ক্যাম্পাস ডেস্ক
বছরের প্রতিটি দিনই হয়তো মায়ের জন্য, কিন্তু মে মাসের এই বিশেষ দিনে আমরা একটু থেমে যাই, একটু গভীরভাবে ভাবি এই মানুষের কথা, যাঁর ভালোবাসা নিঃশর্ত, যাঁর আত্মত্যাগ সীমাহীন। ১১ মে বিশ্বজুড়ে উদ্যাপিত হচ্ছে মা দিবস—শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় মাকে স্মরণ করার এক অনন্য দিন। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততায় হারিয়ে যাওয়া হাজারো অনুভূতির ভিড়ে মা দিবস যেন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশেরও একটি দিন আছে। দিবসটিতে নিজেদের মাকে স্মরণ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা।
মা, তুমি আমার পৃথিবী
আমার জীবনের প্রতিটি আলো, প্রতিটি প্রেরণার মূল উৎস আমার মা। শৈশব থেকে দেখেছি—নিজের স্বপ্ন আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে আমার মা একটিই লক্ষ্য স্থির করেছিলেন—সেটি আমার সুন্দর ভবিষ্যৎ। নিজের প্রয়োজন ভুলে মা আমাকে দিয়েছেন সেবা যত্ন। কখনো নিজে না খেয়ে খাইয়েছেন, কখনো নিজের জন্য কিছু না কিনে আমার মুখে হাসি ফোটাতে তুলে দিয়েছেন নতুন জামা। মা দিবসে এই অসাধারণ মানুষকে জানাই অকৃত্রিম শ্রদ্ধা, নিখাদ ভালোবাসা এবং অন্তরের গভীর থেকে কৃতজ্ঞতা—‘তুমি আমার গর্ব, আমার আশ্রয়, আমার পৃথিবী’।
মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন
ছাত্র, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ।
মায়ের শাড়িতে আজও মুখ লুকাই
মা হলেন ধরণীর বুকে আমার হাসি দেখানোর প্রধান কারিগর। আমার যুগস্রষ্টা, নৈবেদ্যর কারিগর। পৃথিবীর সকল আশা-ভরসা-প্রত্যাশার কেন্দ্রবিন্দু আমার মা। মায়ের শাড়িতে আজও মুখ লুকাই, খুঁজে বেড়াই সেই চিরচেনা মাকে। আমার যাপিত জীবনের সব উত্থান-পতনে যাঁর মুখে অফুরন্ত হাসির বন্যা ছোটে, তিনিই মা। মধ্যরাতে আজও তোমায় গান শোনাই, কতটা যত্নে সঙ্গোপনে তোমায় লালন করি বুকের মাঝে—তা জানো মা? তোমার বাচ্চাপাখি যে আজ ঘরছাড়া। আপন ভুবনে ডানা মেলে ওড়ার দোয়াই হোক এ বছরের ‘মা’ দিবসে আমার একান্ত চাওয়া। আমার সফলতার গল্পে তোমার নির্ভীক অগ্রযাত্রায় অমলিন হাসি বাঁধনখোলা হোক।
সামিহা সিরাজী লাজ
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মা আমাদের প্রথম শিক্ষক
সব সম্পর্কের মাঝে সবচেয়ে পবিত্র, নিঃস্বার্থ ও গভীর সম্পর্কটি হলো মা ও সন্তানের সম্পর্ক। মায়ের প্রতিটি নিঃশ্বাসে থাকে সন্তানের জন্য প্রার্থনা, প্রতিটি পরিশ্রমে লুকিয়ে থাকে সন্তানের জন্য ভবিষ্যতের স্বপ্ন। মা-ই আমাদের প্রথম শিক্ষক, প্রথম বন্ধু এবং প্রথম আশ্রয়। তার কোল হলো পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান। শিশুর প্রথম হাঁটা, কথা বলা, কান্না—সবকিছুতেই মায়ের অবদান অমূল্য। তাই আমাদের কর্তব্য, এই মানুষকে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা করা ও সময় দেওয়া। মা শুধু একটি সম্পর্ক নয়, মা হচ্ছে জীবনের গভীরতম শিকড়। মা ছাড়া জীবন কল্পনাই করা যায় না।
এসএম মাঞ্জুরুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
মা সমস্ত আকাশের একমাত্র নক্ষত্র
মা, কত ক্ষুদ্র এই শব্দ! অথচ তার অন্তরালে লুকিয়ে থাকে এক বিশাল, অনন্ত মহাবিশ্ব। যদি পৃথিবীর সব অভিধান, সব কবিতা, সব উপমা একত্র হয়, তবু সেই মহিমার পূর্ণতায় পৌঁছানো যায় না। মা, এক জীবন্ত কাব্যগ্রন্থ। যেখানে প্রতিটি পঙ্ক্তি লেখা হয় নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কালিতে, ত্যাগের নীরব অশ্রুতে। মামণি, তুমি সেই বটবৃক্ষ, যার ছায়ায় আমার ক্লান্তি জুড়িয়ে যায়। হয়তো প্রতিদিন বলি না, হয়তো প্রায়শই ভুলে যাই তোমার নীরব কষ্টের গল্পগুলো। তবু বিশ্বাস করো, তুমি আমার সমস্ত আকাশের একমাত্র নক্ষত্র।
শ্রেয়া ঘোষ
ছাত্রী, আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ।
বছরের প্রতিটি দিনই হয়তো মায়ের জন্য, কিন্তু মে মাসের এই বিশেষ দিনে আমরা একটু থেমে যাই, একটু গভীরভাবে ভাবি এই মানুষের কথা, যাঁর ভালোবাসা নিঃশর্ত, যাঁর আত্মত্যাগ সীমাহীন। ১১ মে বিশ্বজুড়ে উদ্যাপিত হচ্ছে মা দিবস—শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় মাকে স্মরণ করার এক অনন্য দিন। আধুনিক জীবনের ব্যস্ততায় হারিয়ে যাওয়া হাজারো অনুভূতির ভিড়ে মা দিবস যেন আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, মায়ের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশেরও একটি দিন আছে। দিবসটিতে নিজেদের মাকে স্মরণ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা।
মা, তুমি আমার পৃথিবী
আমার জীবনের প্রতিটি আলো, প্রতিটি প্রেরণার মূল উৎস আমার মা। শৈশব থেকে দেখেছি—নিজের স্বপ্ন আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে আমার মা একটিই লক্ষ্য স্থির করেছিলেন—সেটি আমার সুন্দর ভবিষ্যৎ। নিজের প্রয়োজন ভুলে মা আমাকে দিয়েছেন সেবা যত্ন। কখনো নিজে না খেয়ে খাইয়েছেন, কখনো নিজের জন্য কিছু না কিনে আমার মুখে হাসি ফোটাতে তুলে দিয়েছেন নতুন জামা। মা দিবসে এই অসাধারণ মানুষকে জানাই অকৃত্রিম শ্রদ্ধা, নিখাদ ভালোবাসা এবং অন্তরের গভীর থেকে কৃতজ্ঞতা—‘তুমি আমার গর্ব, আমার আশ্রয়, আমার পৃথিবী’।
মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন
ছাত্র, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ।
মায়ের শাড়িতে আজও মুখ লুকাই
মা হলেন ধরণীর বুকে আমার হাসি দেখানোর প্রধান কারিগর। আমার যুগস্রষ্টা, নৈবেদ্যর কারিগর। পৃথিবীর সকল আশা-ভরসা-প্রত্যাশার কেন্দ্রবিন্দু আমার মা। মায়ের শাড়িতে আজও মুখ লুকাই, খুঁজে বেড়াই সেই চিরচেনা মাকে। আমার যাপিত জীবনের সব উত্থান-পতনে যাঁর মুখে অফুরন্ত হাসির বন্যা ছোটে, তিনিই মা। মধ্যরাতে আজও তোমায় গান শোনাই, কতটা যত্নে সঙ্গোপনে তোমায় লালন করি বুকের মাঝে—তা জানো মা? তোমার বাচ্চাপাখি যে আজ ঘরছাড়া। আপন ভুবনে ডানা মেলে ওড়ার দোয়াই হোক এ বছরের ‘মা’ দিবসে আমার একান্ত চাওয়া। আমার সফলতার গল্পে তোমার নির্ভীক অগ্রযাত্রায় অমলিন হাসি বাঁধনখোলা হোক।
সামিহা সিরাজী লাজ
শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
মা আমাদের প্রথম শিক্ষক
সব সম্পর্কের মাঝে সবচেয়ে পবিত্র, নিঃস্বার্থ ও গভীর সম্পর্কটি হলো মা ও সন্তানের সম্পর্ক। মায়ের প্রতিটি নিঃশ্বাসে থাকে সন্তানের জন্য প্রার্থনা, প্রতিটি পরিশ্রমে লুকিয়ে থাকে সন্তানের জন্য ভবিষ্যতের স্বপ্ন। মা-ই আমাদের প্রথম শিক্ষক, প্রথম বন্ধু এবং প্রথম আশ্রয়। তার কোল হলো পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ স্থান। শিশুর প্রথম হাঁটা, কথা বলা, কান্না—সবকিছুতেই মায়ের অবদান অমূল্য। তাই আমাদের কর্তব্য, এই মানুষকে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা করা ও সময় দেওয়া। মা শুধু একটি সম্পর্ক নয়, মা হচ্ছে জীবনের গভীরতম শিকড়। মা ছাড়া জীবন কল্পনাই করা যায় না।
এসএম মাঞ্জুরুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
মা সমস্ত আকাশের একমাত্র নক্ষত্র
মা, কত ক্ষুদ্র এই শব্দ! অথচ তার অন্তরালে লুকিয়ে থাকে এক বিশাল, অনন্ত মহাবিশ্ব। যদি পৃথিবীর সব অভিধান, সব কবিতা, সব উপমা একত্র হয়, তবু সেই মহিমার পূর্ণতায় পৌঁছানো যায় না। মা, এক জীবন্ত কাব্যগ্রন্থ। যেখানে প্রতিটি পঙ্ক্তি লেখা হয় নিঃস্বার্থ ভালোবাসার কালিতে, ত্যাগের নীরব অশ্রুতে। মামণি, তুমি সেই বটবৃক্ষ, যার ছায়ায় আমার ক্লান্তি জুড়িয়ে যায়। হয়তো প্রতিদিন বলি না, হয়তো প্রায়শই ভুলে যাই তোমার নীরব কষ্টের গল্পগুলো। তবু বিশ্বাস করো, তুমি আমার সমস্ত আকাশের একমাত্র নক্ষত্র।
শ্রেয়া ঘোষ
ছাত্রী, আমেরিকার হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ।
বাংলাদেশের উন্নয়নে সবার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। গত ১৬ জুলাই বুয়েটে আয়োজিত জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা–২০২৫ এর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেভোকাবুলারিতে দুর্বলতা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা থেকে শুরু করে বাস্তব জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা অনেক সময় শব্দ মুখস্থ করি, কিন্তু কিছুদিন পরে ভুলে যাই।
১ দিন আগে২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার গণিত বিষয়ের ফলে ব্যাপক বিপর্যয় হয়েছে। বিশেষ করে গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি যে কতটা দুর্বল ও নড়বড়ে, তা অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে।
১ দিন আগেআগামী আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ও শাবিপ্রবির পক্ষে বিশ্বমঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। সেখানে সায়েম তাঁর গবেষণা "Synthesis and Characterization of Nanocellulose Phosphate as a Novel Biomaterial for Bone Tissue Engineering" বিষয়ে উপস্থাপন করবেন, যা হাড়ের...
২ দিন আগে