নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এনএসইউ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জাভেদ মুনির আহমেদ এবং এনএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইয়াসমিন কামাল ও শীমা আহমেদ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম। কোরআন তিলাওয়াত, জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অধ্যাপক আব্দুর রব খান, কোষাধ্যক্ষ ও উপ-উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত), এনএসইউ। বক্তব্যে তিনি বাংলা-ইংরেজি ভাষা মিশিয়ে কথা না বলে যুবসমাজকে শুদ্ধ বাংলায় কথা বলার আহ্বান জানান।
কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘ভাষার সঙ্গে সংস্কৃতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জাতিসত্তার গঠন আর জাতিগঠন কিন্তু এক জিনিস নয়। জাতি গঠিত হয় তাদের জাতি হয়ে ওঠার অভিপ্রায়ে। এই অভিপ্রায়ের জন্য বিশেষ কোনো বৈশিষ্ট্য থাকতে হয়। আর বাঙালির জন্য এই বৈশিষ্ট্য ছিল বাংলা ভাষা। এই ভাষা শুরু থেকেই প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে, অত্যাচারের মুখোমুখি হয়েছে। কিন্তু বাংলার পক্ষে সব সময় সকল বাঙালি এক হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
জাভেদ মুনির আহমেদ বলেন, ‘মহান একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অর্জন। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সব সময়ই বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রসারে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
শীমা আহমেদ বলেন, ‘আন্দোলন করে আমরা যে ভাষা অর্জন করেছি, তা এখনো সর্বক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন হওয়া খুবই জরুরি। আমরা যদি বাংলাকে ভালোবাসি, বাংলার মাটিকে ভালোবাসি তাহলে আমাদের মাতৃভাষাকেও ভালোবাসতে হবে।’
ইয়াসমিন কামাল বলেন, ‘বাংলা ভাষা এখন যেন শুধুই আনুষ্ঠানিকতায় আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। একুশে ফেব্রুয়ারি এলেই কেবল আমরা ভাষার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করি। কিন্তু মাতৃভাষার প্রতি আমাদের এই অবহেলা দূর করে সর্বক্ষেত্রে বাংলার বিস্তার ঘটাতে হবে।’
অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয় সাধারণ মানুষের মাধ্যমেই। সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষ সব সময়ই বাংলাকে অবহেলা করে এসেছে। বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠিত করতে শ্রেণি-পেশার বিভেদ ভুলে সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হতে হবে।’
অনুষ্ঠানের শেষে একটি মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে এনএসইউ সাংস্কৃতিক সংগঠন (এনএসইউএসএস) এবং এনএসইউ সিনে অ্যান্ড ড্রামা ক্লাব।
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে (এনএসইউ) মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২০২৪ উদ্যাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এনএসইউ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান জাভেদ মুনির আহমেদ এবং এনএসইউ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ইয়াসমিন কামাল ও শীমা আহমেদ।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এনএসইউ উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম। কোরআন তিলাওয়াত, জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন অধ্যাপক আব্দুর রব খান, কোষাধ্যক্ষ ও উপ-উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত), এনএসইউ। বক্তব্যে তিনি বাংলা-ইংরেজি ভাষা মিশিয়ে কথা না বলে যুবসমাজকে শুদ্ধ বাংলায় কথা বলার আহ্বান জানান।
কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী বলেন, ‘ভাষার সঙ্গে সংস্কৃতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। জাতিসত্তার গঠন আর জাতিগঠন কিন্তু এক জিনিস নয়। জাতি গঠিত হয় তাদের জাতি হয়ে ওঠার অভিপ্রায়ে। এই অভিপ্রায়ের জন্য বিশেষ কোনো বৈশিষ্ট্য থাকতে হয়। আর বাঙালির জন্য এই বৈশিষ্ট্য ছিল বাংলা ভাষা। এই ভাষা শুরু থেকেই প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছে, অত্যাচারের মুখোমুখি হয়েছে। কিন্তু বাংলার পক্ষে সব সময় সকল বাঙালি এক হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
জাভেদ মুনির আহমেদ বলেন, ‘মহান একুশে ফেব্রুয়ারি বাঙালি জাতির হাজার বছরের ইতিহাসে একটি গৌরবময় অর্জন। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সব সময়ই বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পৃষ্ঠপোষকতা ও প্রসারে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে।’
শীমা আহমেদ বলেন, ‘আন্দোলন করে আমরা যে ভাষা অর্জন করেছি, তা এখনো সর্বক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন হওয়া খুবই জরুরি। আমরা যদি বাংলাকে ভালোবাসি, বাংলার মাটিকে ভালোবাসি তাহলে আমাদের মাতৃভাষাকেও ভালোবাসতে হবে।’
ইয়াসমিন কামাল বলেন, ‘বাংলা ভাষা এখন যেন শুধুই আনুষ্ঠানিকতায় আবদ্ধ হয়ে পড়েছে। একুশে ফেব্রুয়ারি এলেই কেবল আমরা ভাষার প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করি। কিন্তু মাতৃভাষার প্রতি আমাদের এই অবহেলা দূর করে সর্বক্ষেত্রে বাংলার বিস্তার ঘটাতে হবে।’
অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয় সাধারণ মানুষের মাধ্যমেই। সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষ সব সময়ই বাংলাকে অবহেলা করে এসেছে। বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠিত করতে শ্রেণি-পেশার বিভেদ ভুলে সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন হতে হবে।’
অনুষ্ঠানের শেষে একটি মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে এনএসইউ সাংস্কৃতিক সংগঠন (এনএসইউএসএস) এবং এনএসইউ সিনে অ্যান্ড ড্রামা ক্লাব।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে