রাবি প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে রাকসু নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ এ তথ্য জানান।
অধ্যাপক মোস্তফা কামাল আকন্দ বলেন, ‘প্রথমে ভোটার যে শিক্ষার্থী আইডি কার্ড নিয়ে আসবে, সেটার সত্যতা যাচাই করা হবে। পরে ভোটারদের একটা ইউনিক ভোটার আইডি ও ছবিযুক্ত ভোটার আইডি আছে, সেটা যাচাই করা হবে। ছবির সঙ্গে ভোটারের মিল করে পরিচয় নিশ্চিত করার পরও সন্দেহ হলে কার্ডে যে গোপনীয় কিউআর কোড আছে, সেটার সাহায্য নেওয়া হবে।’
নির্বাচনের ব্যালট পেপার প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ভোটার সংখ্যার বাইরে অতিরিক্ত একটা ব্যালট পেপারও ছাপানোর সুযোগ নাই। ২৮ হাজার ৯০১ জন ভোটারের জন্য ২৮ হাজার ৯০১টি ব্যালট পেপারই ছাপানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন প্রশ্ন যেখান থেকে তৈরি হয়, সেখান থেকেই ব্যালট পেপার তৈরি করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আটটি ধাপ পেরিয়ে ব্যালট পেপারগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, এবারের নির্বাচনে ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোট প্রদান করতে পারবে ভোটাররা। ভোট গ্রহণের দায়িত্বে মোট ২১২ জন শিক্ষক থাকবেন। এর মধ্যে ১৭ জন প্রিসাইডিং অফিসার, অবশিষ্ট শিক্ষকেরা সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন। এ ছাড়া ৯১ জন কর্মকর্তা পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
নিরাপত্তা বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচনে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২ হাজার পুলিশ সদস্য, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও ১২ প্লাটুন র্যাব মোতায়েন করা হয়েছে। ভোট গ্রহণের প্রতিটি কেন্দ্র সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় থাকবে এবং স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ভোট গ্রহণ শেষে সেদিনই কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তন থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আজ বুধবার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে রাকসু নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ এ তথ্য জানান।
অধ্যাপক মোস্তফা কামাল আকন্দ বলেন, ‘প্রথমে ভোটার যে শিক্ষার্থী আইডি কার্ড নিয়ে আসবে, সেটার সত্যতা যাচাই করা হবে। পরে ভোটারদের একটা ইউনিক ভোটার আইডি ও ছবিযুক্ত ভোটার আইডি আছে, সেটা যাচাই করা হবে। ছবির সঙ্গে ভোটারের মিল করে পরিচয় নিশ্চিত করার পরও সন্দেহ হলে কার্ডে যে গোপনীয় কিউআর কোড আছে, সেটার সাহায্য নেওয়া হবে।’
নির্বাচনের ব্যালট পেপার প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘ভোটার সংখ্যার বাইরে অতিরিক্ত একটা ব্যালট পেপারও ছাপানোর সুযোগ নাই। ২৮ হাজার ৯০১ জন ভোটারের জন্য ২৮ হাজার ৯০১টি ব্যালট পেপারই ছাপানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন প্রশ্ন যেখান থেকে তৈরি হয়, সেখান থেকেই ব্যালট পেপার তৈরি করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আটটি ধাপ পেরিয়ে ব্যালট পেপারগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে।’
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, এবারের নির্বাচনে ৯টি একাডেমিক ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোট প্রদান করতে পারবে ভোটাররা। ভোট গ্রহণের দায়িত্বে মোট ২১২ জন শিক্ষক থাকবেন। এর মধ্যে ১৭ জন প্রিসাইডিং অফিসার, অবশিষ্ট শিক্ষকেরা সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন। এ ছাড়া ৯১ জন কর্মকর্তা পোলিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
নিরাপত্তা বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, নির্বাচনে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ২ হাজার পুলিশ সদস্য, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও ১২ প্লাটুন র্যাব মোতায়েন করা হয়েছে। ভোট গ্রহণের প্রতিটি কেন্দ্র সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায় থাকবে এবং স্বচ্ছ ব্যালট বাক্স ব্যবহার করা হবে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ভোট গ্রহণ শেষে সেদিনই কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তন থেকে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভোট গণনা। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভোট গণনা শুরুর পর এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন
৪১ মিনিট আগেঅনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
৪ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগে