জবি প্রতিনিধি
দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এবং রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান, প্রক্টর মোস্তফা কামাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দিবসটি উপলক্ষে বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগীত বিভাগের উদ্যোগে সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আলোচনা সভার কার্যক্রম শুরু হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘পাক-হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসরেরা বাঙালির স্বাধীনতা নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করছিল। মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনের ফলেই আমরা পেয়েছি স্বাধীন ও উন্নত বাংলাদেশ।’ উপাচার্য বলেন, ‘আগামী বছর থেকে বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ প্রকাশনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।’
সভায় শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনীর তন্ময় এবং রাশিদ-উল-হাসানের মেয়ে রাকাইয়া মিলি মুখ্য বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন। বক্তারা বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের জন্য সরকারের কাছ দাবি জানান এবং পাঠ্যবইয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বিশদ আলোচনা অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান। আলাচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ‘স্টপ জেনোসাইড’ ও ‘মেঘমল্লার’ চলচ্চিত্র দুটি প্রদর্শিত হয়।
এর আগে সকালে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণের মধ্য দিয়ে দিবসটির কর্মসূচি শুরু হয়।
নানা আয়োজনের মধ্যে ছিল পোস্টার চিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, যার মধ্য দিয়ে মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়গাথা ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক পোস্টার চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। প্রদর্শনীটি ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
দিনব্যাপী নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। আজ মঙ্গলবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মিরপুরের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এবং রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আয়োজনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, বিভাগীয় চেয়ারম্যান, বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সহসভাপতি অধ্যাপক ড. ছিদ্দিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আবুল কালাম মো. লুৎফর রহমান, প্রক্টর মোস্তফা কামাল, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে দিবসটি উপলক্ষে বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগীত বিভাগের উদ্যোগে সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে আলোচনা সভার কার্যক্রম শুরু হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘পাক-হানাদার বাহিনী এবং তাদের দোসরেরা বাঙালির স্বাধীনতা নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করছিল। মুক্তিযুদ্ধে বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলনের ফলেই আমরা পেয়েছি স্বাধীন ও উন্নত বাংলাদেশ।’ উপাচার্য বলেন, ‘আগামী বছর থেকে বুদ্ধিজীবী দিবস ও মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বিশেষ প্রকাশনার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।’
সভায় শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরীর ছেলে আসিফ মুনীর তন্ময় এবং রাশিদ-উল-হাসানের মেয়ে রাকাইয়া মিলি মুখ্য বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন। বক্তারা বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারের জন্য সরকারের কাছ দাবি জানান এবং পাঠ্যবইয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক বিশদ আলোচনা অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানান। আলাচনা সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ‘স্টপ জেনোসাইড’ ও ‘মেঘমল্লার’ চলচ্চিত্র দুটি প্রদর্শিত হয়।
এর আগে সকালে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত এবং কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণের মধ্য দিয়ে দিবসটির কর্মসূচি শুরু হয়।
নানা আয়োজনের মধ্যে ছিল পোস্টার চিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী, যার মধ্য দিয়ে মহান বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের নিচতলায় আয়োজিত ‘মুক্তিযুদ্ধ, বিজয়গাথা ও বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক পোস্টার চিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। প্রদর্শনীটি ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
৩৪ মিনিট আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৮ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে