২ মার্চ বিয়ের পিঁড়িতে বসেন টালিউড অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক ও অভিনেত্রী শ্রীময়ী। এরপর গতকাল বুধবার সম্পন্ন হয় তাঁদের বউভাত। সন্ধেটা ছিল তারকাখচিত। কাছের বন্ধুবান্ধবসহ উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের টেলিভিশনের দুনিয়ার তারকারা। এই পর্যন্ত সবটা ঠিকই ছিল, তবে সেখানে রাখা একটা বোর্ডের জন্য সমালোচনার মুখে এই জুটি। যেখানে লেখা, ‘মিডিয়া, বডিগার্ড ও ড্রাইভারদের প্রবেশ নিষেধ’, যা ইতিমধ্যে হয়েছে ভাইরাল।
শ্রীলেখা মিত্র, জিতু কামালের মতো তারকারা সোশ্যাল মিডিয়ায় এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। জিতু একটি ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে লেখা, ‘ডগস অ্যান্ড ইন্ডিয়ানস আর নট অ্যালাওড।’ ইংরেজদের শাসনকালে যেকোনো রেস্তোরাঁর সামনে এ কথা লেখা থাকত। এর সঙ্গেই কাঞ্চন-শ্রীময়ীর মানসিকতার তুলনা করেছেন অভিনেতা।
এদিকে কাঞ্চন মল্লিককে ‘ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী’দের সঙ্গে তুলনা করেছেন পরিচালক তথাগত মুখোপাধ্যায়। ফেসবুক পোস্টে কাঞ্চন মল্লিকের নাম উল্লেখ না করে তিনি লিখেছেন, ‘ক্ষমতা, ঔদ্ধত্য আর অশিক্ষা মানুষকে এটাই শেখায়। অধিকাংশ হনুরা লুকিয়ে রাখেন এই কুৎসিত ভাবনাগুলো, আর কখনো-সখনো কেউ কেউ ভুলে উচ্ছ্বাসের তোড়ে পাবলিক করে ফেলেন তাঁদের বিকৃত মানসিকতা। শুধু এবং শুধুই ঘৃণা এই ধরনের মানসিকতার প্রতি। কারণ, অভিনয় করে ক্ষমা হয়তো চাইবেন কোনো দিন, কিন্তু এদের মানসিকতা তো আর পাল্টাবে না, আসল মানুষটা তো আর পাল্টাবে না।’
একই কথা শ্রীলেখা মিত্রর মুখেও। অভিনেত্রীর মন্তব্য, ‘নিরাপত্তারক্ষী ও ড্রাইভারদের প্রবেশ নিষিদ্ধ—এই শব্দগুলো উল্লেখ করে সমাজকে নিজেদের কদর্য রূপটা দেখিয়ে দিল ওরা।’
সংবাদমাধ্যমকে বিয়ের ভেন্যুতে জায়গা না দেওয়া এই প্রথম নয়। এ আগেও বলিউডে অনেক বড় বড় বিয়েতে এ রকম হয়েছে। আলিয়া-রণবীর, ক্যাটরিনা-ভিকি, সিদ্ধার্থ-কিয়ারা, বর্তমান সময়ে হওয়া অনেক বিয়েতেই দেখা গেছে, সংবাদমাধ্যমের প্রবেশাধিকার ছিল না। তবে নবদম্পতি পাপারাজ্জিদের জন্য নিজেরা বেরিয়ে এসেছেন, ছবি তোলার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ রকমভাবে বোর্ড টাঙিয়ে বার্তা কেউই দেননি তাঁরা।
উল্লেখ্য, গত ১০ জানুয়ারি প্রাক্তন স্ত্রী পিঙ্কির থেকে ডিভোর্স পাওয়ার পরই কাঞ্চন জানিয়ে দেন শ্রীময়ীর সঙ্গে সম্পর্কের কথা। ভাঙনের কারণ হিসেবে পিঙ্কি জানিয়েছিলেন, কাঞ্চনের সঙ্গে শ্রীময়ীর সম্পর্কের কারণেই এ বিচ্ছেদ। তারপর এ অভিনেতা তৃতীয়বারের জন্য সাতপাকে বাধা পড়েন শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে।
২ মার্চ বিয়ের পিঁড়িতে বসেন টালিউড অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক ও অভিনেত্রী শ্রীময়ী। এরপর গতকাল বুধবার সম্পন্ন হয় তাঁদের বউভাত। সন্ধেটা ছিল তারকাখচিত। কাছের বন্ধুবান্ধবসহ উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের টেলিভিশনের দুনিয়ার তারকারা। এই পর্যন্ত সবটা ঠিকই ছিল, তবে সেখানে রাখা একটা বোর্ডের জন্য সমালোচনার মুখে এই জুটি। যেখানে লেখা, ‘মিডিয়া, বডিগার্ড ও ড্রাইভারদের প্রবেশ নিষেধ’, যা ইতিমধ্যে হয়েছে ভাইরাল।
শ্রীলেখা মিত্র, জিতু কামালের মতো তারকারা সোশ্যাল মিডিয়ায় এর প্রতিবাদ জানিয়েছেন। জিতু একটি ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে লেখা, ‘ডগস অ্যান্ড ইন্ডিয়ানস আর নট অ্যালাওড।’ ইংরেজদের শাসনকালে যেকোনো রেস্তোরাঁর সামনে এ কথা লেখা থাকত। এর সঙ্গেই কাঞ্চন-শ্রীময়ীর মানসিকতার তুলনা করেছেন অভিনেতা।
এদিকে কাঞ্চন মল্লিককে ‘ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী’দের সঙ্গে তুলনা করেছেন পরিচালক তথাগত মুখোপাধ্যায়। ফেসবুক পোস্টে কাঞ্চন মল্লিকের নাম উল্লেখ না করে তিনি লিখেছেন, ‘ক্ষমতা, ঔদ্ধত্য আর অশিক্ষা মানুষকে এটাই শেখায়। অধিকাংশ হনুরা লুকিয়ে রাখেন এই কুৎসিত ভাবনাগুলো, আর কখনো-সখনো কেউ কেউ ভুলে উচ্ছ্বাসের তোড়ে পাবলিক করে ফেলেন তাঁদের বিকৃত মানসিকতা। শুধু এবং শুধুই ঘৃণা এই ধরনের মানসিকতার প্রতি। কারণ, অভিনয় করে ক্ষমা হয়তো চাইবেন কোনো দিন, কিন্তু এদের মানসিকতা তো আর পাল্টাবে না, আসল মানুষটা তো আর পাল্টাবে না।’
একই কথা শ্রীলেখা মিত্রর মুখেও। অভিনেত্রীর মন্তব্য, ‘নিরাপত্তারক্ষী ও ড্রাইভারদের প্রবেশ নিষিদ্ধ—এই শব্দগুলো উল্লেখ করে সমাজকে নিজেদের কদর্য রূপটা দেখিয়ে দিল ওরা।’
সংবাদমাধ্যমকে বিয়ের ভেন্যুতে জায়গা না দেওয়া এই প্রথম নয়। এ আগেও বলিউডে অনেক বড় বড় বিয়েতে এ রকম হয়েছে। আলিয়া-রণবীর, ক্যাটরিনা-ভিকি, সিদ্ধার্থ-কিয়ারা, বর্তমান সময়ে হওয়া অনেক বিয়েতেই দেখা গেছে, সংবাদমাধ্যমের প্রবেশাধিকার ছিল না। তবে নবদম্পতি পাপারাজ্জিদের জন্য নিজেরা বেরিয়ে এসেছেন, ছবি তোলার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ রকমভাবে বোর্ড টাঙিয়ে বার্তা কেউই দেননি তাঁরা।
উল্লেখ্য, গত ১০ জানুয়ারি প্রাক্তন স্ত্রী পিঙ্কির থেকে ডিভোর্স পাওয়ার পরই কাঞ্চন জানিয়ে দেন শ্রীময়ীর সঙ্গে সম্পর্কের কথা। ভাঙনের কারণ হিসেবে পিঙ্কি জানিয়েছিলেন, কাঞ্চনের সঙ্গে শ্রীময়ীর সম্পর্কের কারণেই এ বিচ্ছেদ। তারপর এ অভিনেতা তৃতীয়বারের জন্য সাতপাকে বাধা পড়েন শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৬ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৬ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
৬ ঘণ্টা আগে