বিনোদন ডেস্ক
‘কৃষ’ সিরিজের সর্বশেষ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে এক যুগ আগে। হৃতিক রোশনের ভক্তরা তাকিয়ে আছেন, কবে আসবে কৃষের নতুন সিনেমা! নির্মাতা রাকেশ রোশনও অনেক দিন ধরে চাইছেন, এই সুপারহিরোকে আবার পর্দায় নিয়ে আসতে। কিন্তু ‘কৃষ ফোর’ দেখার জন্য দর্শকদের হয়তো আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ, নতুন এক জটিলতায় পড়েছেন নির্মাতা। সব মিলিয়ে কৃষ ফোরের বাজেট দাঁড়িয়েছে ৭০০ কোটি রুপি। এই বিপুল অর্থ দিতে রাজি হচ্ছে না কোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে বলিউড হাঙ্গামা জানিয়েছে, এত টাকা লগ্নির ঝুঁকি নিতে রাজি হচ্ছেন না কোনো প্রযোজক। কৃষ ফোরের অন্যতম প্রযোজক হিসেবে যুক্ত ছিলেন সিদ্ধার্থ আনন্দ। হৃতিকের বন্ধু তিনি। হৃতিক প্রথমে তাঁকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, কোনো স্টুডিওর সঙ্গে চুক্তি করার জন্য। এত দিনেও সেটা সম্ভব হয়নি। জানা গেছে, সিদ্ধার্থ আনন্দ ও তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মারফিক্স এ সিনেমার সঙ্গে আর থাকছেন না।
সুপারহিরো কৃষকে দর্শক পর্দায় দেখেছেন এক যুগ আগে। এই দীর্ঘ সময়ে সিনেমার প্রযুক্তি অনেকখানি এগিয়েছে। মার্ভেলের সিনেমাগুলো সুপারহিরোর নতুন স্বাদ দিয়েছে দর্শককে। ফলে এই সময়ে সুপারহিরোকেন্দ্রিক কোনো সিনেমা বানাতে গেলে সেটা মানের দিক দিয়ে হলিউডের কাছাকাছি হতে হবে। আর সেটা করতে গেলেই আসে অর্থের প্রশ্ন। সে কারণে বাজেট বেড়েছে কৃষ ফোরের। তবে এত অর্থ ফেরত আসবে কি না, এ বিষয়ে দ্বিধাগ্রস্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে হাল ছাড়ছেন না নির্মাতা রাকেশ কিংবা হৃতিক—কেউই। জানা গেছে, ভারতের বড় স্টুডিওগুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করছেন তাঁরা। চেষ্টা করছেন দ্রুত একটি চুক্তি করে সিনেমার শুটিং শুরু করার।
কৃষ ফোর এখন অনেকটাই নির্ভর করছে হৃতিকের পরবর্তী সিনেমা ‘ওয়ার টু’র ওপর। কারণ, ওয়ার টু হিট হলে প্রযোজকেরা আরও বেশি আগ্রহী হবেন। তখন কৃষ ফোরের এই বিশাল বাজেট প্রযোজকদের কাছে কোনো ঝুঁকি মনে হবে না।
‘কৃষ’ সিরিজের সর্বশেষ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছে এক যুগ আগে। হৃতিক রোশনের ভক্তরা তাকিয়ে আছেন, কবে আসবে কৃষের নতুন সিনেমা! নির্মাতা রাকেশ রোশনও অনেক দিন ধরে চাইছেন, এই সুপারহিরোকে আবার পর্দায় নিয়ে আসতে। কিন্তু ‘কৃষ ফোর’ দেখার জন্য দর্শকদের হয়তো আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হতে পারে। কারণ, নতুন এক জটিলতায় পড়েছেন নির্মাতা। সব মিলিয়ে কৃষ ফোরের বাজেট দাঁড়িয়েছে ৭০০ কোটি রুপি। এই বিপুল অর্থ দিতে রাজি হচ্ছে না কোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে বলিউড হাঙ্গামা জানিয়েছে, এত টাকা লগ্নির ঝুঁকি নিতে রাজি হচ্ছেন না কোনো প্রযোজক। কৃষ ফোরের অন্যতম প্রযোজক হিসেবে যুক্ত ছিলেন সিদ্ধার্থ আনন্দ। হৃতিকের বন্ধু তিনি। হৃতিক প্রথমে তাঁকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন, কোনো স্টুডিওর সঙ্গে চুক্তি করার জন্য। এত দিনেও সেটা সম্ভব হয়নি। জানা গেছে, সিদ্ধার্থ আনন্দ ও তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মারফিক্স এ সিনেমার সঙ্গে আর থাকছেন না।
সুপারহিরো কৃষকে দর্শক পর্দায় দেখেছেন এক যুগ আগে। এই দীর্ঘ সময়ে সিনেমার প্রযুক্তি অনেকখানি এগিয়েছে। মার্ভেলের সিনেমাগুলো সুপারহিরোর নতুন স্বাদ দিয়েছে দর্শককে। ফলে এই সময়ে সুপারহিরোকেন্দ্রিক কোনো সিনেমা বানাতে গেলে সেটা মানের দিক দিয়ে হলিউডের কাছাকাছি হতে হবে। আর সেটা করতে গেলেই আসে অর্থের প্রশ্ন। সে কারণে বাজেট বেড়েছে কৃষ ফোরের। তবে এত অর্থ ফেরত আসবে কি না, এ বিষয়ে দ্বিধাগ্রস্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে হাল ছাড়ছেন না নির্মাতা রাকেশ কিংবা হৃতিক—কেউই। জানা গেছে, ভারতের বড় স্টুডিওগুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করছেন তাঁরা। চেষ্টা করছেন দ্রুত একটি চুক্তি করে সিনেমার শুটিং শুরু করার।
কৃষ ফোর এখন অনেকটাই নির্ভর করছে হৃতিকের পরবর্তী সিনেমা ‘ওয়ার টু’র ওপর। কারণ, ওয়ার টু হিট হলে প্রযোজকেরা আরও বেশি আগ্রহী হবেন। তখন কৃষ ফোরের এই বিশাল বাজেট প্রযোজকদের কাছে কোনো ঝুঁকি মনে হবে না।
চন্দ্র বারোটের প্রথম পরিচালনা ডন। প্রথম সিনেমাতেই ইতিহাস সৃষ্টি করেন তিনি। সেলিম-জাভেদের চিত্রনাট্যে নির্মিত ডন অমিতাভ বচ্চনের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা।
১ ঘণ্টা আগেকোনালের সঙ্গে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিলয় ডি রকস্টার। ময়না গানের ভিডিওতে মডেল হয়েছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী এবং অভিনেতা ও নির্মাতা শরাফ আহমেদ জীবন।
২ ঘণ্টা আগেদুজন হাতে হাত ধরে ঢোকেন অনুষ্ঠানে। সারাক্ষণ তাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন। সুস্মিতাকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করতে চাইছিলেন না সৃজিত। সুস্মিতার হাত ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে দেখা যায়নি পরিচালককে।
৫ ঘণ্টা আগেগুজব রটে, ‘কিং’ সিনেমার শুটিংয়ে আহত হয়েছেন শাহরুখ। চিকিৎসার জন্য তাঁকে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে, এমন খবরও আসে। তবে ভিন্ন তথ্য উঠেছে এসেছে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগে