প্রতিনিধি, ঢাবি
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট।
মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেরও বাতিল চান তারা।
শনিবার বিকেলে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক সালমান সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা যায়।
প্রগতিশীল ছাত্র জোটের সমন্বয়ক ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট এর সভাপতি মাসুদ রানা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সভাপতি আল কাদেরী জয় ও বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ এক যৌথ বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এই বিতর্কিত আইনে লেখক মুস্তাককে কারাগারে কার্যত হত্যা করা হয়েছে। ঝুমন দাশসহ শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে বিভিন্ন সংবেদনশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক সংগঠনসমূহ। আন্দোলনের চাপে শাসকগোষ্ঠীর কর্তাব্যক্তিরা এই আইন সংশোধনের কথা বলেছিলেন। প্রগতিশীল ছাত্র জোট দীর্ঘ দিন ধরে এই আইন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। এ রকম সময়ে এই আইনে আবারও মামলা দেওয়া হলো।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ২৮ ও ৩১ ধারায় মামলা দেওয়া হয়েছে। এই ধারা দুটি ধর্মীয় অনুভূতিতে 'আঘাত হানা' সংক্রান্ত। মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি এতই সূক্ষ যে কার কোন বিষয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করবে সেটা কীভাবে নির্ধারিত হবে বা সেটাকে ঠিক করবে এই আইনে এ সম্পর্কে কোনো কথা নেই। তাই এই আইনের অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারসহ ডিজিটাল আইনে গ্রেপ্তারকৃত সকলের মুক্তি ও এই আইন বাতিলের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের গত ২৩ জুলাই ঢাবি আইন বিভাগের অধ্যাপক কার্জন নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক টাইমলাইনে মদ ও দুধ-সম্পর্কিত বহুল প্রচলিত একটি কৌতুক শেয়ার করেন। এই পোস্টকেই কেন্দ্র করে মূলত তাঁর বিরুদ্ধে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আনা হয়। এরপর দিন ২৪ জুলাই দুপুরে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে হাফিজুর রহমান কার্জনের পদত্যাগ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু আইনজীবী পরিষদ। থানায় জিডি হওয়ার পর অধ্যাপক কার্জন পোস্টটি ডিলেট করে দেন এবং ক্ষমা চান। পরে গত ১ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন বাংলাদেশ হিন্দু যুব পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অমিত ভৌমিক।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) আইন বিভাগের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কার্জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট।
মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেরও বাতিল চান তারা।
শনিবার বিকেলে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক সালমান সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা যায়।
প্রগতিশীল ছাত্র জোটের সমন্বয়ক ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট এর সভাপতি মাসুদ রানা, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সভাপতি আল কাদেরী জয় ও বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি ফয়েজ উল্লাহ এক যৌথ বিবৃতিতে এই দাবি জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, এই বিতর্কিত আইনে লেখক মুস্তাককে কারাগারে কার্যত হত্যা করা হয়েছে। ঝুমন দাশসহ শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আইন বাতিলের দাবি জানিয়েছে দেশে এবং দেশের বাইরে বিভিন্ন সংবেদনশীল ব্যক্তিবর্গ এবং প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক সংগঠনসমূহ। আন্দোলনের চাপে শাসকগোষ্ঠীর কর্তাব্যক্তিরা এই আইন সংশোধনের কথা বলেছিলেন। প্রগতিশীল ছাত্র জোট দীর্ঘ দিন ধরে এই আইন বাতিলের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। এ রকম সময়ে এই আইনে আবারও মামলা দেওয়া হলো।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ২৮ ও ৩১ ধারায় মামলা দেওয়া হয়েছে। এই ধারা দুটি ধর্মীয় অনুভূতিতে 'আঘাত হানা' সংক্রান্ত। মানুষের ধর্মীয় অনুভূতি এতই সূক্ষ যে কার কোন বিষয়ে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করবে সেটা কীভাবে নির্ধারিত হবে বা সেটাকে ঠিক করবে এই আইনে এ সম্পর্কে কোনো কথা নেই। তাই এই আইনের অপব্যবহার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহারসহ ডিজিটাল আইনে গ্রেপ্তারকৃত সকলের মুক্তি ও এই আইন বাতিলের দাবি জানান।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের গত ২৩ জুলাই ঢাবি আইন বিভাগের অধ্যাপক কার্জন নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক টাইমলাইনে মদ ও দুধ-সম্পর্কিত বহুল প্রচলিত একটি কৌতুক শেয়ার করেন। এই পোস্টকেই কেন্দ্র করে মূলত তাঁর বিরুদ্ধে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগ আনা হয়। এরপর দিন ২৪ জুলাই দুপুরে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগে হাফিজুর রহমান কার্জনের পদত্যাগ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে বাংলাদেশ হিন্দু আইনজীবী পরিষদ। থানায় জিডি হওয়ার পর অধ্যাপক কার্জন পোস্টটি ডিলেট করে দেন এবং ক্ষমা চান। পরে গত ১ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন বাংলাদেশ হিন্দু যুব পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অমিত ভৌমিক।
২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৩৩ মিনিট আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৩৯ মিনিট আগে২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা শেষ হয় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল অনন্য, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম (আরটিপি) বৃত্তি-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির আওতায় দেশটির কার্টিন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আরটিপি বৃত্তিটি সম্প
১ ঘণ্টা আগে