নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আড়াই হাজার শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। অর্থাৎ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) তাদের নিজস্ব নিয়মানুযায়ী শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারবে। ফলে ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সনদধারী প্রায় ২ হাজার ৫০০ চাকরিপ্রার্থীর এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে দেয়।
রিট আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দিয়েছে। এর ফলে রিটকারীদের নিয়োগও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
আদালতে এনটিআরসিএর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল। অন্যদিকে রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া ও ব্যারিস্টার মো. মহিউদ্দিন হানিফ। গতকাল রোববার আপিল বিভাগে শুনানি শেষে আজ আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
১৪ জুন এই আপিল করা হয়। ২২ জুন চেম্বার জজ বিচারপতি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন আপিলটি।
গত ৬ মে এনটিআরসিএ কর্তৃক ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রায় দেড় হাজার নিবন্ধনধারীকে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এই সুপারিশের সময় দেওয়া হয় সাত দিন। বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়।
একই সঙ্গে ৫৪ হাজার নিবন্ধনধারী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গত ৩০ মার্চ জারি করা গণবিজ্ঞপ্তি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন আদালত।
২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর এক আদেশে ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করতে নির্দেশনা দিয়ে এক রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। আদালতের রায় বাস্তবায়ন না করেই পুনরায় শিক্ষক নিবন্ধনের জন্য গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এনটিআরসিএ। রায় বাস্তবায়ন না করায় আদালত অবমাননার মামলা হয়।
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্য শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই নিয়োগে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় প্রায় দেড় হাজার জন উত্তীর্ণ হওয়ার পরও তাঁদের নিয়োগ না দিয়েই নতুন করে নিয়োগ পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জারি হতে থাকে। এ পর্যায়ে ২০১৭ সালে উত্তীর্ণ কয়েক শ চাকরিপ্রার্থী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১৭ সালের ২৮ মে হাইকোর্ট এক আদেশে নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সনদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর একই বছরের ১৪ ডিসেম্বর এক রায়ে সনদধারীদের নিয়োগের সুপারিশ করতে বলা হয়। তাঁদের নিয়োগ দেওয়ার আগে নতুন বিজ্ঞপ্তি না দিতে নির্দেশ দেন। এরপরই আগের রিট আবেদনকারীরা আদালত অবমাননার মামলা করেন।
ঢাকা: বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আড়াই হাজার শিক্ষক নিয়োগে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। অর্থাৎ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) তাদের নিজস্ব নিয়মানুযায়ী শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারবে। ফলে ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সনদধারী প্রায় ২ হাজার ৫০০ চাকরিপ্রার্থীর এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ অনিশ্চিত হয়ে পড়ল।
আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ হাইকোর্টের আদেশ বাতিল করে দেয়।
রিট আবেদনকারীদের পক্ষের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানান, আপিল বিভাগ হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে দিয়েছে। এর ফলে রিটকারীদের নিয়োগও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
আদালতে এনটিআরসিএর পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল। অন্যদিকে রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া ও ব্যারিস্টার মো. মহিউদ্দিন হানিফ। গতকাল রোববার আপিল বিভাগে শুনানি শেষে আজ আদেশের জন্য দিন ধার্য করা হয়।
১৪ জুন এই আপিল করা হয়। ২২ জুন চেম্বার জজ বিচারপতি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠিয়ে দেন আপিলটি।
গত ৬ মে এনটিআরসিএ কর্তৃক ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রায় দেড় হাজার নিবন্ধনধারীকে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এই সুপারিশের সময় দেওয়া হয় সাত দিন। বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের ভার্চুয়াল বেঞ্চ এই নির্দেশ দেয়।
একই সঙ্গে ৫৪ হাজার নিবন্ধনধারী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গত ৩০ মার্চ জারি করা গণবিজ্ঞপ্তি এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন আদালত।
২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর এক আদেশে ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করতে নির্দেশনা দিয়ে এক রায় দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। আদালতের রায় বাস্তবায়ন না করেই পুনরায় শিক্ষক নিবন্ধনের জন্য গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এনটিআরসিএ। রায় বাস্তবায়ন না করায় আদালত অবমাননার মামলা হয়।
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের জন্য শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকেই নিয়োগে নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। ১ম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষায় প্রায় দেড় হাজার জন উত্তীর্ণ হওয়ার পরও তাঁদের নিয়োগ না দিয়েই নতুন করে নিয়োগ পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি জারি হতে থাকে। এ পর্যায়ে ২০১৭ সালে উত্তীর্ণ কয়েক শ চাকরিপ্রার্থী হাইকোর্টে রিট করেন। ২০১৭ সালের ২৮ মে হাইকোর্ট এক আদেশে নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সনদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এরপর একই বছরের ১৪ ডিসেম্বর এক রায়ে সনদধারীদের নিয়োগের সুপারিশ করতে বলা হয়। তাঁদের নিয়োগ দেওয়ার আগে নতুন বিজ্ঞপ্তি না দিতে নির্দেশ দেন। এরপরই আগের রিট আবেদনকারীরা আদালত অবমাননার মামলা করেন।
২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৩ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা শেষ হয় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল অনন্য, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৪ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম (আরটিপি) বৃত্তি-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির আওতায় দেশটির কার্টিন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আরটিপি বৃত্তিটি সম্প
৪ ঘণ্টা আগে