চলচ্চিত্র পরিচালকদের বলা হয় ‘ক্যাপ্টেন অব দ্য শিপ’। সিনেমা তৈরির মতো বিপুল কর্মযজ্ঞ নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয় তাঁর মাধ্যমে। এমন কাজের পারিশ্রমিক তো বেশিই হওয়ার কথা। বলিউডে শুধু অভিনয়শিল্পীরা নন, বিপুল অঙ্কের পারিশ্রমিক নেন নির্মাতারাও। প্রতি সিনেমায় ১৮ কোটি থেকে শুরু করে ৮০ কোটি রুপি পর্যন্তও পারিশ্রমিক হাঁকান কেউ কেউ। এমন জনপ্রিয় পাঁচ নির্মাতা, যাঁরা বক্স অফিসে পরপর হিট সিনেমা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের পারিশ্রমিকের ফিরিস্তি নিয়ে এই প্রতিবেদন।
রাজকুমার হিরানি: প্রতি সিনেমায় পান ৭০-৮০ কোটি
বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু, যা নিয়ে সাধারণত মানুষ অতটা ভাবে না। সেদিকেই আলো ফেলেন রাজকুমার হিরানি। তার সঙ্গে দেন কমেডির মিশেল। এতেই হিরানি হিট। পরিচালক হিসেবে তিনি খুব ধীরস্থির। ২০০৩ থেকে ২০২৩—এই দুই দশকে মাত্র ছয়টি সিনেমা বানিয়েছেন হিরানি। শাহরুখ খানকে নিয়ে সর্বশেষ বানিয়েছেন ‘ডানকি’, মুক্তি পাবে ডিসেম্বরে।
হিরানি পড়াশোনা করেছেন চলচ্চিত্র সম্পাদনা নিয়ে। বিধু বিনোদ চোপড়ার ‘মিশন কাশ্মীর’ তাঁর সম্পাদিত প্রথম সিনেমা। একসময় বিজ্ঞাপন বানানো শুরু করেন হিরানি। প্রথম থেকেই ইচ্ছা ছিল সিনেমা বানানোর। সব ছেড়েছুড়ে এক বছর বাড়িতে বসে লিখে ফেলেন ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’-এর চিত্রনাট্য। বিধু বিনোদ চোপড়া প্রযোজনা করেন। প্রথম সিনেমা দিয়েই পান সাফল্য। এরপর ‘লাগে রাহো মুন্নাভাই’, ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘পিকে’, ‘সঞ্জু’—যত সিনেমা বানিয়েছেন, সাফল্য তাঁর সঙ্গেই ছিল। বলিউড লাইফের তথ্যমতে, হিরানি এখন প্রতি সিনেমার জন্য ৭০-৮০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেন।
সঞ্জয় লীলা বানসালি: প্রতি সিনেমায় পান ৫০-৫৫ কোটি
বিধু বিনোদ চোপড়ার সহকারী হিসেবে সিনেমায় কাজ শুরু করেন বানসালি। সেটা আশির দশকের শেষ দিকের কথা। কয়েকটি সিনেমায় সহকারী হিসেবে কাজের পর প্রথম সিনেমা ‘খামোশি’ তৈরি করেন ১৯৯৬ সালে। নির্মাতা হিসেবে বলিউডে তাঁকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয় ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’ মুক্তির পর। এরপর ‘দেবদাস’, ‘ব্ল্যাক’, ‘সাওয়ারিয়া’, ‘গুজারিশ’— প্রতিটি সিনেমা দিয়ে বক্স অফিসে আলোড়ন ফেলেছেন বানসালি। পেয়েছেন সমালোচকদের প্রশংসা।
বানসালির পরবর্তী সিনেমাগুলো আরও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলিউডে। ‘রাম-লীলা’, ‘বাজিরাও মাস্তানি’, ‘পদ্মাবৎ’, ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি’ বক্স অফিসে রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করেছে।
ঐতিহাসিক গল্প আর বিশাল আয়োজন—এটাই বানসালির ট্রেডমার্ক হয়ে উঠেছে। পরিচালনার পাশাপাশি নিজের সিনেমার সংগীতায়োজন ও প্রযোজনাও করেন তিনি। বানসালি এখন প্রতি সিনেমার জন্য পারিশ্রমিক নিচ্ছেন ৫০-৫৫ কোটি রুপি।
রোহিত শেঠি: প্রতি সিনেমায় পান ১৮-২৫ কোটি
বাবা এম বি শেঠির মতো রোহিত শেঠিও বলিউডে কাজ শুরু করেছিলেন স্ট্যান্টম্যান হিসেবে। অজয় দেবগনের প্রথম সিনেমা ‘ফুল অর কাঁটে’তে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। রোহিতের বয়স তখন মাত্র ১৭। ‘সোহাগ’ সিনেমায় অক্ষয় কুমারের বডি ডাবল ছিলেন তিনি। এভাবে এক পা দু পা করে বলিউডে নিজের অবস্থান শক্ত করেছেন রোহিত। তাঁর পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘জমিন’ নিয়ে অত আলোচনা হয়নি। এরপর ‘গোলমাল’, ‘গোলমাল রিটার্নস’ ও ‘গোলমাল ৩’—কমেডিগুলো তাঁর ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ‘সিংহাম’ দিয়ে অ্যাকশনে চলে আসেন রোহিত। এ ঘরানার সিনেমায়ও সাফল্য পান।
সিনেমা পরিচালনা ছাড়াও রোহিত বিজ্ঞাপন ও টিভি শো বানান। উপস্থাপনাও করেন। এসব কাজে বিপুল অঙ্কের পারিশ্রমিক পান তিনি। বলিউড লাইফের তথ্যমতে, প্রতি সিনেমার জন্য ১৮ থেকে ২৫ কোটি রুপি নেন রোহিত শেঠি।
সিদ্ধার্থ আনন্দ: প্রতি সিনেমায় পান ৭৫-৮০ কোটি
দাদু ছিলেন স্ক্রিপ্ট রাইটার, বাবা প্রযোজক। তাই সিদ্ধার্থ আনন্দ যে চলচ্চিত্রে আসবেন, এটা আগে থেকেই ঠিক হয়ে ছিল। সহকারী পরিচালক হিসেবে বলিউডে কাজ শুরু করেছিলেন সিদ্ধার্থ। চিত্রনাট্য লিখেছেন, নির্বাহী প্রযোজকের দায়িত্বও সামলেছেন অনেক সিনেমায়। রোমান্টিক সিনেমা ‘সালাম নামাস্তে’ দিয়ে ২০০৫ সালে পরিচালক হিসেবে সিদ্ধার্থর যাত্রা শুরু হয়। প্রথম কাজই সুপারহিট। এরপর ‘বাচনা অ্যায় হাসিনো’, ‘আঞ্জানা আঞ্জানি’—তাঁর সব কাজই দর্শক সাদরে গ্রহণ করেছেন। প্রথম দিকের সিনেমাগুলো সিদ্ধার্থ বানিয়েছেন অল্প বাজেটে। কোনোটিই ৩০ কোটি রুপির বেশি ছিল না। ধীরে ধীরে গল্পের পরিসর বড় করেছেন। ‘ব্যাং ব্যাং’ তাঁর প্রথম বড় বাজেটের কাজ (১৪০ কোটি)। পরের সিনেমা ‘ওয়ার’ বানিয়েছেন ১৫০ কোটি রুপিতে। এখন পর্যন্ত সিদ্ধার্থের সেরা সিনেমা শাহরুখ অভিনীত ‘পাঠান’। এখন প্রতি সিনেমার জন্য ৭৫-৮০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন তিনি।
অ্যাটলি কুমার: প্রতি সিনেমায় পান ৫২ কোটি
ছোটবেলা থেকেই তামিল সিনেমার পাঁড় ভক্ত ছিলেন অ্যাটলি। সিনেমা তৈরির স্বপ্ন নিয়ে জন্মস্থান তামিলনাড়ু থেকে চলে যান চেন্নাই। সেখানে কলেজ শেষ করে ভিজ্যুয়াল কমিউনিকেশন নিয়ে পড়ার জন্য ভর্তি হন সত্যভামা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাশাপাশি সহকারী হিসেবে পরিচালক শঙ্করের সঙ্গে কাজ শুরু করেন।
স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘মুগাপুথাগাম’ দিয়ে ২০১১ সালে নির্মাতা হিসেবে অ্যাটলির হাতেখড়ি। সে বছরই হাত দেন পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমায়। ২০১৩ সালে তাঁর প্রথম সিনেমা ‘রাজা রানি’ মুক্তি পেলে বক্স অফিসে সাড়া পড়ে যায়। সাফল্য দিয়েই শুরু হয় অ্যাটলির গল্প। ২০১৬ সালে থালাপতি বিজয়কে নিয়ে ‘থেরি’ দিয়ে ফেরেন অ্যাটলি। আবারও বাজিমাত। এরপর বিজয়কে নিয়ে আরও দুটি সিনেমা বানিয়েছেন (মার্শাল ও বিগিল)। এ বছর শাহরুখ খানকে সঙ্গে নিয়ে পা রেখেছেন বলিউডে। ‘জওয়ান’ দিয়ে তৈরি করেছেন ইতিহাস। প্রতি সিনেমার জন্য ৫২ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেন অ্যাটলি। তবে জওয়ানের জন্য নিয়েছেন ৩০ কোটি রুপি।
চলচ্চিত্র পরিচালকদের বলা হয় ‘ক্যাপ্টেন অব দ্য শিপ’। সিনেমা তৈরির মতো বিপুল কর্মযজ্ঞ নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয় তাঁর মাধ্যমে। এমন কাজের পারিশ্রমিক তো বেশিই হওয়ার কথা। বলিউডে শুধু অভিনয়শিল্পীরা নন, বিপুল অঙ্কের পারিশ্রমিক নেন নির্মাতারাও। প্রতি সিনেমায় ১৮ কোটি থেকে শুরু করে ৮০ কোটি রুপি পর্যন্তও পারিশ্রমিক হাঁকান কেউ কেউ। এমন জনপ্রিয় পাঁচ নির্মাতা, যাঁরা বক্স অফিসে পরপর হিট সিনেমা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের পারিশ্রমিকের ফিরিস্তি নিয়ে এই প্রতিবেদন।
রাজকুমার হিরানি: প্রতি সিনেমায় পান ৭০-৮০ কোটি
বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু, যা নিয়ে সাধারণত মানুষ অতটা ভাবে না। সেদিকেই আলো ফেলেন রাজকুমার হিরানি। তার সঙ্গে দেন কমেডির মিশেল। এতেই হিরানি হিট। পরিচালক হিসেবে তিনি খুব ধীরস্থির। ২০০৩ থেকে ২০২৩—এই দুই দশকে মাত্র ছয়টি সিনেমা বানিয়েছেন হিরানি। শাহরুখ খানকে নিয়ে সর্বশেষ বানিয়েছেন ‘ডানকি’, মুক্তি পাবে ডিসেম্বরে।
হিরানি পড়াশোনা করেছেন চলচ্চিত্র সম্পাদনা নিয়ে। বিধু বিনোদ চোপড়ার ‘মিশন কাশ্মীর’ তাঁর সম্পাদিত প্রথম সিনেমা। একসময় বিজ্ঞাপন বানানো শুরু করেন হিরানি। প্রথম থেকেই ইচ্ছা ছিল সিনেমা বানানোর। সব ছেড়েছুড়ে এক বছর বাড়িতে বসে লিখে ফেলেন ‘মুন্না ভাই এমবিবিএস’-এর চিত্রনাট্য। বিধু বিনোদ চোপড়া প্রযোজনা করেন। প্রথম সিনেমা দিয়েই পান সাফল্য। এরপর ‘লাগে রাহো মুন্নাভাই’, ‘থ্রি ইডিয়টস’, ‘পিকে’, ‘সঞ্জু’—যত সিনেমা বানিয়েছেন, সাফল্য তাঁর সঙ্গেই ছিল। বলিউড লাইফের তথ্যমতে, হিরানি এখন প্রতি সিনেমার জন্য ৭০-৮০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেন।
সঞ্জয় লীলা বানসালি: প্রতি সিনেমায় পান ৫০-৫৫ কোটি
বিধু বিনোদ চোপড়ার সহকারী হিসেবে সিনেমায় কাজ শুরু করেন বানসালি। সেটা আশির দশকের শেষ দিকের কথা। কয়েকটি সিনেমায় সহকারী হিসেবে কাজের পর প্রথম সিনেমা ‘খামোশি’ তৈরি করেন ১৯৯৬ সালে। নির্মাতা হিসেবে বলিউডে তাঁকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হয় ‘হাম দিল দে চুকে সানাম’ মুক্তির পর। এরপর ‘দেবদাস’, ‘ব্ল্যাক’, ‘সাওয়ারিয়া’, ‘গুজারিশ’— প্রতিটি সিনেমা দিয়ে বক্স অফিসে আলোড়ন ফেলেছেন বানসালি। পেয়েছেন সমালোচকদের প্রশংসা।
বানসালির পরবর্তী সিনেমাগুলো আরও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে বলিউডে। ‘রাম-লীলা’, ‘বাজিরাও মাস্তানি’, ‘পদ্মাবৎ’, ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি’ বক্স অফিসে রেকর্ড পরিমাণ ব্যবসা করেছে।
ঐতিহাসিক গল্প আর বিশাল আয়োজন—এটাই বানসালির ট্রেডমার্ক হয়ে উঠেছে। পরিচালনার পাশাপাশি নিজের সিনেমার সংগীতায়োজন ও প্রযোজনাও করেন তিনি। বানসালি এখন প্রতি সিনেমার জন্য পারিশ্রমিক নিচ্ছেন ৫০-৫৫ কোটি রুপি।
রোহিত শেঠি: প্রতি সিনেমায় পান ১৮-২৫ কোটি
বাবা এম বি শেঠির মতো রোহিত শেঠিও বলিউডে কাজ শুরু করেছিলেন স্ট্যান্টম্যান হিসেবে। অজয় দেবগনের প্রথম সিনেমা ‘ফুল অর কাঁটে’তে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। রোহিতের বয়স তখন মাত্র ১৭। ‘সোহাগ’ সিনেমায় অক্ষয় কুমারের বডি ডাবল ছিলেন তিনি। এভাবে এক পা দু পা করে বলিউডে নিজের অবস্থান শক্ত করেছেন রোহিত। তাঁর পরিচালিত প্রথম সিনেমা ‘জমিন’ নিয়ে অত আলোচনা হয়নি। এরপর ‘গোলমাল’, ‘গোলমাল রিটার্নস’ ও ‘গোলমাল ৩’—কমেডিগুলো তাঁর ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ‘সিংহাম’ দিয়ে অ্যাকশনে চলে আসেন রোহিত। এ ঘরানার সিনেমায়ও সাফল্য পান।
সিনেমা পরিচালনা ছাড়াও রোহিত বিজ্ঞাপন ও টিভি শো বানান। উপস্থাপনাও করেন। এসব কাজে বিপুল অঙ্কের পারিশ্রমিক পান তিনি। বলিউড লাইফের তথ্যমতে, প্রতি সিনেমার জন্য ১৮ থেকে ২৫ কোটি রুপি নেন রোহিত শেঠি।
সিদ্ধার্থ আনন্দ: প্রতি সিনেমায় পান ৭৫-৮০ কোটি
দাদু ছিলেন স্ক্রিপ্ট রাইটার, বাবা প্রযোজক। তাই সিদ্ধার্থ আনন্দ যে চলচ্চিত্রে আসবেন, এটা আগে থেকেই ঠিক হয়ে ছিল। সহকারী পরিচালক হিসেবে বলিউডে কাজ শুরু করেছিলেন সিদ্ধার্থ। চিত্রনাট্য লিখেছেন, নির্বাহী প্রযোজকের দায়িত্বও সামলেছেন অনেক সিনেমায়। রোমান্টিক সিনেমা ‘সালাম নামাস্তে’ দিয়ে ২০০৫ সালে পরিচালক হিসেবে সিদ্ধার্থর যাত্রা শুরু হয়। প্রথম কাজই সুপারহিট। এরপর ‘বাচনা অ্যায় হাসিনো’, ‘আঞ্জানা আঞ্জানি’—তাঁর সব কাজই দর্শক সাদরে গ্রহণ করেছেন। প্রথম দিকের সিনেমাগুলো সিদ্ধার্থ বানিয়েছেন অল্প বাজেটে। কোনোটিই ৩০ কোটি রুপির বেশি ছিল না। ধীরে ধীরে গল্পের পরিসর বড় করেছেন। ‘ব্যাং ব্যাং’ তাঁর প্রথম বড় বাজেটের কাজ (১৪০ কোটি)। পরের সিনেমা ‘ওয়ার’ বানিয়েছেন ১৫০ কোটি রুপিতে। এখন পর্যন্ত সিদ্ধার্থের সেরা সিনেমা শাহরুখ অভিনীত ‘পাঠান’। এখন প্রতি সিনেমার জন্য ৭৫-৮০ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নিচ্ছেন তিনি।
অ্যাটলি কুমার: প্রতি সিনেমায় পান ৫২ কোটি
ছোটবেলা থেকেই তামিল সিনেমার পাঁড় ভক্ত ছিলেন অ্যাটলি। সিনেমা তৈরির স্বপ্ন নিয়ে জন্মস্থান তামিলনাড়ু থেকে চলে যান চেন্নাই। সেখানে কলেজ শেষ করে ভিজ্যুয়াল কমিউনিকেশন নিয়ে পড়ার জন্য ভর্তি হন সত্যভামা বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাশাপাশি সহকারী হিসেবে পরিচালক শঙ্করের সঙ্গে কাজ শুরু করেন।
স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘মুগাপুথাগাম’ দিয়ে ২০১১ সালে নির্মাতা হিসেবে অ্যাটলির হাতেখড়ি। সে বছরই হাত দেন পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমায়। ২০১৩ সালে তাঁর প্রথম সিনেমা ‘রাজা রানি’ মুক্তি পেলে বক্স অফিসে সাড়া পড়ে যায়। সাফল্য দিয়েই শুরু হয় অ্যাটলির গল্প। ২০১৬ সালে থালাপতি বিজয়কে নিয়ে ‘থেরি’ দিয়ে ফেরেন অ্যাটলি। আবারও বাজিমাত। এরপর বিজয়কে নিয়ে আরও দুটি সিনেমা বানিয়েছেন (মার্শাল ও বিগিল)। এ বছর শাহরুখ খানকে সঙ্গে নিয়ে পা রেখেছেন বলিউডে। ‘জওয়ান’ দিয়ে তৈরি করেছেন ইতিহাস। প্রতি সিনেমার জন্য ৫২ কোটি রুপি পারিশ্রমিক নেন অ্যাটলি। তবে জওয়ানের জন্য নিয়েছেন ৩০ কোটি রুপি।
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে আজ বাংলাদেশ টেলিভিশনে থাকছে নাটক, আলেখ্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, কবিতা পাঠের অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজন। বেলা ১টা ১০ মিনিটে প্রচারিত হবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গানের অনুষ্ঠান। বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে রয়েছে নৃত্যানুষ্ঠান ‘নূপুরের ঝংকার’।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে কবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে রবীন্দ্রসংগীত গাইলেন সুরকার, গীতিকার ও সংগীতশিল্পী শফিক তুহিন। তাঁর সঙ্গে দ্বৈত কণ্ঠ দিয়েছেন কণ্ঠশিল্পী বন্নি হাসান। কবির ‘তুমি রবে নীরবে’ গানটি গেয়েছেন তাঁরা দুজন। সংগীত আয়োজন করেছেন সালমান জেইম। এরই মধ্যে গানটির মিউজিক
২ ঘণ্টা আগেআজ বিশ্ব হিরোশিমা দিবস। ‘আর নয় হিরোশিমা, আর নয় নাগাসাকি, আর নয় যুদ্ধ’ স্লোগান নিয়ে নাট্যসংগঠন স্বপ্নদল পালন করছে হিরোশিমা দিবস ২০২৫। এ উপলক্ষে আজ বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে বিশেষ আয়োজন সাজিয়েছে দলটি। হিরোশিমা-নাগাসাকির বিষাদময় ঘটনার ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিকেল ৫টা থেকে থাকছে
২ ঘণ্টা আগেঅভিনয়শিল্পীর সবচেয়ে বড় গুণ কী? অনেকে হয়তো বলবেন, ভালো অভিনয় করা, চরিত্রকে দ্রুত আয়ত্তে আনা কিংবা দর্শকদের মধ্যে উন্মাদনা সৃষ্টি করতে পারা। তবে লিয়াম নিসনের কাছে এসবের চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো শুটিং সেটে সময়মতো উপস্থিত হওয়া। এটা যেকোনো অভিনেতার সবচেয়ে বড় দায়িত্ব বলেও মনে করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে