জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ রক্ষার দাবিতে সংহতি সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি সুমাইয়ার সভাপতিত্বে ধূপখোলা মাঠের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, কেবলমাত্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় না সেই সঙ্গে পুরান ঢাকার প্রতিটি মানুষের আবেগ জড়িয়ে আছে এই মাঠের সঙ্গে। মাঠ দখল করে ক্যাফেটেরিয়া, শপিং কমপ্লেক্স বানিয়ে বাণিজ্যিকীকরণের যে পরিকল্পনা সিটি করপোরেশন করেছে তাতে এখানকার স্থানীয় অধিবাসী, ব্যবসায়ী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ স্থানীয় শিক্ষার্থী, কিশোর-তরুণদের কোনো লাভ হবে না। যখন পুরান ঢাকায় পর্যাপ্ত খেলার মাঠের অভাব থাকায় এখানকার অসংখ্য তরুণ শিক্ষার্থীরা হতাশাগ্রস্ত ও মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র খেলার মাঠ দখল করলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ।
বক্তারা বলেন, পুরান ঢাকাবাসী ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণকেন্দ্র ধূপখোলা মাঠে সিটি করপোরেশনের দুর্বৃত্তায়ন চলতে থাকলে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়রকে অবাঞ্ছিত করবে এলাকাবাসী। একইসঙ্গে মাঠ রক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার সমুচিত জবাব দেবে শিক্ষার্থীরা।
সংহতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ধূপখোলার স্থানীয় শিক্ষার্থী শামীম হোসেন, স্থানীয় সামাজিক আন্দোলনের সংগঠক হামিদুর রহমান ইকবাল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল, ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কাদেরী জয়।
প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সাল থেকে রাজধানীর ধূপখোলা মাঠের একটি অংশ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ হাজার শিক্ষার্থীদের একমাত্র খেলার মাঠ এটি। এ ছাড়াও পুরান ঢাকায় টিকে থাকা গুটিকয়েক খেলার মাঠের এটি একটি। ধূপখোলা খেলার মাঠ দখল করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের শপিং কমপ্লেক্স নির্মাণের প্রতিবাদে গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিক আন্দোলনে আছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ রক্ষার দাবিতে সংহতি সমাবেশ করেছে প্রগতিশীল ছাত্র জোট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। আজ সোমবার বিকেল ৪টায় সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সহসভাপতি সুমাইয়ার সভাপতিত্বে ধূপখোলা মাঠের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, কেবলমাত্র জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় না সেই সঙ্গে পুরান ঢাকার প্রতিটি মানুষের আবেগ জড়িয়ে আছে এই মাঠের সঙ্গে। মাঠ দখল করে ক্যাফেটেরিয়া, শপিং কমপ্লেক্স বানিয়ে বাণিজ্যিকীকরণের যে পরিকল্পনা সিটি করপোরেশন করেছে তাতে এখানকার স্থানীয় অধিবাসী, ব্যবসায়ী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ স্থানীয় শিক্ষার্থী, কিশোর-তরুণদের কোনো লাভ হবে না। যখন পুরান ঢাকায় পর্যাপ্ত খেলার মাঠের অভাব থাকায় এখানকার অসংখ্য তরুণ শিক্ষার্থীরা হতাশাগ্রস্ত ও মাদকে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র খেলার মাঠ দখল করলে তার পরিণাম হবে ভয়াবহ।
বক্তারা বলেন, পুরান ঢাকাবাসী ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাণকেন্দ্র ধূপখোলা মাঠে সিটি করপোরেশনের দুর্বৃত্তায়ন চলতে থাকলে ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়রকে অবাঞ্ছিত করবে এলাকাবাসী। একইসঙ্গে মাঠ রক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার সমুচিত জবাব দেবে শিক্ষার্থীরা।
সংহতি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ধূপখোলার স্থানীয় শিক্ষার্থী শামীম হোসেন, স্থানীয় সামাজিক আন্দোলনের সংগঠক হামিদুর রহমান ইকবাল, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন, ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক দীপক শীল, ছাত্রফ্রন্টের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল কাদেরী জয়।
প্রসঙ্গত, ১৯৮২ সাল থেকে রাজধানীর ধূপখোলা মাঠের একটি অংশ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ হিসেবে ব্যবহার করে আসছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ হাজার শিক্ষার্থীদের একমাত্র খেলার মাঠ এটি। এ ছাড়াও পুরান ঢাকায় টিকে থাকা গুটিকয়েক খেলার মাঠের এটি একটি। ধূপখোলা খেলার মাঠ দখল করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের শপিং কমপ্লেক্স নির্মাণের প্রতিবাদে গত ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিক আন্দোলনে আছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
ডেঙ্গু ও করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোতে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর। আজ রোববার (১৫ জুন) মাউশির সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) মো. খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশ থেকে এ তথ্য জানা যায়।
৬ ঘণ্টা আগেআপনাকে একসঙ্গে ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষ ও সাত কলেজের প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করতে হবে, দুটি প্রধান দায়িত্ব পালনে কোনো জটিলতা তৈরি হবে বলে মনে করেন?
১৬ ঘণ্টা আগেভালোবাসা সব সময় শব্দ চায় না; বিশেষ করে সেই ভালোবাসা, যা এক নীরব আত্মত্যাগে প্রতিদিন গড়ে তোলে আমাদের স্বপ্ন, সাহস আর সাফল্যের ভিত্তি। তিনি আমাদের চোখে কখনো কাঁদেন না, ক্লান্তিও দেখান না, কিন্তু আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপের পেছনে থাকে তাঁর নিরলস প্রেরণা। তিনি আমাদের বাবা।
১৬ ঘণ্টা আগেইংরেজিতে প্যারাগ্রাফ লেখার কথা উঠলেই অনেক শিক্ষার্থীর কপালে ভাঁজ পড়ে। কীভাবে শুরু করব। কোন শব্দ ব্যবহার করব। বানান বা গ্রামারে ভুল হবে না তো! আসলে কিছু সহজ কৌশল অনুসরণ করলে বিষয়টি আর কঠিন মনে হবে না।
১৬ ঘণ্টা আগে