আসাদুজ্জামান রিপন, নরসিংদী
নরসিংদীর ভেলানগরে অবস্থিত নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস আবারও অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে। মফস্বল শহর থেকে গড়ে ওঠা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর (২০২৫ সালের) এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৩২০ শিক্ষার্থীর সবাই শতভাগ পাস এবং শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়েছে। এমন সাফল্য শুধু প্রতিষ্ঠানের নয়, বরং পুরো জেলার জন্যও গর্বের। মানসম্মত শিক্ষা, নিবিড় পরিচর্যা আর সুশৃঙ্খল পরিচালনার মাধ্যমে এমন সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সমন্বয় এই সাফল্যের মূলমন্ত্র। আমাদের প্রেরণা হচ্ছেন আবদুল কাদির মোল্লা স্যার, যাঁর সময়োপযোগী দিকনির্দেশনায় আমাদের স্কুল ধারাবাহিকভাবে ভালো ফল করতে পারছে। এই অর্জনের পেছনে আমাদের শিক্ষকদেরও অক্লান্ত পরিশ্রম রয়েছে।’
প্রতিষ্ঠানটির ফলাফলে দেখা গেছে, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩১৭ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩ জনসহ মোট ৩২০ শিক্ষার্থী এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের সবাই শতভাগ পাস এবং শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়েছে। ১০ জুলাই ফল প্রকাশিত হওয়ার পর দেখা গেছে, এদিন বিদ্যালয় চত্বরে তৈরি হয় এক আনন্দঘন পরিবেশ। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকেরা মেতে ওঠেন উৎসবে। এমন অসাধারণ অর্জনে খুশি পুরো নরসিংদী।
এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে ধারাবাহিক পরিকল্পনা ও কঠোর পরিশ্রম। শুধু পাঠ্যসূচির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য হোম ভিজিট, গাইড টিচার, বিশেষ ক্লাসসহ নানা সাপোর্ট সিস্টেম গড়ে তুলেছে। যারা কোনো বিষয়ে দুর্বল, তাদের জন্য আলাদা নজরদারি ও বাড়তি সহযোগিতা রাখা হয়েছে। এতে করে সব শিক্ষার্থী সমানভাবে উন্নতির সুযোগ পেয়েছে।
পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে শাহরিয়ার আফ্রাদ জানায়, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে এ ফল অর্জন সম্ভব হয়েছে। বিদ্যালয়ের পাশাপাশি হোম ভিজিট ও বিশেষ ক্লাসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের ক্লাসে দুর্বল, তাদের আলাদা নজরদারিসহ গাইড টিচারের মাধ্যমে নিয়মিত হোম ভিজিট করা হয়েছে। পাশাপাশি অভিভাবকেরাও তাদের প্রতি খেয়াল রেখেছেন।
বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুল কাদির মোল্লা বলেন, ‘শতভাগ পাসসহ দেশসেরা ফলের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে বিদ্যালয়টি। সারা দেশের সার্বিক ফল বিশ্লেষণ করলে এই প্রতিষ্ঠান দেশসেরা। মফস্বল শহরে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের অঙ্গীকার নিয়েই আমি ও আমার স্ত্রী নাছিমা বেগম স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। আমরা এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ। সার্বিকভাবে শিক্ষক, অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীদের টানা পরিশ্রম এই সফলতা এনে দিচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই স্কুল পিইসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রায় প্রতিবছর শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ অর্জনের অনন্য ধারা বজায় রেখে চলেছে। নরসিংদীর ভেলানগর এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা এবং তাঁর স্ত্রী নাছিমা বেগমের নামে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুল বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে দক্ষ ও মেধাবী ১৬৪ শিক্ষক-শিক্ষিকার মাধ্যমে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার ৫০০ জন।
শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, সময়ানুবর্তিতা ও একাডেমিক মান বজায় রাখায় প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে সারা দেশে। একদিকে প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, অন্যদিকে মানবিক মূল্যবোধে শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা; এই যুগপৎ প্রয়াসই আজ নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসকে দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
নরসিংদীর ভেলানগরে অবস্থিত নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমস আবারও অনন্য সাফল্য অর্জন করেছে। মফস্বল শহর থেকে গড়ে ওঠা এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এ বছর (২০২৫ সালের) এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৩২০ শিক্ষার্থীর সবাই শতভাগ পাস এবং শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়েছে। এমন সাফল্য শুধু প্রতিষ্ঠানের নয়, বরং পুরো জেলার জন্যও গর্বের। মানসম্মত শিক্ষা, নিবিড় পরিচর্যা আর সুশৃঙ্খল পরিচালনার মাধ্যমে এমন সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ইমন হোসেন বলেন, ‘বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে সমন্বয় এই সাফল্যের মূলমন্ত্র। আমাদের প্রেরণা হচ্ছেন আবদুল কাদির মোল্লা স্যার, যাঁর সময়োপযোগী দিকনির্দেশনায় আমাদের স্কুল ধারাবাহিকভাবে ভালো ফল করতে পারছে। এই অর্জনের পেছনে আমাদের শিক্ষকদেরও অক্লান্ত পরিশ্রম রয়েছে।’
প্রতিষ্ঠানটির ফলাফলে দেখা গেছে, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ৩১৭ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে ৩ জনসহ মোট ৩২০ শিক্ষার্থী এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের সবাই শতভাগ পাস এবং শতভাগ জিপিএ-৫ পেয়েছে। ১০ জুলাই ফল প্রকাশিত হওয়ার পর দেখা গেছে, এদিন বিদ্যালয় চত্বরে তৈরি হয় এক আনন্দঘন পরিবেশ। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকেরা মেতে ওঠেন উৎসবে। এমন অসাধারণ অর্জনে খুশি পুরো নরসিংদী।
এই সাফল্যের পেছনে রয়েছে ধারাবাহিক পরিকল্পনা ও কঠোর পরিশ্রম। শুধু পাঠ্যসূচির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য হোম ভিজিট, গাইড টিচার, বিশেষ ক্লাসসহ নানা সাপোর্ট সিস্টেম গড়ে তুলেছে। যারা কোনো বিষয়ে দুর্বল, তাদের জন্য আলাদা নজরদারি ও বাড়তি সহযোগিতা রাখা হয়েছে। এতে করে সব শিক্ষার্থী সমানভাবে উন্নতির সুযোগ পেয়েছে।
পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে শাহরিয়ার আফ্রাদ জানায়, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে এ ফল অর্জন সম্ভব হয়েছে। বিদ্যালয়ের পাশাপাশি হোম ভিজিট ও বিশেষ ক্লাসের মাধ্যমে পরীক্ষার্থীদের প্রস্তুত করা হয়েছে। যেসব শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের ক্লাসে দুর্বল, তাদের আলাদা নজরদারিসহ গাইড টিচারের মাধ্যমে নিয়মিত হোম ভিজিট করা হয়েছে। পাশাপাশি অভিভাবকেরাও তাদের প্রতি খেয়াল রেখেছেন।
বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুল কাদির মোল্লা বলেন, ‘শতভাগ পাসসহ দেশসেরা ফলের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে বিদ্যালয়টি। সারা দেশের সার্বিক ফল বিশ্লেষণ করলে এই প্রতিষ্ঠান দেশসেরা। মফস্বল শহরে মানসম্মত শিক্ষা প্রদানের অঙ্গীকার নিয়েই আমি ও আমার স্ত্রী নাছিমা বেগম স্কুলটি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। আমরা এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখার চেষ্টা করব ইনশা আল্লাহ। সার্বিকভাবে শিক্ষক, অভিভাবকসহ শিক্ষার্থীদের টানা পরিশ্রম এই সফলতা এনে দিচ্ছে।’
বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সূত্র থেকে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই স্কুল পিইসি, জেএসসি ও এসএসসি পরীক্ষায় প্রায় প্রতিবছর শতভাগ পাস এবং জিপিএ-৫ অর্জনের অনন্য ধারা বজায় রেখে চলেছে। নরসিংদীর ভেলানগর এলাকায় থার্মেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান আবদুল কাদির মোল্লা এবং তাঁর স্ত্রী নাছিমা বেগমের নামে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুল বর্তমানে পরিচালিত হচ্ছে দক্ষ ও মেধাবী ১৬৪ শিক্ষক-শিক্ষিকার মাধ্যমে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার ৫০০ জন।
শিক্ষার্থীদের শৃঙ্খলা, সময়ানুবর্তিতা ও একাডেমিক মান বজায় রাখায় প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে জেলার গণ্ডি ছাড়িয়ে সারা দেশে। একদিকে প্রযুক্তিনির্ভর পাঠদান, অন্যদিকে মানবিক মূল্যবোধে শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা; এই যুগপৎ প্রয়াসই আজ নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসকে দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে।
নেদারল্যান্ডসে এরিক ব্লুমিঙ্ক স্কলারশিপ ২০২৬-এর জন্য আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় দেশটির গ্রোনিংজেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার চার্লস ডারউইন বিশ্ববিদ্যালয় (আরটিপি) বৃত্তি-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সম্পূর্ণ অর্থায়িত এ বৃত্তির জন্য বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। দেশটির গভর্নমেন্ট রিসার্চ ট্রেনিং...
১১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজার ধ্বংসস্তূপের নিচেও মাঝে মাঝে জ্বলে ওঠে আশার ক্ষীণ আলো। সেই আশার আলোর কিছু কণা গিয়ে পৌঁছেছে হাজার মাইল দূরের বাংলাদেশ থেকে। এ দেশে এখনো তরুণ প্রজন্মের হৃদয়ে জেগে আছে মানবতার উষ্ণ স্পন্দন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন
১১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীর আন্দরকিল্লার একটি ছোট ভাড়া বাসা। জানালার পাশে টেবিলে বসে নিয়মিত পড়াশোনা করত নিবিড় কর্মকার। চারপাশে গুঞ্জন, ব্যস্ততা—তবু সেই কিশোর নিজের ভুবনে ছিল নিবিষ্ট। সময় কাটাত বইয়ের পাতায়, স্বপ্ন বুনত ভবিষ্যতের জন্য।
১১ ঘণ্টা আগে