আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশন পরিচালিত রাজধানীর মগবাজারে আদ-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের ১৬তম ব্যাচের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কলেজের ব্যারিস্টার রফিক-উল হক অডিটোরিয়ামে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় কলেজ কর্তৃপক্ষ।
আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ও আদ্-দ্বীন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক শাহরিয়ার নবী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শেখ মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা অধ্যাপক আফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহমুদা হাসান।
অনুষ্ঠানে নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন হাসপাতালগুলোর মহাপরিচালক অধ্যাপক নাহিদ ইয়াসমিন। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক শাহরিয়ার নবী বলেন, ‘মানবসেবার ব্রত নিয়ে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নতুন স্বপ্ন নিয়ে তোমরা এই মেডিকেল কলেজে এসেছ। এই দিনটি তোমাদের জন্য একটি স্মরণীয় দিন। ডাক্তারি একটি মহৎ পেশা। এর মাধ্যমে মানবসেবার সুযোগ পাওয়া যায়। তাই ভালো ডাক্তার হয়ে নিজেকে দেশ ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখতে হবে।’
আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শেখ মহিউদ্দিন বলেন, ‘তোমরা নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যবতী। কারণ তোমরা মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছ। তাই কোনোভাবেই তোমরা সময়ের অপচয় করবে না। তোমরা হৃদয় দিয়ে ডাক্তারি পড়ালেখা করবে। ভালো ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করবে। মানবসেবার মধ্যেই সৃষ্টিকর্তার সেবা নিহিত।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুস সবুর বলেন, ‘মেডিকেলে পড়ালেখা হলো লেগে থাকার গল্প। তুমি যদি প্রতিদিনের পড়াটা প্রতিদিন পড়ো, তবে তুমি সফল হবে। মেডিকেলের পড়াটাকে এনজয় করতে হবে। মেডিকেল কলেজ হলো মানুষ তৈরির কারখানা। এই কারখানা থেকে ভালো ডাক্তারের পাশাপাশি ভালো মানুষ হতে হবে।’
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মোট ১০০ জন ছাত্রী ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৪ জন দেশি ও ২৬ জন বিদেশি শিক্ষার্থী।
আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশন পরিচালিত রাজধানীর মগবাজারে আদ-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের ১৬তম ব্যাচের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কলেজের ব্যারিস্টার রফিক-উল হক অডিটোরিয়ামে নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় কলেজ কর্তৃপক্ষ।
আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান ও আদ্-দ্বীন ওয়েলফেয়ার সেন্টারের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক শাহরিয়ার নবী। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শেখ মহিউদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা অধ্যাপক আফিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মাহমুদা হাসান।
অনুষ্ঠানে নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন আদ্-দ্বীন হাসপাতালগুলোর মহাপরিচালক অধ্যাপক নাহিদ ইয়াসমিন। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মেডিকেল কলেজের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক শাহরিয়ার নবী বলেন, ‘মানবসেবার ব্রত নিয়ে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নতুন স্বপ্ন নিয়ে তোমরা এই মেডিকেল কলেজে এসেছ। এই দিনটি তোমাদের জন্য একটি স্মরণীয় দিন। ডাক্তারি একটি মহৎ পেশা। এর মাধ্যমে মানবসেবার সুযোগ পাওয়া যায়। তাই ভালো ডাক্তার হয়ে নিজেকে দেশ ও মানুষের সেবায় নিয়োজিত রাখতে হবে।’
আদ্-দ্বীন ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শেখ মহিউদ্দিন বলেন, ‘তোমরা নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যবতী। কারণ তোমরা মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেয়েছ। তাই কোনোভাবেই তোমরা সময়ের অপচয় করবে না। তোমরা হৃদয় দিয়ে ডাক্তারি পড়ালেখা করবে। ভালো ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করবে। মানবসেবার মধ্যেই সৃষ্টিকর্তার সেবা নিহিত।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক মুহাম্মদ আব্দুস সবুর বলেন, ‘মেডিকেলে পড়ালেখা হলো লেগে থাকার গল্প। তুমি যদি প্রতিদিনের পড়াটা প্রতিদিন পড়ো, তবে তুমি সফল হবে। মেডিকেলের পড়াটাকে এনজয় করতে হবে। মেডিকেল কলেজ হলো মানুষ তৈরির কারখানা। এই কারখানা থেকে ভালো ডাক্তারের পাশাপাশি ভালো মানুষ হতে হবে।’
আদ্-দ্বীন উইমেন্স মেডিকেল কলেজে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মোট ১০০ জন ছাত্রী ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৪ জন দেশি ও ২৬ জন বিদেশি শিক্ষার্থী।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৫ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৭ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৭ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৭ ঘণ্টা আগে