সুদীপ চাকমা
পাহাড় বা সমতলের বিভিন্ন জাতিসত্তার মানুষের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা ও খাবারের বৈচিত্র্য তুলে ধরতে কুমিল্লায় প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে ‘ইন্ডিজেনাস ফুড অ্যান্ড কালচারাল এক্সিবিশন-২০২৪ ’।
২০ ফেব্রুয়ারি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদিবাসী ছাত্র সংসদের উদ্যোগে এ প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়। এতে প্রদর্শন করা হয় চাকমাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পিনোন-হাদি, হুত্তি, হুল্লি এবং মানচিত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের অবস্থান। পাশাপাশি প্রদর্শন করা হয় চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরাদের জনপ্রিয় খাবারের সমাহার, যা জুম থেকে উৎপাদিত চাল, সবজি ও শুঁটকিসহ নানা উপকরণ দিয়ে তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে এক্সিবিশনের একপাশে প্রদর্শন করা হয় ফটো কনটেস্টে অংশগ্রহণকারী চিত্রগ্রাহকদের পাঠানো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পৃক্ত ৫০ টির বেশি স্থিরচিত্র।
প্রদর্শনীতে মূল আকর্ষণ ছিল মারমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার ‘মুন্ডি’। এ ছাড় প্রদর্শনীতে ত্রিপুরাদের বিভিন্ন খাবারের মধ্যে ছিল ওয়ান পুংজাক, ওয়ান বেলাপ, মাইসি দিয়ে তৈরি পায়েস, বুট সংজাক, থাইপং, থাবুচুক, ওয়ান বুদু ও মকাম বা ভুট্টা।
চাকমাদের খাবারের মধ্যে ছিল পাজন, পাহাড়ি বিন্নি চালের পায়েস, দুই ধরনের কলা পিঠা, ব্যাম্বো চিকেন ও চিকেন লাক্সু।
এই আয়োজন নিয়ে থিয়েটার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক হান্নান রহিম জানান, ‘এ হলো পাহাড়ে বসবাসরত মানুষের সংগ্রামী জীবন নিয়ে ছবি প্রদর্শনী। এ রকম অনুষ্ঠান প্রতিবছর আরও বড় পরিসরে হোক সে আশাই করছি।’
আদিবাসী ছাত্র সংসদ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ইতু চাকমা জানান, ‘এই আয়োজন মূলত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে কেন্দ্র করে আয়োজন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালিদের পাশাপাশি আমাদের দেশে যে আরও অনেক জাতিসত্তার মানুষ রয়েছেন, তা জানান দেওয়া। যাঁদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা ও যুগ যুগ ধরে লালিত স্বীয় সংস্কৃতি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জীবনযাত্রা স্থিরচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যাতে অনেকের মনে যে ভ্রান্ত ধারণা থাকে, তা দূর হয়।’
পাহাড় বা সমতলের বিভিন্ন জাতিসত্তার মানুষের সংস্কৃতি, জীবনযাত্রা ও খাবারের বৈচিত্র্য তুলে ধরতে কুমিল্লায় প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে ‘ইন্ডিজেনাস ফুড অ্যান্ড কালচারাল এক্সিবিশন-২০২৪ ’।
২০ ফেব্রুয়ারি, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আদিবাসী ছাত্র সংসদের উদ্যোগে এ প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়। এতে প্রদর্শন করা হয় চাকমাদের ঐতিহ্যবাহী পোশাক পিনোন-হাদি, হুত্তি, হুল্লি এবং মানচিত্রে বাংলাদেশে অবস্থিত ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের অবস্থান। পাশাপাশি প্রদর্শন করা হয় চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরাদের জনপ্রিয় খাবারের সমাহার, যা জুম থেকে উৎপাদিত চাল, সবজি ও শুঁটকিসহ নানা উপকরণ দিয়ে তৈরি করা হয়। সেই সঙ্গে এক্সিবিশনের একপাশে প্রদর্শন করা হয় ফটো কনটেস্টে অংশগ্রহণকারী চিত্রগ্রাহকদের পাঠানো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জীবনযাত্রার সঙ্গে সম্পৃক্ত ৫০ টির বেশি স্থিরচিত্র।
প্রদর্শনীতে মূল আকর্ষণ ছিল মারমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার ‘মুন্ডি’। এ ছাড় প্রদর্শনীতে ত্রিপুরাদের বিভিন্ন খাবারের মধ্যে ছিল ওয়ান পুংজাক, ওয়ান বেলাপ, মাইসি দিয়ে তৈরি পায়েস, বুট সংজাক, থাইপং, থাবুচুক, ওয়ান বুদু ও মকাম বা ভুট্টা।
চাকমাদের খাবারের মধ্যে ছিল পাজন, পাহাড়ি বিন্নি চালের পায়েস, দুই ধরনের কলা পিঠা, ব্যাম্বো চিকেন ও চিকেন লাক্সু।
এই আয়োজন নিয়ে থিয়েটার, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক হান্নান রহিম জানান, ‘এ হলো পাহাড়ে বসবাসরত মানুষের সংগ্রামী জীবন নিয়ে ছবি প্রদর্শনী। এ রকম অনুষ্ঠান প্রতিবছর আরও বড় পরিসরে হোক সে আশাই করছি।’
আদিবাসী ছাত্র সংসদ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ইতু চাকমা জানান, ‘এই আয়োজন মূলত আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসকে কেন্দ্র করে আয়োজন করা হয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল বাঙালিদের পাশাপাশি আমাদের দেশে যে আরও অনেক জাতিসত্তার মানুষ রয়েছেন, তা জানান দেওয়া। যাঁদের রয়েছে নিজস্ব ভাষা ও যুগ যুগ ধরে লালিত স্বীয় সংস্কৃতি। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের জীবনযাত্রা স্থিরচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি, যাতে অনেকের মনে যে ভ্রান্ত ধারণা থাকে, তা দূর হয়।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
২ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
২ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে