আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) একটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গত ২৫ শে জুন ২০২৪ তারিখে নৌ সদর দপ্তরে এআইইউবি ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
পাঁচ বছরের জন্য এই সমঝোতা স্মারকের ফলে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা, গবেষণা এবং উন্নয়নের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে এআইইউবির একাডেমিক স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান ২০২৩-৩৩ কে প্রতিফলিত করে যার লক্ষ্য মানসম্পন্ন শিক্ষা, গবেষণা এবং উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানের কেন্দ্রে পরিণত করা।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সহযোগিতার দ্বার উন্মোচিত হলো। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরা ও তাদের পরিবার এআইইউবিতে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা লাভ করবে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষে নৌ শিক্ষা পরিদপ্তরের পরিচালক ক্যাপ্টেন এম শামছুজ্জামান ভূঞা ও আমেরিকান
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) এর পক্ষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান
সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (পার্সোনেল) রিয়ার এডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরী, এনবিপি, ওএসপি, বিসিজিএম, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি এবং এআইইউবি এর প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. এ বি এম সিদ্দিক হোসেন ও এআইইউবি এর রেজিস্ট্রার গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) ড. মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন পরিদপ্তরের পরিচালক ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রিয়ার অ্যাডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরী তার বক্তৃতায় দেশের উন্নয়ন, মানসম্মত শিক্ষা এবং দেশীয়
সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নৌবাহিনীর অঙ্গীকারের ওপর জোর দেন।
তিনি এআইইউবি-এর শিক্ষার মনোরম পরিবেশ তুলে ধরেন এবং এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে সে বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন, এআইইউবি এবং নৌবাহিনী কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের উন্নয়নে অংশীদার হিসেবে কাজ করবে।
এআইইউবি-এর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান বলেন, এআইইউবি এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর
মধ্যে প্রথম এই ধরনের সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি শিক্ষা, গবেষণা, সম্মেলন, উন্নয়ন সহ সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলির রূপরেখা প্রদান করেন।
আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) একটি স্বনামধন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। গত ২৫ শে জুন ২০২৪ তারিখে নৌ সদর দপ্তরে এআইইউবি ও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
পাঁচ বছরের জন্য এই সমঝোতা স্মারকের ফলে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শিক্ষা, গবেষণা এবং উন্নয়নের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের মাধ্যমে এআইইউবির একাডেমিক স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান ২০২৩-৩৩ কে প্রতিফলিত করে যার লক্ষ্য মানসম্পন্ন শিক্ষা, গবেষণা এবং উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি জ্ঞানের কেন্দ্রে পরিণত করা।
সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে দুটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সহযোগিতার দ্বার উন্মোচিত হলো। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যরা ও তাদের পরিবার এআইইউবিতে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা লাভ করবে।
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর পক্ষে নৌ শিক্ষা পরিদপ্তরের পরিচালক ক্যাপ্টেন এম শামছুজ্জামান ভূঞা ও আমেরিকান
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি) এর পক্ষে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রহমান
সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সহকারী নৌবাহিনী প্রধান (পার্সোনেল) রিয়ার এডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরী, এনবিপি, ওএসপি, বিসিজিএম, এনডিইউ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি এবং এআইইউবি এর প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. এ বি এম সিদ্দিক হোসেন ও এআইইউবি এর রেজিস্ট্রার গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) ড. মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বিভিন্ন পরিদপ্তরের পরিচালক ও কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রিয়ার অ্যাডমিরাল আশরাফুল হক চৌধুরী তার বক্তৃতায় দেশের উন্নয়ন, মানসম্মত শিক্ষা এবং দেশীয়
সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নৌবাহিনীর অঙ্গীকারের ওপর জোর দেন।
তিনি এআইইউবি-এর শিক্ষার মনোরম পরিবেশ তুলে ধরেন এবং এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ফলে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে সে বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন, এআইইউবি এবং নৌবাহিনী কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশের উন্নয়নে অংশীদার হিসেবে কাজ করবে।
এআইইউবি-এর উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবদুর রহমান বলেন, এআইইউবি এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর
মধ্যে প্রথম এই ধরনের সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনি শিক্ষা, গবেষণা, সম্মেলন, উন্নয়ন সহ সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলির রূপরেখা প্রদান করেন।
১৫ জুলাই, ২০২৪, সন্ধ্যায় হঠাৎ সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করতে গিয়ে দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর ছাত্রলীগের বর্বর হামলা চালিয়েছে। মনে হলো, এত দিন কো-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিসে অংশ নিয়েছি যেসব শিক্ষার্থীদের সঙ্গে, আর এখন সেসব শিক্ষার্থীরাই নির্যাতিত; তাদের পাশে দাঁড়ানোই হবে সত্যিকারের
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
৩ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৯ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৯ ঘণ্টা আগে