শিক্ষা ডেস্ক
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো। তাতে পূর্ণ নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং কিছু সময়েরও সাশ্রয় হয়, এ সাশ্রয়ী সময় তুমি প্রবন্ধ রচনায় বা ভাব-সম্প্রসারণে ব্যবহার করতে পার। তবে এখানে যে বর্ণনামূলক প্রশ্ন আছে (যেমন: উদাহরণসহ ‘এ’ স্বরধ্বনির উচ্চারণের ৫টি নিয়ম লেখ); সেগুলোতেও পুরো নম্বর পাওয়া যাবে।
পারিভাষিক শব্দ আর বঙ্গানুবাদ এদের মধ্যে পারিভাষিক শব্দ লেখা অবশ্যই ভালো। বঙ্গানুবাদ লিখলে ১০-এ ১০ পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কিন্তু পারিভাষিক শব্দ লিখলে তুমি ১০-এ ১০ পেতে পার। পারিভাষিক শব্দে ১০টির উত্তর লিখতে বললেও প্রশ্নে থাকবে ১৫টি, এটা একটা বড় সুবিধা বলা যায়।
প্রতিবেদন অথবা দিনলিপি যেটা তোমার ইচ্ছা লিখতে পার। এখানে নম্বর ১০। প্রতিবেদন লিখলে বেশি নম্বর আসে বা দিনলিপি লিখলে কম নম্বর আসে—এমন কথার ভিত্তি নেই। তবে যেটা দেখেছি, প্রতিবেদনের বিভিন্ন নিয়ম প্রচলিত থাকায় শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্তিতে পড়ে কীভাবে লিখবে, তা নিয়ে। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, সংবাদ এবং দাপ্তরিক প্রতিবেদনের দুটি ফরমেট খুব ভালো করে শিখে রাখবে এবং সেভাবে উত্তর করবে। আর দিনলিপিও লিখতে পার।
চিঠিপত্র লেখার ক্ষেত্রে আমার যেটা মনে হয়, মানপত্র বা সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী পত্র লিখে বেশি সময় নষ্ট না করে দরখাস্ত বা নিমন্ত্রণপত্র বা ব্যক্তিগতপত্র (এখানে অবশ্য বেশি কথা আসতে পারে, তবে সেটা সংক্ষেপেও বলা যায়) লেখা ভালো। এটা কম সময়ে লিখে কিছু সময় বাঁচানো যেতে পারে, যে সময়টুকু তুমি অন্য কোনো প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পার।
ভাব-সম্প্রসারণ লেখার সময় বিশেষভাবে খেয়াল রাখবে; এখানে কোনো উদ্ধৃতি বা কবিতার লাইন ব্যবহার করবে না। তিনটি প্যারায় লেখা শেষ করবে। প্যারায় কোনো শিরোনাম ব্যবহার করবে না। ভাবের সম্প্রসারণ তো, তাই একটু বিস্তারিত অর্থাৎ সাইজে বড় হলে ভালো হয়। মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কেমন বড়? এক পৃষ্ঠায় যাদি ১৩-১৪ লাইন লেখ, তাহলে কমপক্ষে ৪ পৃষ্ঠা (২ পাতা) লেখা ভালো।
সবশেষে থাকবে সংলাপ আর খুদে গল্প। লিখতে হবে যে কোনো একটি। নম্বর ১০। খুদে গল্প লেখার সময় বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ অনেক সময় গল্প না হয়ে অনুচ্ছেদ হয়ে যায়। এমন হলে তা সম্পূর্ণ ভুল এবং নম্বর শূন্য। গল্পের নিয়মকানুন যেমন: গল্পের কাহিনি, ঘটনা, চরিত্রচিত্রণ ইত্যাদি যদি ঠিকমতো থাকে তাহলে খুব উন্নত মানের গল্প না লিখতে পারলেও তুমি ভালো নম্বর পাবে। তবে সংলাপের উত্তরও করতে পার।
এবার প্রবন্ধ রচনার কথা বলি। এটা একটা বড় আইটেম। এটা সবার শেষে লেখা ভালো। এর জন্য তোমাকে কমপক্ষে ৫০-৫৫ মিনিট বা ১ ঘণ্টা সময় হাতে রাখতে হবে। যেহেতু এখানে নম্বর ২০, তাই তুমি এক পৃষ্ঠায় যদি ১৩-১৪ লাইন করে লেখ তাহলে ২০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত লিখতে পার। রচনা লেখার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই তোমার, এ ক্ষেত্রে তুমি বন্ধনহীন।
সবশেষে হাতের লেখা সম্পর্কে একটু বলি। বাংলা বিষয়ে বেশি নম্বর পেতে সুন্দর হাতের লেখা যত বেশি সহায়ক হবে, অন্য আর কোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে তা হবে না। তাই সুন্দর হাতের লেখার প্রতি মনোযোগী হবে। অবশ্য ভয়ের কিছু নেই। লেখা খুব সুন্দর না হলেও বর্ণ বা অক্ষরগুলো স্পষ্ট করে লিখলে চলবে। প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা যদি উপর্যুক্ত পরামর্শগুলো গ্রহণ কর এবং সেভাবে পরীক্ষায় উত্তর কর, তাহলে আমার বিশ্বাস বাংলায় ‘এ’ প্লাস পাবে ইনশা আল্লাহ।
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো। তাতে পূর্ণ নম্বর পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং কিছু সময়েরও সাশ্রয় হয়, এ সাশ্রয়ী সময় তুমি প্রবন্ধ রচনায় বা ভাব-সম্প্রসারণে ব্যবহার করতে পার। তবে এখানে যে বর্ণনামূলক প্রশ্ন আছে (যেমন: উদাহরণসহ ‘এ’ স্বরধ্বনির উচ্চারণের ৫টি নিয়ম লেখ); সেগুলোতেও পুরো নম্বর পাওয়া যাবে।
পারিভাষিক শব্দ আর বঙ্গানুবাদ এদের মধ্যে পারিভাষিক শব্দ লেখা অবশ্যই ভালো। বঙ্গানুবাদ লিখলে ১০-এ ১০ পাওয়া অত্যন্ত কঠিন। কিন্তু পারিভাষিক শব্দ লিখলে তুমি ১০-এ ১০ পেতে পার। পারিভাষিক শব্দে ১০টির উত্তর লিখতে বললেও প্রশ্নে থাকবে ১৫টি, এটা একটা বড় সুবিধা বলা যায়।
প্রতিবেদন অথবা দিনলিপি যেটা তোমার ইচ্ছা লিখতে পার। এখানে নম্বর ১০। প্রতিবেদন লিখলে বেশি নম্বর আসে বা দিনলিপি লিখলে কম নম্বর আসে—এমন কথার ভিত্তি নেই। তবে যেটা দেখেছি, প্রতিবেদনের বিভিন্ন নিয়ম প্রচলিত থাকায় শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্তিতে পড়ে কীভাবে লিখবে, তা নিয়ে। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, সংবাদ এবং দাপ্তরিক প্রতিবেদনের দুটি ফরমেট খুব ভালো করে শিখে রাখবে এবং সেভাবে উত্তর করবে। আর দিনলিপিও লিখতে পার।
চিঠিপত্র লেখার ক্ষেত্রে আমার যেটা মনে হয়, মানপত্র বা সংবাদপত্রে প্রকাশের উপযোগী পত্র লিখে বেশি সময় নষ্ট না করে দরখাস্ত বা নিমন্ত্রণপত্র বা ব্যক্তিগতপত্র (এখানে অবশ্য বেশি কথা আসতে পারে, তবে সেটা সংক্ষেপেও বলা যায়) লেখা ভালো। এটা কম সময়ে লিখে কিছু সময় বাঁচানো যেতে পারে, যে সময়টুকু তুমি অন্য কোনো প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পার।
ভাব-সম্প্রসারণ লেখার সময় বিশেষভাবে খেয়াল রাখবে; এখানে কোনো উদ্ধৃতি বা কবিতার লাইন ব্যবহার করবে না। তিনটি প্যারায় লেখা শেষ করবে। প্যারায় কোনো শিরোনাম ব্যবহার করবে না। ভাবের সম্প্রসারণ তো, তাই একটু বিস্তারিত অর্থাৎ সাইজে বড় হলে ভালো হয়। মনে প্রশ্ন আসতে পারে, কেমন বড়? এক পৃষ্ঠায় যাদি ১৩-১৪ লাইন লেখ, তাহলে কমপক্ষে ৪ পৃষ্ঠা (২ পাতা) লেখা ভালো।
সবশেষে থাকবে সংলাপ আর খুদে গল্প। লিখতে হবে যে কোনো একটি। নম্বর ১০। খুদে গল্প লেখার সময় বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ অনেক সময় গল্প না হয়ে অনুচ্ছেদ হয়ে যায়। এমন হলে তা সম্পূর্ণ ভুল এবং নম্বর শূন্য। গল্পের নিয়মকানুন যেমন: গল্পের কাহিনি, ঘটনা, চরিত্রচিত্রণ ইত্যাদি যদি ঠিকমতো থাকে তাহলে খুব উন্নত মানের গল্প না লিখতে পারলেও তুমি ভালো নম্বর পাবে। তবে সংলাপের উত্তরও করতে পার।
এবার প্রবন্ধ রচনার কথা বলি। এটা একটা বড় আইটেম। এটা সবার শেষে লেখা ভালো। এর জন্য তোমাকে কমপক্ষে ৫০-৫৫ মিনিট বা ১ ঘণ্টা সময় হাতে রাখতে হবে। যেহেতু এখানে নম্বর ২০, তাই তুমি এক পৃষ্ঠায় যদি ১৩-১৪ লাইন করে লেখ তাহলে ২০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত লিখতে পার। রচনা লেখার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই তোমার, এ ক্ষেত্রে তুমি বন্ধনহীন।
সবশেষে হাতের লেখা সম্পর্কে একটু বলি। বাংলা বিষয়ে বেশি নম্বর পেতে সুন্দর হাতের লেখা যত বেশি সহায়ক হবে, অন্য আর কোনো বিষয়ের ক্ষেত্রে তা হবে না। তাই সুন্দর হাতের লেখার প্রতি মনোযোগী হবে। অবশ্য ভয়ের কিছু নেই। লেখা খুব সুন্দর না হলেও বর্ণ বা অক্ষরগুলো স্পষ্ট করে লিখলে চলবে। প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমরা যদি উপর্যুক্ত পরামর্শগুলো গ্রহণ কর এবং সেভাবে পরীক্ষায় উত্তর কর, তাহলে আমার বিশ্বাস বাংলায় ‘এ’ প্লাস পাবে ইনশা আল্লাহ।
উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
৫ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
৫ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের নদী-নালা, পুকুর-ডোবায় ছড়িয়ে পড়া কচুরিপানা এত দিন ছিল পরিচিত এক জলজ আগাছা। কিন্তু এখন, একদল তরুণের হাত ধরে সেই কচুরিপানা পরিণত হয়েছে টেকসই পণ্যের কাঁচামালে।
৫ ঘণ্টা আগে