ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দলীয় ফরম সংগ্রহ করেছেন ঢাকাই সিনেমার নায়ক ফেরদৌস আহমেদ। অভিনেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঢাকার এ আসনটিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এতে অংশ নিতে গত সোমবার ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে ফেরদৌস বলেন, ‘আমি এ এলাকার সন্তান। আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা এখানেই। এলাকার রাস্তাঘাট থেকে প্রতিটি অলিগলি আমার চেনা। আমি জানি এখানে আমার কী করা প্রয়োজন। আর এলাকার মানুষের কাছে আমি নায়ক হিসেবে পরিচিত নই, তাদের কাছে আমি সন্তানের মতো। তাই নায়ক হিসেবে নয়, এই এলাকার সন্তান হিসেবেই মনোনয়ন চেয়েছি।’
মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সম্ভাবনা কতটুকু প্রশ্নে ফেরদৌস বলেন, ‘আমি প্রায় দুই যুগ ধরে সামাজিক অনেক কাজে জড়িত আছি। আমি মনে করছি, আমার একটা জায়গা প্রয়োজন, যেখান থেকে মানুষের পাশে আরও নানাভাবে দাঁড়াতে পারব। সে জায়গা থেকে মনোনয়ন ফরম কিনেছি। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন তা মেনে নেব।’
অভিনয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই জড়িত জনপ্রিয় এ নায়ক। দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রথম সারিতে দেখা যায় তাঁকে। শুধু তা-ই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে জাতিসংঘের ৭৩তম অধিবেশনেও যোগ দিয়েছিলেন ফেরদৌস। বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্যও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেতা।
উল্লেখ্য, নায়ক ফেরদৌস বনানী ডিওএইচএস এলাকায় বসবাস করছেন। আর ঢাকা-১৭ সংসদীয় আসন গঠিত হয়েছে রাজধানীর গুলশান, বনানী, ক্যান্টনমেন্ট ও ভাসানটেক থানার ১৫, ১৮, ১৯, ২০ ও ৯৫ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে।
ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেতে দলীয় ফরম সংগ্রহ করেছেন ঢাকাই সিনেমার নায়ক ফেরদৌস আহমেদ। অভিনেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হওয়া ঢাকার এ আসনটিতে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এতে অংশ নিতে গত সোমবার ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় ফরম সংগ্রহ করেন তিনি।
এ বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে ফেরদৌস বলেন, ‘আমি এ এলাকার সন্তান। আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা এখানেই। এলাকার রাস্তাঘাট থেকে প্রতিটি অলিগলি আমার চেনা। আমি জানি এখানে আমার কী করা প্রয়োজন। আর এলাকার মানুষের কাছে আমি নায়ক হিসেবে পরিচিত নই, তাদের কাছে আমি সন্তানের মতো। তাই নায়ক হিসেবে নয়, এই এলাকার সন্তান হিসেবেই মনোনয়ন চেয়েছি।’
মনোনয়ন পাওয়ার বিষয়ে সম্ভাবনা কতটুকু প্রশ্নে ফেরদৌস বলেন, ‘আমি প্রায় দুই যুগ ধরে সামাজিক অনেক কাজে জড়িত আছি। আমি মনে করছি, আমার একটা জায়গা প্রয়োজন, যেখান থেকে মানুষের পাশে আরও নানাভাবে দাঁড়াতে পারব। সে জায়গা থেকে মনোনয়ন ফরম কিনেছি। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার অপেক্ষায় আছি। তিনি যে সিদ্ধান্ত নেবেন তা মেনে নেব।’
অভিনয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই জড়িত জনপ্রিয় এ নায়ক। দলীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রথম সারিতে দেখা যায় তাঁকে। শুধু তা-ই নয়, প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে জাতিসংঘের ৭৩তম অধিবেশনেও যোগ দিয়েছিলেন ফেরদৌস। বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক বিষয়ক উপকমিটির সদস্যও জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেতা।
উল্লেখ্য, নায়ক ফেরদৌস বনানী ডিওএইচএস এলাকায় বসবাস করছেন। আর ঢাকা-১৭ সংসদীয় আসন গঠিত হয়েছে রাজধানীর গুলশান, বনানী, ক্যান্টনমেন্ট ও ভাসানটেক থানার ১৫, ১৮, ১৯, ২০ ও ৯৫ নম্বর ওয়ার্ড নিয়ে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে