বাংলা সাহিত্যের অন্যতম আধুনিক কবি জীবনানন্দ দাশ। কয়েক বছর আগে তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা তৈরির ঘোষণা যখন দিয়েছিলেন নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়, তখন থেকেই আগ্রহের কেন্দ্রে খবরটি। এ সিনেমায় জয়া আহসানের যুক্ত হওয়া বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য আরও কৌতূহলের কারণ হয়ে ওঠে। জীবনানন্দের প্রথম কাব্যসংকলন ‘ঝরা পালক’ নামেই সিনেমাটির নাম রেখেছেন নির্মাতা সায়ন্তন।
২০১৭ সালে হয়েছিল শুটিং। তারপর সিনেমা হলের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে দীর্ঘ অপেক্ষা। অবশেষে সুখবরটি এল। কলকাতা থেকে গতকাল নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় জানালেন, ‘ঝরা পালক’ সিনেমাটি হলে আসছে এ মাসেই। ২৪ জুন থেকে পশ্চিমবঙ্গের হলগুলোতে দেখা যাবে ঝরা পালক। বাংলাদেশেও মুক্তির ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে।
পর্দায় জীবনানন্দ দাশের পরিণত বয়সের ভূমিকায় আছেন ব্রাত্য বসু, আর যুবক বেলার চরিত্রে রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়। জয়া আহসান অভিনয় করেছেন কবিপত্নী লাবণ্যর চরিত্রে। জয়া বলেন, ‘শুরু থেকেই নানা কারণে সিনেমাটি নিয়ে আমি এক্সাইটেড। একে তো জীবনানন্দ দাশের মতো সাহিত্যিককে নিয়ে সিনেমা, তার ওপর লাবণ্যর চরিত্র, আমার অভিনয়জীবনে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র এটি। সব মিলিয়ে কাজটা উপভোগ করেছি।’
মুক্তির আর দুই সপ্তাহ বাকি, এখন থেকেই তাই প্রচারে সক্রিয় ‘ঝরা পালক’ টিম। প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে গতকাল কলকাতায় গেছেন জয়া আহসান। নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হয়েছিল, লাবণ্য চরিত্রে জয়া আহসানকে নেওয়ার কথা কেন ভাবলেন? সায়ন্তন বললেন, ‘লাবণ্য অসামান্য বিদুষী এবং সুন্দরী ছিলেন। লাবণ্য চরিত্রের যে ব্যক্তিত্ব, সৌন্দর্য এবং তাঁর যে বিদুষীয়ানা—এই তিনের সংমিশ্রণ জয়া আহসান ছাড়া আর কারও কথা আমার মাথায় আসেনি পরিচালক হিসেবে। আরও একটা কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের মাটি। বাংলাদেশের মাটির যে গন্ধ, সেটা জয়া আহসানের ক্যারেক্টারের মধ্য দিয়েই সিনেমায় ফুটে উঠেছে। সেটা একটা অমূল্য প্রাপ্তি।’
জীবনানন্দ দাশের জীবনের সঙ্গে বরিশাল আর ধানসিড়ি নদী জড়িয়ে আছে ভীষণভাবে। ঝরা পালক সিনেমাটির একটি অংশের শুটিং তাই বাংলাদেশে করতে চেয়েছিলেন নির্মাতা। কিন্তু তখন বিভিন্ন কারণে সম্ভব হয়নি। তবে সিনেমাটি তিনি বাংলাদেশের দর্শকদের দেখানোর ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সায়ন্তন জানিয়েছেন, বাংলাদেশে যাতে ‘ঝরা পালক’ মুক্তি পায়, সে ব্যাপারে চেষ্টা চলছে। ১৫ জুনের পর এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
‘ঝরা পালক’ বড় পর্দায় আসার আগে কিছুসংখ্যক দর্শক দেখেছেন সিনেমাটি। এ বছর কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়েছিল এই জীবনালেখ্য। সেখানে দর্শকদের উচ্ছ্বাস এই সিনেমার নির্মাতা-অভিনয়শিল্পী-প্রযোজকের মনের জোর আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
জয়া আহসান অভিনীত আরও প্রায় এক ডজন সিনেমা আছে মুক্তির অপেক্ষায়। কলকাতায় ‘ওসিডি’, ‘অর্ধাঙ্গিনী’, ‘ভূতপরী’, ‘কালান্তর’, ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ ছাড়াও বাংলাদেশে ‘বিউটি সার্কাস’, ‘পেয়ারার সুবাস’, ‘নকশি কাঁথার জমিন’ ও ‘ফেরেশতে’।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম আধুনিক কবি জীবনানন্দ দাশ। কয়েক বছর আগে তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা তৈরির ঘোষণা যখন দিয়েছিলেন নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়, তখন থেকেই আগ্রহের কেন্দ্রে খবরটি। এ সিনেমায় জয়া আহসানের যুক্ত হওয়া বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য আরও কৌতূহলের কারণ হয়ে ওঠে। জীবনানন্দের প্রথম কাব্যসংকলন ‘ঝরা পালক’ নামেই সিনেমাটির নাম রেখেছেন নির্মাতা সায়ন্তন।
২০১৭ সালে হয়েছিল শুটিং। তারপর সিনেমা হলের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে দীর্ঘ অপেক্ষা। অবশেষে সুখবরটি এল। কলকাতা থেকে গতকাল নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায় জানালেন, ‘ঝরা পালক’ সিনেমাটি হলে আসছে এ মাসেই। ২৪ জুন থেকে পশ্চিমবঙ্গের হলগুলোতে দেখা যাবে ঝরা পালক। বাংলাদেশেও মুক্তির ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে।
পর্দায় জীবনানন্দ দাশের পরিণত বয়সের ভূমিকায় আছেন ব্রাত্য বসু, আর যুবক বেলার চরিত্রে রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়। জয়া আহসান অভিনয় করেছেন কবিপত্নী লাবণ্যর চরিত্রে। জয়া বলেন, ‘শুরু থেকেই নানা কারণে সিনেমাটি নিয়ে আমি এক্সাইটেড। একে তো জীবনানন্দ দাশের মতো সাহিত্যিককে নিয়ে সিনেমা, তার ওপর লাবণ্যর চরিত্র, আমার অভিনয়জীবনে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র এটি। সব মিলিয়ে কাজটা উপভোগ করেছি।’
মুক্তির আর দুই সপ্তাহ বাকি, এখন থেকেই তাই প্রচারে সক্রিয় ‘ঝরা পালক’ টিম। প্রচার-প্রচারণায় অংশ নিতে গতকাল কলকাতায় গেছেন জয়া আহসান। নির্মাতা সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়কে প্রশ্ন করা হয়েছিল, লাবণ্য চরিত্রে জয়া আহসানকে নেওয়ার কথা কেন ভাবলেন? সায়ন্তন বললেন, ‘লাবণ্য অসামান্য বিদুষী এবং সুন্দরী ছিলেন। লাবণ্য চরিত্রের যে ব্যক্তিত্ব, সৌন্দর্য এবং তাঁর যে বিদুষীয়ানা—এই তিনের সংমিশ্রণ জয়া আহসান ছাড়া আর কারও কথা আমার মাথায় আসেনি পরিচালক হিসেবে। আরও একটা কারণ হচ্ছে বাংলাদেশের মাটি। বাংলাদেশের মাটির যে গন্ধ, সেটা জয়া আহসানের ক্যারেক্টারের মধ্য দিয়েই সিনেমায় ফুটে উঠেছে। সেটা একটা অমূল্য প্রাপ্তি।’
জীবনানন্দ দাশের জীবনের সঙ্গে বরিশাল আর ধানসিড়ি নদী জড়িয়ে আছে ভীষণভাবে। ঝরা পালক সিনেমাটির একটি অংশের শুটিং তাই বাংলাদেশে করতে চেয়েছিলেন নির্মাতা। কিন্তু তখন বিভিন্ন কারণে সম্ভব হয়নি। তবে সিনেমাটি তিনি বাংলাদেশের দর্শকদের দেখানোর ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। সায়ন্তন জানিয়েছেন, বাংলাদেশে যাতে ‘ঝরা পালক’ মুক্তি পায়, সে ব্যাপারে চেষ্টা চলছে। ১৫ জুনের পর এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানা যাবে।
‘ঝরা পালক’ বড় পর্দায় আসার আগে কিছুসংখ্যক দর্শক দেখেছেন সিনেমাটি। এ বছর কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়েছিল এই জীবনালেখ্য। সেখানে দর্শকদের উচ্ছ্বাস এই সিনেমার নির্মাতা-অভিনয়শিল্পী-প্রযোজকের মনের জোর আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।
জয়া আহসান অভিনীত আরও প্রায় এক ডজন সিনেমা আছে মুক্তির অপেক্ষায়। কলকাতায় ‘ওসিডি’, ‘অর্ধাঙ্গিনী’, ‘ভূতপরী’, ‘কালান্তর’, ‘পুতুলনাচের ইতিকথা’ ছাড়াও বাংলাদেশে ‘বিউটি সার্কাস’, ‘পেয়ারার সুবাস’, ‘নকশি কাঁথার জমিন’ ও ‘ফেরেশতে’।
এবারের ঈদুল আজহায় চরকি তার গ্রাহকদের জন্য নিয়ে আসছে স্বয়ংসম্পূর্ণ এক প্যাকেজ। এই এক ওটিটিতেই সিনেপ্রেমিরা পেয়ে যাবেন ভরপুর বিনোদন। সেই মহা আয়োজনের নাম ‘বিরাট গরুর হাট’। গ্রামীণফোন নিবেদিত এই আয়োজনে থাকছে দর্শকনন্দিত সেরা ৪টি চলচ্চিত্র। এগুলোর সব কটিই ইতোমধ্যে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে চলতি বছরের
১ ঘণ্টা আগেপ্রতি ঈদেই সিঙ্গেলস্ক্রিন দখলে থাকে শাকিব খানের। এই ঈদে সেই প্রভাবটা যেন আরও বেশি। হল-সংকটের সময়েও ১৩২ হলে মুক্তি পেয়েছে তাণ্ডব। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আলফা আই এটিকে সাম্প্রতিক সময়ের রেকর্ড বলে দাবি করছে।
৮ ঘণ্টা আগেআজ ঈদের দিন থেকে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান। ঈদের বিশেষ ম্যাগাজিন অনুষ্ঠানের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
৯ ঘণ্টা আগেঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১ দিন আগে