ওমর ফারুক, চবি থেকে
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। দিনভর শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও ভোট গণনার আগমুহূর্তে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা খান তালাত মাহমুদ রাফি।
এদিকে ভোট গণনার সময় এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন্দ্র করে কলা অনুষদের সামনেও শিবির ও ছাত্রদলের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
বিকেল ৪টায় বিবিএ অনুষদে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্য অনুষদের চেয়ে বিবিএ অনুষদে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছেন। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন। আশপাশে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদেরও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকতে দেখা গেছে। তবে ছাত্রদল ও শিবিরের কেউ কোনো অভিযোগ না করলেও বাগছাসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক খান তালাত মাহমুদ রাফি বিভিন্ন অভিযোগ করেন।
রাফি বলেন, ‘১০০ মিটারের মধ্যে প্রচারণা চালানোর নিয়ম না থাকলেও সকাল থেকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতারা টেবিল বসিয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন। তা ছাড়া লাইনে দাঁড়িয়ে লিফলেট দিয়েছেন শিক্ষার্থীদের।’ তিনি আরও বলেন, প্রশাসনকে আচরণবিধি লঙ্গনের অভিযোগ জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শিক্ষার্থীরা যেন ভোট দিতে না পারেন, সে জন্য কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে প্রশাসন। এতে শিবিরের রিজার্ভ ভোট দিয়ে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
খান তালাত মাহমুদ রাফির করা এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে চবি শিবির সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়। কারা টেবিল বসিয়ে প্রচারণা করেছেন, কারা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের হাতে স্লিপ দিয়েছেন, সারা দিন তা চবি শিক্ষার্থীরা দেখেছেন। বিকেলে ভোট গণনা শুরুর আগমুহূর্তে হট্টগোল করতে এসব করা হচ্ছে।
কলা অনুষদের সামনেও উত্তেজনা
কলা অনুষদের সামনে উপস্থিত ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু বলেন, নতুন কলা অনুষদ ভবনের এলইডি প্রজেক্টরটি দীর্ঘক্ষণ ধরে বন্ধ। তাই সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করেন। প্রজেক্টর চালু করার জন্য নির্বাচনের দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের বারবার বলার পরও ঠিক করা হয়নি। এরপর সাধারণ শিক্ষার্থীরা গেটে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন।
অন্যদিকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি রাজিবুল হাসান বাপ্পি বলেন, ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মী নিয়ম লঙ্ঘন করে ফ্যাকাল্টির তালা ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রতিরোধ করেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। দিনভর শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও ভোট গণনার আগমুহূর্তে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) নেতা খান তালাত মাহমুদ রাফি।
এদিকে ভোট গণনার সময় এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন্দ্র করে কলা অনুষদের সামনেও শিবির ও ছাত্রদলের মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
বিকেল ৪টায় বিবিএ অনুষদে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্য অনুষদের চেয়ে বিবিএ অনুষদে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী জড়ো হয়েছেন। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন। আশপাশে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদেরও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকতে দেখা গেছে। তবে ছাত্রদল ও শিবিরের কেউ কোনো অভিযোগ না করলেও বাগছাসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক খান তালাত মাহমুদ রাফি বিভিন্ন অভিযোগ করেন।
রাফি বলেন, ‘১০০ মিটারের মধ্যে প্রচারণা চালানোর নিয়ম না থাকলেও সকাল থেকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতারা টেবিল বসিয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন। তা ছাড়া লাইনে দাঁড়িয়ে লিফলেট দিয়েছেন শিক্ষার্থীদের।’ তিনি আরও বলেন, প্রশাসনকে আচরণবিধি লঙ্গনের অভিযোগ জানালেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শিক্ষার্থীরা যেন ভোট দিতে না পারেন, সে জন্য কৃত্রিম সংকট তৈরি করেছে প্রশাসন। এতে শিবিরের রিজার্ভ ভোট দিয়ে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
খান তালাত মাহমুদ রাফির করা এসব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে চবি শিবির সভাপতি মোহাম্মদ আলী বলেন, এ ধরনের অভিযোগ সত্য নয়। কারা টেবিল বসিয়ে প্রচারণা করেছেন, কারা লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের হাতে স্লিপ দিয়েছেন, সারা দিন তা চবি শিক্ষার্থীরা দেখেছেন। বিকেলে ভোট গণনা শুরুর আগমুহূর্তে হট্টগোল করতে এসব করা হচ্ছে।
কলা অনুষদের সামনেও উত্তেজনা
কলা অনুষদের সামনে উপস্থিত ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাইফুদ্দিন সালাম মিঠু বলেন, নতুন কলা অনুষদ ভবনের এলইডি প্রজেক্টরটি দীর্ঘক্ষণ ধরে বন্ধ। তাই সাধারণ শিক্ষার্থীরা বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করেন। প্রজেক্টর চালু করার জন্য নির্বাচনের দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের বারবার বলার পরও ঠিক করা হয়নি। এরপর সাধারণ শিক্ষার্থীরা গেটে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন।
অন্যদিকে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সভাপতি রাজিবুল হাসান বাপ্পি বলেন, ছাত্রদলের কিছু নেতা-কর্মী নিয়ম লঙ্ঘন করে ফ্যাকাল্টির তালা ভেঙে ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রতিরোধ করেন।
অনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৬ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
৭ ঘণ্টা আগেচাকসু নির্বাচনে অমোচনীয় কালি ব্যবহার না করায় ভোটে কারচুপির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয়। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদ ভবন কেন্দ্রে ভোট দেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে