অনলাইন ডেস্ক
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা নিতে অনুরোধ করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছভুক্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে শিক্ষা উপদেষ্টা লেখেন, ‘কয়েক দিন আগে উপাচার্যরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনার জন্য একত্রিত হয়েছিলেন। দেখা গেছে, গুচ্ছ পরীক্ষার পক্ষে-বিপক্ষে বিবিধ যুক্তি আছে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে এ পদ্ধতির সংশোধন করারও সুযোগ থাকবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। ইতিমধ্যে অভিভাবক ও ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতি বহাল রাখার পক্ষে স্মারকলিপিও পেয়েছি। এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতিতে ভর্তির ব্যবস্থা করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে আপনাকে সবিনয় অনুরোধ করছি।’
এর আগে ২৭ নভেম্বর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে সভা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সভা শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সর্বজনগ্রাহ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আগে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের দূর-দুরান্তে গিয়ে একাধিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হতো। এতে ভোগান্তির সঙ্গে খরচও বেড়ে যেত। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষোভ ছিল।
দীর্ঘদিনের আলোচনা, চেষ্টা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনায় ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এতে অংশ নেয় কৃষি ও কৃষি শিক্ষাপ্রধান সাত বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয় না। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তার যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন।
পরে একইভাবে ৩ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নেয়। কিন্তু রাজনৈতিক পালাবদলের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই আর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকতে রাজি নয়।
বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৫৭টি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৫টি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে ১৪০টি। এর বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৮৮০টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্স পড়ানো হয়। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন মাদ্রাসা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) পড়ানো হয়।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে গত বছর ন্যাশনাল টেস্টিং অথোরিটি (এনটিএ) নামে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনের উদ্যোগ নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর জন্য আলাদা নীতিমালাও করে ইউজিসি। তবে নীতিমালা নিয়ে নানা আপত্তির মুখে শেষ পর্যন্ত ধমকে যায় সে উদ্যোগ।
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ পদ্ধতিতে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা নিতে অনুরোধ করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছভুক্ত সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে পাঠানো এক চিঠি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে শিক্ষা উপদেষ্টা লেখেন, ‘কয়েক দিন আগে উপাচার্যরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনার জন্য একত্রিত হয়েছিলেন। দেখা গেছে, গুচ্ছ পরীক্ষার পক্ষে-বিপক্ষে বিবিধ যুক্তি আছে। ভবিষ্যতে প্রয়োজনে এ পদ্ধতির সংশোধন করারও সুযোগ থাকবে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এককভাবে সিদ্ধান্ত নিতে থাকলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হবে। ইতিমধ্যে অভিভাবক ও ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতি বহাল রাখার পক্ষে স্মারকলিপিও পেয়েছি। এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য গুচ্ছ পরীক্ষা পদ্ধতিতে ভর্তির ব্যবস্থা করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করতে আপনাকে সবিনয় অনুরোধ করছি।’
এর আগে ২৭ নভেম্বর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে ভর্তি সংক্রান্ত বিষয়ে সভা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সভা শেষে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা করে একটি সর্বজনগ্রাহ্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আগে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হতো। এ পদ্ধতিতে শিক্ষার্থীদের দূর-দুরান্তে গিয়ে একাধিক ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হতো। এতে ভোগান্তির সঙ্গে খরচও বেড়ে যেত। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ক্ষোভ ছিল।
দীর্ঘদিনের আলোচনা, চেষ্টা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের নির্দেশনায় ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম গুচ্ছ ভিত্তিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। এতে অংশ নেয় কৃষি ও কৃষি শিক্ষাপ্রধান সাত বিশ্ববিদ্যালয়। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা পরীক্ষা দিতে হয় না। একটি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী তার যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী গুচ্ছে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেন।
পরে একইভাবে ৩ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা নেয়। কিন্তু রাজনৈতিক পালাবদলের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ই আর গুচ্ছ পদ্ধতিতে থাকতে রাজি নয়।
বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ৫৭টি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ১১৫টি। এ ছাড়া সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে ১৪০টি। এর বাইরে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ৮৮০টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্স পড়ানো হয়। ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন মাদ্রাসা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজে স্নাতক (সম্মান) পড়ানো হয়।
দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একক ভর্তি পরীক্ষা নিতে গত বছর ন্যাশনাল টেস্টিং অথোরিটি (এনটিএ) নামে আলাদা কর্তৃপক্ষ গঠনের উদ্যোগ নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এর জন্য আলাদা নীতিমালাও করে ইউজিসি। তবে নীতিমালা নিয়ে নানা আপত্তির মুখে শেষ পর্যন্ত ধমকে যায় সে উদ্যোগ।
লেখাপড়ায় ভালো করতে হলে সবচেয়ে জরুরি হলো মনোযোগ ধরে রাখা। কিন্তু নানা কারণে পড়ার সময় অনেকের মন বসে না। নিচে কিছু কার্যকর উপায় দেওয়া হলো, যা অনুসরণ করলে লেখাপড়ায় মনোযোগ বাড়বে।
১৬ ঘণ্টা আগেডেনমার্কে ডেনিশ ডেটা সায়েন্স একাডেমি (ডিডিএসএ) ভিজিট গ্রান্ট স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৬ ঘণ্টা আগেইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার এক যুগ পূর্ণ হতে চলেছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়; বরং বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের মাদ্রাসা শিক্ষাব্যবস্থাকে একটি কেন্দ্রীয় কাঠামোয় এনে নৈতিকতা, জ্ঞান ও গবেষণার পথে এগিয়ে নেওয়ার প্রয়াস।
১৬ ঘণ্টা আগেহাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদ এবং আইইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের আয়োজনে প্রথমবারের মতো দুই দিনব্যাপী (১৮ ও ১৯ জুলাই) ‘আইইইই সিএস বিডিসি সামার সিম্পোজিয়াম ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে