমাণ করতে হয়েছে। আর এখন মানুষ নিজেকে প্রমাণ করে ফেসবুকে। দুটি দুই জিনিস। অনেকে না জেনে নানা কথা ছড়াচ্ছেন, এটা ঠিক না। একজন তারকা তৈরি হওয়া অনেক কঠিন। তাঁদের বাঁচিয়ে রাখা উচিত। গুজব না ছড়িয়ে বরং তাঁকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, কীভাবে তাঁর মেধার সুব্যবহার করা যায়, সেই পরামর্শ দেওয়া উচিত।
কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ইন্ডাস্ট্রি আপনাকে ব্যবহার করতে পারেনি। কেন এমন মনে হলো আপনার?
শুধু আমাকে কেন? বেশির ভাগ শিল্পীকেই ব্যবহার করা যায়নি। অনেক অভিনেতা আছেন, যাঁরা যোগ্য হলেও তাঁদের নিয়ে কাজ হচ্ছে না। উদাহরণ হিসেবে বাপ্পারাজ ভাইয়ের কথা বলি। তাঁর মতো অভিনেতা কেন সিনেমায় নেই? সিনেমায় তাঁর যখন দেওয়ার সময়, তখন তিনি দূরে আছেন। এর কারণ আমাদের ফিল্ম পলিটিকস। দেশের বাইরের সিনেমায় দেখেন, তাঁরা সিনিয়র শিল্পীদের কী দারুণভাবে ব্যবহার করছেন। অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরুন। তাঁর তো এই বয়সে অবসরে থাকার কথা, অথচ তাঁকে নিয়ে কী সুন্দর সুন্দর কাজ হচ্ছে। আমাদের আলমগীর সাহেব, মৌসুমী আপু, পূর্ণিমা আপুসহ অনেককে নিয়েই তো কাজ করা যায়। কিন্তু সেটা হচ্ছে কই?
৫ অক্টোবর চলচ্চিত্রে আপনার ১৩ বছর পূর্ণ হলো। এক যুগের এই যাত্রায় আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
যা পেয়েছি তাতে আমি সন্তুষ্ট। একজন নায়ক হিসেবে এখন চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিতে অবদান রাখতে চাই, ভালো মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই।
প্রথমবার দুর্গাপূজার সময়টা যুক্তরাষ্ট্রে কাটালেন। সেখানে কেমন কাটল এবারের দুর্গোৎসব?
ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা হলো। শোবিজে কাজ শুরুর পর থেকে প্রতিবছর মাস্ক পরে পূজামণ্ডপে যেতে হয়েছে, যেন কেউ চিনতে না পারে। অনেক বছর পর এবার পূজায় মাস্ক ছাড়া ঘুরে বেড়ালাম। যুক্তরাষ্ট্রের কালচারটাও ব্যতিক্রম। সব মিলিয়ে নতুন স্বাদ পেলাম। তবে দেশকে অনেক মিস করেছি। পরিবার ও বন্ধুদের মিস করেছি।
যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ১০ বছর পরে মাহিয়া মাহির সঙ্গে দেখা হলো। কী কথা হলো তাঁর সঙ্গে?
‘ভালোবাসার রঙ’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় আমাদের একসঙ্গে অভিষেক হয়। এরপর একসঙ্গে অনেক কাজ হয়েছে। আমাদের জুটিকে এই প্রজন্মের সেরা জুটি বলা হয়। সেই আমাদের এত দিন পর দেখা হলো। আমাদের জুটির এই যে দীর্ঘ অনুপস্থিতি, এটা দর্শকের জন্য যেমন কষ্টের, আমাদের জন্যও তাই। আরও সিনেমায় আমাদের একসঙ্গে পেলে ভক্তদের হয়তো ভালো লাগত। তাই মাহির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর প্রথমে অনেক রাগ হচ্ছিল। সেই রাগ নিয়েই কথা শুরু করলাম। কথা বলে বুঝতে পারলাম, আমাদের দুজনেরই দোষ ছিল। সব রাগ পড়ে গেল। কিছুটা আবেগতাড়িতও হয়ে পড়েছিলাম। মনে হলো, আমাদের বন্ডিংটা সেই আগের মতোই আছে। গল্প করা, একে অপরের প্রতি কেয়ারিং, ফিলিংস—সব একই রকম আছে। ভুলেই গিয়েছিলাম আমাদের অনেক বছর পরে দেখা হয়েছে।
একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছেন অথচ ১০ বছর দেখা হয়নি। কারণটা কী ছিল?
এটার কারণ এখন না খোঁজাই ভালো। আমাদের দুজনের ভুল-বোঝাবুঝির কারণেই দেখা হয়নি, একসঙ্গে কাজ করা হয়নি। মাহির কথা বলতে পারব না, তবে আমি গিলটি ফিল করি। কারণ, একটু ম্যানেজ করে আমরা কাজ করতেই পারতাম। তবে এত বছর দেখা না হওয়াটা ভীষণ অদ্ভুত। আমাদের সিনেমায় আড্ডাটা খুব কম হয়। নাটকের মানুষেরা যেমন প্রায়ই গেট টুগেদার করেন, একসঙ্গে আড্ডা দেন; আমাদের সিনেমার মানুষের এমনটা হয়ে ওঠে না। সে কারণেই দূরত্ব তৈরি হয়, ভুল-বোঝাবুঝি হয়। এটা সত্যিই দুঃখজনক যে, একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার পরেও প্রায় ১০ বছর পর আমাদের দেখা হলো।
অনেকেই বলেছেন আপনি আর দেশে ফিরবেন না। সেখানেই স্থায়ী হবেন...
আমি নিজেও এমন খবর দেখেছি, যেখানে লেখা বাপ্পী পালিয়ে গেছেন, আর ফিরবেন না দেশে। সত্যিটা হলো, বিদেশে স্থায়ী হওয়ার কোনো পরিকল্পনা করিনি। আমি এমনিতেই একটু হোমসিক। পরিবার আমাকে সব সময় টানে। সবাইকে বলতে চাই, আমি পালিয়ে যাইনি। যাঁরা লিখছেন বাপ্পীর কাজ নেই তাই দেশ ছেড়ে চলে গেছে, তাঁদের বলতে চাই, সিনেমার কাজ ছাড়াও বাপ্পী চলতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার উদ্দেশ্য কী ছিল?
ব্যবসায়িক কাজে গিয়েছিলাম। কয়েকজন বায়ারের সঙ্গে মিটিং ছিল। এ ছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের চেম্বার অব কমার্সে একটা সামিটে অংশ নিয়েছি। সেখানকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নতুন কিছু পরিকল্পনা নিয়ে কথা হলো। অনেক বছর বাইরে কোথাও যাওয়া হচ্ছিল না, এই সুযোগে একটু বেড়ানোও হলো।
অনেক দিন হলো আপনার নতুন সিনেমা নেই। কেউ কেউ বলছেন, বাপ্পীর দিন শেষ। আপনি কী বলেন?
মনে রাখার মতো কতটা কাজ করতে পেরেছি সেটা তো সময়ই বলে দেবে। তবে অনেক দিন সিনেমা না করলেও এত মানুষ আমাকে মনে রেখেছেন, সে জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। এত দিন কাজ না করার মূল কারণ আমার মায়ের মৃত্যু। তাঁর চলে যাওয়ার পর সিনেমায় মন বসাতে পারছিলাম না। তাই একটা ব্রেক নিয়েছিলাম। আমি চাইলে অবশ্যই কাজ করতে পারব। আমি অনেক ব্যবসাসফল সিনেমা দিয়েছি। এখন তো স্টার হওয়া সহজ, ফেসবুকেই তারকা হয়ে যাচ্ছে অনেকে। আমি ফেসবুক তারকা নই, প্রেক্ষাগৃহের তারকা। সারা দেশের মানুষ যখন হলে সিনেমা দেখত, তখন আমার নিজেকে প্রমাণ করতে হয়েছে। আর এখন মানুষ নিজেকে প্রমাণ করে ফেসবুকে। দুটি দুই জিনিস। অনেকে না জেনে নানা কথা ছড়াচ্ছেন, এটা ঠিক না। একজন তারকা তৈরি হওয়া অনেক কঠিন। তাঁদের বাঁচিয়ে রাখা উচিত। গুজব না ছড়িয়ে বরং তাঁকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, কীভাবে তাঁর মেধার সুব্যবহার করা যায়, সেই পরামর্শ দেওয়া উচিত।
কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ইন্ডাস্ট্রি আপনাকে ব্যবহার করতে পারেনি। কেন এমন মনে হলো আপনার?
শুধু আমাকে কেন? বেশির ভাগ শিল্পীকেই ব্যবহার করা যায়নি। অনেক অভিনেতা আছেন, যাঁরা যোগ্য হলেও তাঁদের নিয়ে কাজ হচ্ছে না। উদাহরণ হিসেবে বাপ্পারাজ ভাইয়ের কথা বলি। তাঁর মতো অভিনেতা কেন সিনেমায় নেই? সিনেমায় তাঁর যখন দেওয়ার সময়, তখন তিনি দূরে আছেন। এর কারণ আমাদের ফিল্ম পলিটিকস। দেশের বাইরের সিনেমায় দেখেন, তাঁরা সিনিয়র শিল্পীদের কী দারুণভাবে ব্যবহার করছেন। অমিতাভ বচ্চনের কথাই ধরুন। তাঁর তো এই বয়সে অবসরে থাকার কথা, অথচ তাঁকে নিয়ে কী সুন্দর সুন্দর কাজ হচ্ছে। আমাদের আলমগীর সাহেব, মৌসুমী আপু, পূর্ণিমা আপুসহ অনেককে নিয়েই তো কাজ করা যায়। কিন্তু সেটা হচ্ছে কই?
৫ অক্টোবর চলচ্চিত্রে আপনার ১৩ বছর পূর্ণ হলো। এক যুগের এই যাত্রায় আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
যা পেয়েছি তাতে আমি সন্তুষ্ট। একজন নায়ক হিসেবে এখন চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিতে অবদান রাখতে চাই, ভালো মানুষ হয়ে বাঁচতে চাই।
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
২৭ অক্টোবর ২০২৪এক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগেআইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
এক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সম্প্রতি একটি পডকাস্টে জয়া আহসান বলেন, ‘তখন বাংলাদেশে আমি করতে পারি, সে রকম কাজ পাচ্ছিলাম না। সেই কষ্টের জায়গা থেকে এবং শিল্পের প্রতি আমার প্যাশনের কারণেই কলকাতায় যাওয়া। আমাকে তো কাজ করতে হবে। অভিনয় ছাড়া তো আমি কিছু করিনি বা পারি না।’
পরিচালকদের সমালোচনা করে জয়া বলেন, ‘যে পরিচালকদের জন্য আমি সব সময় হাজির ছিলাম, তাঁরা আমাকে প্রোপারলি ব্যবহার করেননি। বাংলাদেশে একটা সমস্যা, পরিচালকের বান্ধবী, নয় স্ত্রী থাকে। এটা তো আমার পক্ষে সম্ভব না; এসবে আমি যাইনি, যাবও না। এসব কারণে আমি কর্নারড হয়েছি, এতটা ডিভোটেড (নিবেদিত) থাকার পরও। যা কলকাতায় হয়নি। আউটসাইডার হওয়ার পরও ওরা ভালো চরিত্র দিয়েছে, আমাকে নিয়ে ভেবেছে, আমাকে কেন্দ্র করে গল্প বানিয়েছে।’
এখনো বাংলাদেশের নির্মাতারা নারীকেন্দ্রিক গল্প বানাতে ভয় পান বলে মন্তব্য করেছেন জয়া। অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘এখনো বাংলাদেশে নারীকে কেন্দ্র করে কাজ করতে ভয় পান অনেক পরিচালক। করলেও এমন কাজে হয় তাঁর বান্ধবীকে নেবেন, না হয় স্ত্রীকে নেবেন। অথবা মেগাস্টার, সুপারস্টার কাউকে নেবেন। একজন পিওর আর্টিস্টকে নিয়ে বাজি ধরতে রাজি নন তাঁরা।...তবে এর বাইরেও অনেক নির্মাতা কাজ করছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, অনেক ডায়নামিক পরিচালক আছেন, যাঁরা আমার কাছ থেকে বা আরও গুণী অভিনেতাদের থেকে ভালো কাজ বের করতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা করেননি।’
সিনেমায় শিল্পী-কলাকুশলীদের অবদানের স্বীকৃতির বিষয়ে জয়া বলেন, ‘আমার কাছে বোকা বোকা লাগে, যখন কোনো নির্মাতা লেখেন, আ ফিল্ম বাই অমুক। আমি বলব, এটা হওয়া উচিত ডিরেক্টেড বাই...। একটি সিনেমা পুরো টিমের অবদান। সেখানে কেউ একজন পরিচালনা করেন। একটি সিনেমা যেমন পরিচালকের, তেমনি একজন অভিনয়শিল্পীর, চিত্রগ্রাহকের, স্পট বয়েরও। সবাই মিলে একটা সিনেমা হয়।’
জয়া বলেছেন, এখনো বাংলাদেশে তিনি সেরা কাজটা করতে পারেননি। এই কষ্টটা তাঁকে পীড়া দেয়। জয়া অপেক্ষায় আছেন সেই কাঙ্ক্ষিত চরিত্র পর্দায় উপস্থাপনের জন্য।
এক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সম্প্রতি একটি পডকাস্টে জয়া আহসান বলেন, ‘তখন বাংলাদেশে আমি করতে পারি, সে রকম কাজ পাচ্ছিলাম না। সেই কষ্টের জায়গা থেকে এবং শিল্পের প্রতি আমার প্যাশনের কারণেই কলকাতায় যাওয়া। আমাকে তো কাজ করতে হবে। অভিনয় ছাড়া তো আমি কিছু করিনি বা পারি না।’
পরিচালকদের সমালোচনা করে জয়া বলেন, ‘যে পরিচালকদের জন্য আমি সব সময় হাজির ছিলাম, তাঁরা আমাকে প্রোপারলি ব্যবহার করেননি। বাংলাদেশে একটা সমস্যা, পরিচালকের বান্ধবী, নয় স্ত্রী থাকে। এটা তো আমার পক্ষে সম্ভব না; এসবে আমি যাইনি, যাবও না। এসব কারণে আমি কর্নারড হয়েছি, এতটা ডিভোটেড (নিবেদিত) থাকার পরও। যা কলকাতায় হয়নি। আউটসাইডার হওয়ার পরও ওরা ভালো চরিত্র দিয়েছে, আমাকে নিয়ে ভেবেছে, আমাকে কেন্দ্র করে গল্প বানিয়েছে।’
এখনো বাংলাদেশের নির্মাতারা নারীকেন্দ্রিক গল্প বানাতে ভয় পান বলে মন্তব্য করেছেন জয়া। অভিনেত্রীর ভাষ্য, ‘এখনো বাংলাদেশে নারীকে কেন্দ্র করে কাজ করতে ভয় পান অনেক পরিচালক। করলেও এমন কাজে হয় তাঁর বান্ধবীকে নেবেন, না হয় স্ত্রীকে নেবেন। অথবা মেগাস্টার, সুপারস্টার কাউকে নেবেন। একজন পিওর আর্টিস্টকে নিয়ে বাজি ধরতে রাজি নন তাঁরা।...তবে এর বাইরেও অনেক নির্মাতা কাজ করছেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, অনেক ডায়নামিক পরিচালক আছেন, যাঁরা আমার কাছ থেকে বা আরও গুণী অভিনেতাদের থেকে ভালো কাজ বের করতে পারতেন। কিন্তু তাঁরা করেননি।’
সিনেমায় শিল্পী-কলাকুশলীদের অবদানের স্বীকৃতির বিষয়ে জয়া বলেন, ‘আমার কাছে বোকা বোকা লাগে, যখন কোনো নির্মাতা লেখেন, আ ফিল্ম বাই অমুক। আমি বলব, এটা হওয়া উচিত ডিরেক্টেড বাই...। একটি সিনেমা পুরো টিমের অবদান। সেখানে কেউ একজন পরিচালনা করেন। একটি সিনেমা যেমন পরিচালকের, তেমনি একজন অভিনয়শিল্পীর, চিত্রগ্রাহকের, স্পট বয়েরও। সবাই মিলে একটা সিনেমা হয়।’
জয়া বলেছেন, এখনো বাংলাদেশে তিনি সেরা কাজটা করতে পারেননি। এই কষ্টটা তাঁকে পীড়া দেয়। জয়া অপেক্ষায় আছেন সেই কাঙ্ক্ষিত চরিত্র পর্দায় উপস্থাপনের জন্য।
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
২৭ অক্টোবর ২০২৪অনেক দিন নতুন সিনেমা নেই বাপ্পী চৌধুরীর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর খবর ছড়িয়েছে, সেখানেই স্থায়ী হচ্ছেন বাপ্পী। সিনেমায় আর দেখা যাবে না তাঁকে। ১৮ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন বাপ্পী। তাঁকে নিয়ে তৈরি নানা গুঞ্জন সম্পর্কে জানতে তাঁর সঙ্গে কথা
১৮ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগেআইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
সাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
গ্রামীণ পটভূমিতে কন্যা নির্মাণ করেছেন রফিকুল ইসলাম খান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছেন ইরা শিকদার। সিনেমা মুক্তির খবর জানিয়ে ইরা শিকদার বলেন, ‘আমার অভিনীত ও রফিকুল ইসলাম খান পরিচালিত সিনেমা কন্যা। ২৪ অক্টোবর শুভ মুক্তি সারা দেশে। দরিদ্র পরিবারের জীবনসংগ্রামের করুণ কাহিনি নিয়ে লেখা হয়েছে কন্যা সিনেমার গল্প। হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখার আমন্ত্রণ রইল সবার।’
নির্মাতা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘কন্যা সম্পূর্ণ মৌলিক গল্পের সিনেমা। বাংলার অতি সাধারণ একটি পরিবারের গল্প। মানুষের বলতে না পারা কষ্টের গল্প। কন্যা ৬৮ হাজার গ্রামের মানুষের সিনেমা। সবাই হলে আসুন, কন্যা দেখুন। আশা করছি, নিরাশ হবেন না।’
সিনেমাটি পরিচালনার পাশাপাশি প্রযোজনাও করেছেন রফিকুল ইসলাম। আরও অভিনয় করেছেন রাশেদ মোরশেদ, শামীম, কাজী হায়াৎ, রেবেকা রউফ, আরিয়ান শুভ প্রমুখ।
সম্প্রতি ইরা শিকদার শেষ করেছেন সাদেক সিদ্দিকীর ‘দেনা পাওনা’ সিনেমার প্রথম অংশের শুটিং। সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সিনেমাটি তৈরি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প দেনা পাওনা অবলম্বনে। এতে বড় বউয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরা। সিনেমার পাশাপাশি নাটকেও নিয়মিত অভিনয় করছেন তিনি।
সাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
গ্রামীণ পটভূমিতে কন্যা নির্মাণ করেছেন রফিকুল ইসলাম খান। কেন্দ্রীয় চরিত্রে আছেন ইরা শিকদার। সিনেমা মুক্তির খবর জানিয়ে ইরা শিকদার বলেন, ‘আমার অভিনীত ও রফিকুল ইসলাম খান পরিচালিত সিনেমা কন্যা। ২৪ অক্টোবর শুভ মুক্তি সারা দেশে। দরিদ্র পরিবারের জীবনসংগ্রামের করুণ কাহিনি নিয়ে লেখা হয়েছে কন্যা সিনেমার গল্প। হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখার আমন্ত্রণ রইল সবার।’
নির্মাতা রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ‘কন্যা সম্পূর্ণ মৌলিক গল্পের সিনেমা। বাংলার অতি সাধারণ একটি পরিবারের গল্প। মানুষের বলতে না পারা কষ্টের গল্প। কন্যা ৬৮ হাজার গ্রামের মানুষের সিনেমা। সবাই হলে আসুন, কন্যা দেখুন। আশা করছি, নিরাশ হবেন না।’
সিনেমাটি পরিচালনার পাশাপাশি প্রযোজনাও করেছেন রফিকুল ইসলাম। আরও অভিনয় করেছেন রাশেদ মোরশেদ, শামীম, কাজী হায়াৎ, রেবেকা রউফ, আরিয়ান শুভ প্রমুখ।
সম্প্রতি ইরা শিকদার শেষ করেছেন সাদেক সিদ্দিকীর ‘দেনা পাওনা’ সিনেমার প্রথম অংশের শুটিং। সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত সিনেমাটি তৈরি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটগল্প দেনা পাওনা অবলম্বনে। এতে বড় বউয়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন ইরা। সিনেমার পাশাপাশি নাটকেও নিয়মিত অভিনয় করছেন তিনি।
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
২৭ অক্টোবর ২০২৪অনেক দিন নতুন সিনেমা নেই বাপ্পী চৌধুরীর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর খবর ছড়িয়েছে, সেখানেই স্থায়ী হচ্ছেন বাপ্পী। সিনেমায় আর দেখা যাবে না তাঁকে। ১৮ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন বাপ্পী। তাঁকে নিয়ে তৈরি নানা গুঞ্জন সম্পর্কে জানতে তাঁর সঙ্গে কথা
১৮ ঘণ্টা আগেএক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেআইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ মিউজিয়ামে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ জাদুঘরে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
ফাউন্ডেশনের সভাপতি আইয়ুব বাচ্চুর স্ত্রী ফেরদৌস আক্তার জানিয়েছেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে চলছে। তবে এর জন্য পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।
ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি ও প্রয়াত শিল্পীর দীর্ঘদিনের সহযাত্রী আবদুল্লাহ আল মাসুদ জানিয়েছেন, জাদুঘরে আইয়ুব বাচ্চুর ব্যবহৃত গিটার, টি-শার্ট, হ্যাট, ক্যাপ, আংটি, রোদচশমাসহ থাকবে শিল্পীর স্মৃতিবিজড়িত নানা জিনিসপত্র। এবি কিচেনের আদলে তৈরি একটি রেকর্ডিং স্টুডিও থাকবে সেখানে। সংগীতপ্রেমীরা আইয়ুব বাচ্চুর জীবন ও সংগীতধারার সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন এ জাদুঘরে। পাশাপাশি পরিকল্পনা অনুযায়ী সেখানে থাকবে একটি মিউজিক্যাল ক্যাফে, মিলনায়তন এবং সংগীতশিল্পীদের জন্য উন্মুক্ত স্টুডিও।
আইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, জাদুঘরের প্রতিটি অংশে থাকবে আইয়ুব বাচ্চুর শিল্পযাত্রার গল্প। চট্টগ্রাম থেকে আইয়ুব বাচ্চুর ঢাকায় আসা, এলআরবি ব্যান্ডের উত্থান, আইয়ুব বাচ্চুর বিভিন্ন জনপ্রিয় গান এবং কনসার্ট উপভোগের সুযোগ।
আবদুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, ‘দর্শনার্থীরা যেন এখানে ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে আইয়ুব বাচ্চুর কনসার্টের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন, সেই উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। তবে এই বিশাল স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা চাই, দেশের মানুষ এই উদ্যোগে পাশে থাকুক। আমাদের প্রত্যাশা, এই মিউজিয়াম শুধু স্মৃতি সংরক্ষণের স্থান নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রেরণার কেন্দ্র হয়ে উঠবে।’
আইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে রাজধানীর মগবাজারে তৈরি হবে আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম। ‘আইয়ুব বাচ্চু মিউজিয়াম অ্যান্ড কালচারাল হাব’ নামের জাদুঘরটি হবে ১০ কাঠা জায়গাজুড়ে। এ জাদুঘরে সংরক্ষিত থাকবে শিল্পীর ব্যক্তি ও সংগীতজীবনের নানা স্মৃতি।
ফাউন্ডেশনের সভাপতি আইয়ুব বাচ্চুর স্ত্রী ফেরদৌস আক্তার জানিয়েছেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ এগিয়ে চলছে। তবে এর জন্য পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন।
ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি ও প্রয়াত শিল্পীর দীর্ঘদিনের সহযাত্রী আবদুল্লাহ আল মাসুদ জানিয়েছেন, জাদুঘরে আইয়ুব বাচ্চুর ব্যবহৃত গিটার, টি-শার্ট, হ্যাট, ক্যাপ, আংটি, রোদচশমাসহ থাকবে শিল্পীর স্মৃতিবিজড়িত নানা জিনিসপত্র। এবি কিচেনের আদলে তৈরি একটি রেকর্ডিং স্টুডিও থাকবে সেখানে। সংগীতপ্রেমীরা আইয়ুব বাচ্চুর জীবন ও সংগীতধারার সঙ্গে সরাসরি পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন এ জাদুঘরে। পাশাপাশি পরিকল্পনা অনুযায়ী সেখানে থাকবে একটি মিউজিক্যাল ক্যাফে, মিলনায়তন এবং সংগীতশিল্পীদের জন্য উন্মুক্ত স্টুডিও।
আইয়ুব বাচ্চু ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, জাদুঘরের প্রতিটি অংশে থাকবে আইয়ুব বাচ্চুর শিল্পযাত্রার গল্প। চট্টগ্রাম থেকে আইয়ুব বাচ্চুর ঢাকায় আসা, এলআরবি ব্যান্ডের উত্থান, আইয়ুব বাচ্চুর বিভিন্ন জনপ্রিয় গান এবং কনসার্ট উপভোগের সুযোগ।
আবদুল্লাহ আল মাসুদ বলেন, ‘দর্শনার্থীরা যেন এখানে ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে আইয়ুব বাচ্চুর কনসার্টের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন, সেই উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে। তবে এই বিশাল স্বপ্ন বাস্তবায়নে সরকারি ও বেসরকারি সহযোগিতা প্রয়োজন। আমরা চাই, দেশের মানুষ এই উদ্যোগে পাশে থাকুক। আমাদের প্রত্যাশা, এই মিউজিয়াম শুধু স্মৃতি সংরক্ষণের স্থান নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রেরণার কেন্দ্র হয়ে উঠবে।’
সিনেমা তৈরি মতো গল্প বাংলা সাহিত্যে অভাব নেই। কিন্তু প্রযোজকেরা এসব ছবিতে লগ্নি করতে আগ্রহী হন না বলে আক্ষেপ করেছেন পলাশ। উদাহরণ হিসেবে তিনি জাপানি ছবি ‘পারফেক্ট ডেজ’ এবং ইরানের পরিচালক আজগর ফারহাদির ‘অ্যা সেপারেশন’–এর কথা বলেন।
২৭ অক্টোবর ২০২৪অনেক দিন নতুন সিনেমা নেই বাপ্পী চৌধুরীর। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর খবর ছড়িয়েছে, সেখানেই স্থায়ী হচ্ছেন বাপ্পী। সিনেমায় আর দেখা যাবে না তাঁকে। ১৮ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন বাপ্পী। তাঁকে নিয়ে তৈরি নানা গুঞ্জন সম্পর্কে জানতে তাঁর সঙ্গে কথা
১৮ ঘণ্টা আগেএক যুগ ধরে টালিউডে অভিনয় করছেন জয়া আহসান। চারবার পেয়েছেন ফিল্মফেয়ার পুরস্কার। জয়া মনে করেন, তাঁর ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় টার্নিং পয়েন্ট টালিউডে অভিনয়ের সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশে উপযুক্ত চরিত্র না পাওয়ার কারণেই তিনি ওপার বাংলায় কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেসাম্প্রতিক সময়ে সিনেমা মুক্তির হিড়িক পড়েছে। প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে নতুন সিনেমা। সেপ্টেম্বর মাসে মুক্তি পেয়েছে ৮টি সিনেমা। চলতি মাসের প্রথম তিন সপ্তাহে আলোর মুখ দেখেছে আরও পাঁচ সিনেমা। আগামী শুক্রবারও আসছে নতুন সিনেমা। ২৪ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে ‘কন্যা’ নামের সিনেমাটি।
১৯ ঘণ্টা আগে