বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২২-এ আজীবন সম্মাননা পেতে যাচ্ছেন অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খসরু এবং চিত্রনায়িকা রোজিনা। গতকাল মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
অভিনেতা পরিচয়ের পাশাপাশি কামরুল আলম খান খসরু বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত গেরিলা যোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক কর্মী। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা অঞ্চলের গেরিলা বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর কামরুল আলম খান খসরু অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্রাঙ্গনে প্রবেশ করেন এবং অভিনয়শিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।
১৯৭২ সালে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত এবং চিত্রনায়ক সোহেল রানা প্রযোজিত দেশের প্রথম ও সবচেয়ে সাড়া জাগানো মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এ একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন খসরু। এ ছাড়া ‘সংগ্রাম’ সহ আরও বেশ কিছু চলচ্চিত্রতে অভিনয় করেন তিনি।
অন্যদিকে আশির দশকের ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা রোজিনা। ক্যারিয়ারে বহু সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করে খুব অল্প সময়েই জায়গা করে নিয়েছিলেন দর্শকদের মণিকোঠায়। পুরস্কারও পেয়েছেন অসংখ্য। এগুলোর মধ্যে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন দুবার। ১৯৮০ সালে ‘কসাই’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী এবং ১৯৮৮ সালে ‘জীবন ধারা’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পান তিনি। তবে ২০২২ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তিটা একেবারের আলাদা। এ বছর আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন তিনি।
সম্মাননা পেয়ে সংবাদমাধ্যমকে রোজিনা বলেন, ‘এর আগেও দুবার পুরস্কার পেয়েছি, কিন্তু এবারেরটা আলাদা। আমার সারা জীবনের কাজের জন্য রাষ্ট্র আমাকে পুরস্কৃত করেছে। এতে আমি ভীষণ আনন্দিত। পুরস্কারের ঘোষণার পর থেকে সবাই অভিনন্দন জানাচ্ছেন। এটা খুব ভালো লাগছে। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
প্রসঙ্গত, আশির দশকে জনপ্রিয়তা পেলেও রোজিনা চলচ্চিত্রে পা রাখেন ১৯৭৬ সালে। ‘জানোয়ার’ ছবিতে একটি পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় দিয়ে নাম লেখান বড় পর্দায়। তার আগে বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছেন।
ওই সময় ইলিয়াস কাঞ্চন, জাফর ইকবাল, জসীমসহ অনেকের বিপরীতে অভিনয় করে জনপ্রিয় জুটিতে পরিণত হন তিনি। সম্প্রতি পরিচালনাও শুরু করেছেন। এ বছরের মার্চে মুক্তি পায় রোজিনা পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘ফিরে দেখা’।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা সম্মানীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ‘আজীবন সম্মাননা’। যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অংশ হিসেবে ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর দেওয়া হয়।
প্রথমবার এই পুরস্কারে সম্মানিত হন অভিনেত্রী সুলতানা জামান। আনোয়ার হোসেন এই বিভাগে বয়োজ্যেষ্ঠ বিজয়ী। তিনি ৭৮ বছর বয়সে এই পুরস্কারে সম্মানিত হন।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২২-এ আজীবন সম্মাননা পেতে যাচ্ছেন অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খসরু এবং চিত্রনায়িকা রোজিনা। গতকাল মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এমন তথ্য জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
অভিনেতা পরিচয়ের পাশাপাশি কামরুল আলম খান খসরু বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত গেরিলা যোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক কর্মী। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে ঢাকা অঞ্চলের গেরিলা বাহিনীর কমান্ডার ছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর কামরুল আলম খান খসরু অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্রাঙ্গনে প্রবেশ করেন এবং অভিনয়শিল্পী হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।
১৯৭২ সালে চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত এবং চিত্রনায়ক সোহেল রানা প্রযোজিত দেশের প্রথম ও সবচেয়ে সাড়া জাগানো মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এ একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেন খসরু। এ ছাড়া ‘সংগ্রাম’ সহ আরও বেশ কিছু চলচ্চিত্রতে অভিনয় করেন তিনি।
অন্যদিকে আশির দশকের ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা রোজিনা। ক্যারিয়ারে বহু সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। একের পর এক সিনেমায় অভিনয় করে খুব অল্প সময়েই জায়গা করে নিয়েছিলেন দর্শকদের মণিকোঠায়। পুরস্কারও পেয়েছেন অসংখ্য। এগুলোর মধ্যে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন দুবার। ১৯৮০ সালে ‘কসাই’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী এবং ১৯৮৮ সালে ‘জীবন ধারা’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী হিসেবে জাতীয় পুরস্কার পান তিনি। তবে ২০২২ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তিটা একেবারের আলাদা। এ বছর আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন তিনি।
সম্মাননা পেয়ে সংবাদমাধ্যমকে রোজিনা বলেন, ‘এর আগেও দুবার পুরস্কার পেয়েছি, কিন্তু এবারেরটা আলাদা। আমার সারা জীবনের কাজের জন্য রাষ্ট্র আমাকে পুরস্কৃত করেছে। এতে আমি ভীষণ আনন্দিত। পুরস্কারের ঘোষণার পর থেকে সবাই অভিনন্দন জানাচ্ছেন। এটা খুব ভালো লাগছে। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
প্রসঙ্গত, আশির দশকে জনপ্রিয়তা পেলেও রোজিনা চলচ্চিত্রে পা রাখেন ১৯৭৬ সালে। ‘জানোয়ার’ ছবিতে একটি পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় দিয়ে নাম লেখান বড় পর্দায়। তার আগে বেশ কিছু বিজ্ঞাপনে অভিনয় করেছেন।
ওই সময় ইলিয়াস কাঞ্চন, জাফর ইকবাল, জসীমসহ অনেকের বিপরীতে অভিনয় করে জনপ্রিয় জুটিতে পরিণত হন তিনি। সম্প্রতি পরিচালনাও শুরু করেছেন। এ বছরের মার্চে মুক্তি পায় রোজিনা পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘ফিরে দেখা’।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের সর্বাপেক্ষা সম্মানীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ‘আজীবন সম্মাননা’। যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের অংশ হিসেবে ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর দেওয়া হয়।
প্রথমবার এই পুরস্কারে সম্মানিত হন অভিনেত্রী সুলতানা জামান। আনোয়ার হোসেন এই বিভাগে বয়োজ্যেষ্ঠ বিজয়ী। তিনি ৭৮ বছর বয়সে এই পুরস্কারে সম্মানিত হন।
শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় চিকিৎসকের পরামর্শে ২১ জুলাই রাতে বাসায় ফিরেছেন শিল্পী ফরিদা পারভীন। খবরটি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে জাফর ইমাম নোমানী।
১৩ ঘণ্টা আগেআজ প্রকাশ পেয়েছে ‘অ্যাভাটার: ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশ’ সিনেমার ফার্স্টলুক পোস্টার। এতে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন চরিত্র ভারাংকে। ফায়ার অ্যান্ড অ্যাশে তাকে দেখা যাবে ভিলেন হিসেবে। এ সিনেমার সবচেয়ে আকর্ষণীয় সংযোজন বলা হচ্ছে এ চরিত্রকে।
১৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন এশিয়ান প্রজেক্ট মার্কেট। বিভিন্ন দেশের নামীদামি প্রযোজক, সহপ্রযোজক ও পরিবেশকদের সঙ্গে যোগাযোগ ঘটিয়ে দেয় এই বাজার। মেলে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা।
১ দিন আগেকোনো তারকা নেই। নায়ক-নায়িকা একেবারেই নতুন মুখ। তবু ইতিহাস গড়ল ‘সাইয়ারা’। মুক্তির আগেই সাড়ে ১২ কোটি রুপির টিকিট বিক্রি হয়েছিল। ১৮ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে মোহিত সুরি পরিচালিত সিনেমাটি।
১ দিন আগে