এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
নিয়মিত উপস্থিত থাকা
বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনে ভালো ফল করতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকা। ভালো ফল করতে এর কোনো বিকল্প নেই। স্কুল-কলেজে যেমন নিয়মিত ক্লাস না করেও প্রাইভেট বা কোচিং করে পড়া বুঝে নেওয়া যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই সুযোগ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো কোচিং সেন্টার নেই। তা ছাড়া প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসে উপস্থিতি ও ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপর ১০-১৫ মার্কস বরাদ্দ থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত প্রতি ৫ মার্কসের ব্যবধানে একেকটি গ্রেড হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত ক্লাস করলে এই মার্কস হাতছাড়া হবে না। এ ছাড়া পড়ানো টপিকস ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত থাকা যায়।
অ্যাকাডেমিক সবকিছুতে অংশগ্রহণ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল হয় অনেক কিছুর ওপর ভিত্তি করে। বিভিন্ন রকম অ্যাসেসমেন্ট নেওয়া হয়। যেমন ক্লাসটেস্ট, কুইজ, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, মিডটার্ম, প্রজেক্ট প্রভৃতি। এগুলো প্রতিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ৫ থেকে ১০ মার্কস বরাদ্দ থাকে। অনেকে এটাকে অল্প মার্কস মনে করে সময়মতো এগুলোয় অংশগ্রহণ করেন না।
ফলে সেমিস্টার ফাইনালে ভালো পরীক্ষা দিলেও ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব হয় না। কেননা মাঝখান থেকে অ্যাসেসমেন্টের নম্বর থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই ভালো ফল অর্জন করতে হলে সব ধরনের অ্যাসেসমেন্টে অংশগ্রহণ করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাকাডেমিক যত রকমের কার্যক্রম হয়, সবকিছুতেই সরব স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ একজন শিক্ষার্থীকে বিভাগে ইতিবাচক ইমেজ তৈরিতে ভূমিকা রাখে। আর তা ভালো ফল অর্জনেও সহায়ক হয়।
নিয়মিত পড়াশোনা করা
স্কুল-কলেজে পড়াকালীন যেমন সন্ধ্যা হলেই পড়তে বসা হতো, বিশ্ববিদ্যালয় এসে তার ছন্দপতন হয়। অনেকে নিয়মিত বই নিয়ে পড়তে বসে না। কিন্তু ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে নিয়মিত পড়াশোনা করার কোনো বিকল্প নেই। অনেকের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় এসে সবকিছুই সুন্দরভাবে চলে শুধু পড়াশোনা করা ছাড়া। অথচ একজন শিক্ষার্থীর প্রধান কাজ হওয়া উচিত পড়াশোনায় নিজেকে আত্মনিয়োগ করা।
ক্লাস নোট নেওয়া
ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার মনোযোগসহকারে শুনে তা সঙ্গে সঙ্গে খাতায় নোট করার অভ্যাসটা ভালো ফল অর্জন করতে সহায়ক হয়। এতে আলোচিত টপিকসও বোঝা সহজ হয়। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেকচার অনেক গুরুত্বপূর্ণ, যা সব সময় নির্দিষ্ট কোনো বইয়ে পাওয়া যায় না। অনেক কোর্সের নির্দিষ্ট কোনো বইও থাকে না। বিভিন্ন উৎস থেকে পড়াশোনা করতে হয়। তাই কোর্স টিচারের পড়ার ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য হলেও ক্লাস নোট নেওয়া জরুরি।
রেফারেন্স বই পড়া
বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকে রেফারেন্স বই না পড়ে শিট পড়ে বা নোট পড়ে কাটিয়ে দেয়। ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে শুধু শিটের ওপর নির্ভর না করে রেফারেন্স বই পড়লে জ্ঞানের জগৎকে আরও সমৃদ্ধ করা সম্ভব। পড়াটা স্থায়ী হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা লেকচার দেওয়ার সময় বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের নাম বলে থাকেন, সেগুলো ব্যক্তিগতভাবে সংগ্রহ করতে না পারলেও লাইব্রেরি থেকে নিয়ে পড়া যেতে পারে। রেফারেন্স বই পড়লে পরীক্ষার খাতায় রেফারেন্সসহকারে উত্তরপত্র লেখা যায়। এতে অন্যদের চেয়ে পরীক্ষার উত্তরপত্র ব্যতিক্রম হয়। আর পরীক্ষার খাতায় ব্যতিক্রম উপস্থাপনই শিক্ষার্থীকে অন্যদের চেয়ে আলাদা ও অনন্য করে তোলে।
নিয়মিত উপস্থিত থাকা
বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনে ভালো ফল করতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকা। ভালো ফল করতে এর কোনো বিকল্প নেই। স্কুল-কলেজে যেমন নিয়মিত ক্লাস না করেও প্রাইভেট বা কোচিং করে পড়া বুঝে নেওয়া যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই সুযোগ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো কোচিং সেন্টার নেই। তা ছাড়া প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসে উপস্থিতি ও ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপর ১০-১৫ মার্কস বরাদ্দ থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণত প্রতি ৫ মার্কসের ব্যবধানে একেকটি গ্রেড হয়ে থাকে। তাই নিয়মিত ক্লাস করলে এই মার্কস হাতছাড়া হবে না। এ ছাড়া পড়ানো টপিকস ও অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত থাকা যায়।
অ্যাকাডেমিক সবকিছুতে অংশগ্রহণ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল হয় অনেক কিছুর ওপর ভিত্তি করে। বিভিন্ন রকম অ্যাসেসমেন্ট নেওয়া হয়। যেমন ক্লাসটেস্ট, কুইজ, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন, মিডটার্ম, প্রজেক্ট প্রভৃতি। এগুলো প্রতিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ভেদে ৫ থেকে ১০ মার্কস বরাদ্দ থাকে। অনেকে এটাকে অল্প মার্কস মনে করে সময়মতো এগুলোয় অংশগ্রহণ করেন না।
ফলে সেমিস্টার ফাইনালে ভালো পরীক্ষা দিলেও ভালো ফল অর্জন করা সম্ভব হয় না। কেননা মাঝখান থেকে অ্যাসেসমেন্টের নম্বর থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাই ভালো ফল অর্জন করতে হলে সব ধরনের অ্যাসেসমেন্টে অংশগ্রহণ করা উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাকাডেমিক যত রকমের কার্যক্রম হয়, সবকিছুতেই সরব স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ একজন শিক্ষার্থীকে বিভাগে ইতিবাচক ইমেজ তৈরিতে ভূমিকা রাখে। আর তা ভালো ফল অর্জনেও সহায়ক হয়।
নিয়মিত পড়াশোনা করা
স্কুল-কলেজে পড়াকালীন যেমন সন্ধ্যা হলেই পড়তে বসা হতো, বিশ্ববিদ্যালয় এসে তার ছন্দপতন হয়। অনেকে নিয়মিত বই নিয়ে পড়তে বসে না। কিন্তু ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে নিয়মিত পড়াশোনা করার কোনো বিকল্প নেই। অনেকের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় এসে সবকিছুই সুন্দরভাবে চলে শুধু পড়াশোনা করা ছাড়া। অথচ একজন শিক্ষার্থীর প্রধান কাজ হওয়া উচিত পড়াশোনায় নিজেকে আত্মনিয়োগ করা।
ক্লাস নোট নেওয়া
ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার মনোযোগসহকারে শুনে তা সঙ্গে সঙ্গে খাতায় নোট করার অভ্যাসটা ভালো ফল অর্জন করতে সহায়ক হয়। এতে আলোচিত টপিকসও বোঝা সহজ হয়। তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের লেকচার অনেক গুরুত্বপূর্ণ, যা সব সময় নির্দিষ্ট কোনো বইয়ে পাওয়া যায় না। অনেক কোর্সের নির্দিষ্ট কোনো বইও থাকে না। বিভিন্ন উৎস থেকে পড়াশোনা করতে হয়। তাই কোর্স টিচারের পড়ার ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য হলেও ক্লাস নোট নেওয়া জরুরি।
রেফারেন্স বই পড়া
বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকে রেফারেন্স বই না পড়ে শিট পড়ে বা নোট পড়ে কাটিয়ে দেয়। ভালো ফলাফল অর্জন করতে হলে শুধু শিটের ওপর নির্ভর না করে রেফারেন্স বই পড়লে জ্ঞানের জগৎকে আরও সমৃদ্ধ করা সম্ভব। পড়াটা স্থায়ী হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা লেকচার দেওয়ার সময় বিভিন্ন রেফারেন্স বইয়ের নাম বলে থাকেন, সেগুলো ব্যক্তিগতভাবে সংগ্রহ করতে না পারলেও লাইব্রেরি থেকে নিয়ে পড়া যেতে পারে। রেফারেন্স বই পড়লে পরীক্ষার খাতায় রেফারেন্সসহকারে উত্তরপত্র লেখা যায়। এতে অন্যদের চেয়ে পরীক্ষার উত্তরপত্র ব্যতিক্রম হয়। আর পরীক্ষার খাতায় ব্যতিক্রম উপস্থাপনই শিক্ষার্থীকে অন্যদের চেয়ে আলাদা ও অনন্য করে তোলে।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
১৫ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও আয়ারল্যান্ডের বিভিন্ন খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জনের সরাসরি সুযোগ তৈরির লক্ষ্যে ‘ইউসিবিডি ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ইয়ার (ইউআইএফওয়াই)’ শীর্ষক একটি প্রোগ্রাম...
২ দিন আগেমাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগের ৫ শিক্ষক একসঙ্গে অধ্যাপক হয়েছেন।
২ দিন আগে