নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বিধিনিষেধ আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯ জুন থেকে ২০টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন অসম্ভব হয়ে পড়েছে। পূর্বনির্ধারিত সময়ের চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করেছে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটি।
পাশাপাশি আগের প্রাথমিক আবেদনের সময় লকডাউন শেষে পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের আগামী ২৫ জুন রাত ১২টার মধ্যে আবেদন করতে হবে। আয়োজক কমিটি জানায়, নতুন করে শিক্ষার্থীরা তেমন আবেদন করছে না। গত এক মাসে ১০০ জনের মতো শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
তবে স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ নির্ধারণ করেনি আয়োজক কমিটি। করোনা পরিস্থিতি এবং অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তীতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে গুচ্ছ ভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন গুচ্ছ ভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করেছি। পূর্বের ১৯ জুন থেকে ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না। আর প্রাথমিক আবেদন তেমন কেউই করছে না। তাই ২৫ তারিখ রাত ১১টা ৫৯ পর্যন্ত আবেদনের সময় চূড়ান্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে মাত্র ১০০ জন আবেদন করেছে। পরীক্ষা কখন হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আর এখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে লাভ নেই। আরও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নেবে সেগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। বারবার পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করে চেঞ্জ করলে শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্ত হয়।’
এর আগে গত ১ এপ্রিল থেকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শুরু হয়ে ১৫ এপ্রিল লকডাউন পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত আবেদনের সময় বাড়ানো হয়। আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৯ জুন মানবিক, ২৬ জুন বাণিজ্য ও ৩ জুলাই বিজ্ঞান বিভাগের চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষা শুরুর কথা ছিল।
তবে ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শেষে সমন্বিত ভর্তি কমিটিকে আবেদন যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত মেধাক্রম প্রস্তুত করতে হবে। এরপর মেধা তালিকা প্রকাশ করার পরে চূড়ান্ত আবেদন করতে হবে ভর্তিচ্ছুদের। চূড়ান্ত আবেদন শেষে প্রশ্ন প্রণয়ন, প্রশ্ন ছাপা ইত্যাদি কাজগুলো বিধিনিষেধ চলমান থাকায় করা সম্ভব হচ্ছে না। পরীক্ষা আয়োজন সংক্রান্ত যেসব আনুষঙ্গিক কাজ রয়েছে তা সম্পন্ন করতে আরও সময় লাগবে। ফলে ভর্তি পরীক্ষা হতে আরও কয়েক মাস লাগবে বলে জানা গেছে।
ঢাকা: দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় বিধিনিষেধ আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৯ জুন থেকে ২০টি সাধারণ ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজন অসম্ভব হয়ে পড়েছে। পূর্বনির্ধারিত সময়ের চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করেছে ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটি।
পাশাপাশি আগের প্রাথমিক আবেদনের সময় লকডাউন শেষে পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন তাঁরা। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের আগামী ২৫ জুন রাত ১২টার মধ্যে আবেদন করতে হবে। আয়োজক কমিটি জানায়, নতুন করে শিক্ষার্থীরা তেমন আবেদন করছে না। গত এক মাসে ১০০ জনের মতো শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
তবে স্থগিত পরীক্ষার নতুন তারিখ নির্ধারণ করেনি আয়োজক কমিটি। করোনা পরিস্থিতি এবং অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তীতে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে গুচ্ছ ভুক্ত ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের নিয়ে ভার্চুয়াল এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন গুচ্ছ ভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যদের সমন্বয়ে গঠিত কমিটির যুগ্ম-আহ্বায়ক এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন।
আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করেছি। পূর্বের ১৯ জুন থেকে ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না। আর প্রাথমিক আবেদন তেমন কেউই করছে না। তাই ২৫ তারিখ রাত ১১টা ৫৯ পর্যন্ত আবেদনের সময় চূড়ান্ত করা হয়েছে। গত এক মাসে মাত্র ১০০ জন আবেদন করেছে। পরীক্ষা কখন হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আর এখনই সিদ্ধান্ত নিয়ে লাভ নেই। আরও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নেবে সেগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে। বারবার পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা করে চেঞ্জ করলে শিক্ষার্থীরা বিভ্রান্ত হয়।’
এর আগে গত ১ এপ্রিল থেকে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শুরু হয়ে ১৫ এপ্রিল লকডাউন পরবর্তী ১০ দিন পর্যন্ত আবেদনের সময় বাড়ানো হয়। আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আগামী ১৯ জুন মানবিক, ২৬ জুন বাণিজ্য ও ৩ জুলাই বিজ্ঞান বিভাগের চূড়ান্ত ভর্তি পরীক্ষা শুরুর কথা ছিল।
তবে ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন শেষে সমন্বিত ভর্তি কমিটিকে আবেদন যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত মেধাক্রম প্রস্তুত করতে হবে। এরপর মেধা তালিকা প্রকাশ করার পরে চূড়ান্ত আবেদন করতে হবে ভর্তিচ্ছুদের। চূড়ান্ত আবেদন শেষে প্রশ্ন প্রণয়ন, প্রশ্ন ছাপা ইত্যাদি কাজগুলো বিধিনিষেধ চলমান থাকায় করা সম্ভব হচ্ছে না। পরীক্ষা আয়োজন সংক্রান্ত যেসব আনুষঙ্গিক কাজ রয়েছে তা সম্পন্ন করতে আরও সময় লাগবে। ফলে ভর্তি পরীক্ষা হতে আরও কয়েক মাস লাগবে বলে জানা গেছে।
আগামী আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ও শাবিপ্রবির পক্ষে বিশ্বমঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। সেখানে সায়েম তাঁর গবেষণা "Synthesis and Characterization of Nanocellulose Phosphate as a Novel Biomaterial for Bone Tissue Engineering" বিষয়ে উপস্থাপন করবেন, যা হাড়ের...
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা চলতি বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ-সংক্রান্ত পত্র দিয়েছে দেশের সব উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের। ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা চালু হওয়ার পর থেকে বৃত্তি পরীক্ষা বন্ধ করে...
১ দিন আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় গোপালগঞ্জ জেলার বৃহস্পতিবারের আলিম, এইচএসসি ভোকেশনাল, বিএম, বিএমটি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জ ছাড়া অন্যান্য জেলার আলিম, এইচএসসি ভোকেশনাল, বিএম, বিএমটি পরীক্ষা চলবে।
২ দিন আগেনিউজিল্যান্ডে ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বে যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৩ দিন আগে