নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈশ্বিক পরিবর্তিত পরিস্থিতি ও দেশীয় আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ ছাড়ে ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে।
আজ সোমবার থেকে শুরু হওয়া এই মেলায় ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫–১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে—সিএসই, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এলএলবি, এলএলএম, সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন।
বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তি-ইচ্ছুক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ছাত্রী, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও খেলোয়াড়েরা সর্বোচ্চ বিশেষ ওয়েভার পাচ্ছেন। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, করপোরেট এবং গ্রুপভিত্তিক ভর্তি হলেও রয়েছে বিশেষ ছাড়।
এসব ছাড়ের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫–১০ শতাংশ ওয়েভারে চলছে ভর্তি কার্যক্রম। ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা গ্রিন ইউনিভার্সিটির শেওড়াপাড়ার সিটি ইনফরমেশন সেন্টার এবং পূর্বাচলে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যোগাযোগ করতে পারবেন।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির যাত্রা ২০০৩ সালে। ২০১১ সালে ইউএস-বাংলা গ্রুপ দায়িত্ব নেওয়ার পর বৃহৎ আকারে এর পরিবর্তন আসে। দুই দশকে আগে স্বল্প পরিসরে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা হয়েছিল, কালক্রমে তা এখন দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় এবং যৌথ গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এমওইউ ছাড়াও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে নামকরা অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।
ঢাকার সন্নিকটে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। যার সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে। রয়েছে হোস্টেল সুবিধা, ইনডোর গেমসসহ অন্য সুযোগ-সুবিধাও।
অভিজ্ঞ শিক্ষক, মানসম্মত ল্যাব, লাইব্রেরি ও শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার স্বীকৃতিস্বরূপ এরই মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিভাগ (সিএসই, ইইই) ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন পেয়েছে।
এটিই একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়, যা প্রত্যক্ষভাবে গ্র্যাজুয়েটদের কর্মক্ষেত্র নির্ধারণে সহায়তা করছে। নির্দিষ্ট সিজিপিএ ও ইংরেজিতে দক্ষ হলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসসহ গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে চাকরি পাচ্ছেন গ্রিনের গ্র্যাজুয়েটরা।
এর বাইরেও গ্র্যাজুয়েটদের চাকরি সুবিধা দিতে গড়ে তোলা হয়েছে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিসিডি)। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য গ্রিন ইউনিভার্সিটির সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হলো ‘স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফান্ড’। মানসম্মত শিক্ষার্থী নিশ্চিত করতে ‘স্টুডেন্ট মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্রছাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে নবাগত ছাত্রছাত্রীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য সিনিয়র শিক্ষার্থীরা উপদেশ-পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যা চার বছর পর্যন্ত চলতে থাকে।
ভর্তির জন্য যোগাযোগ: ০১৩২৪৭১৩৫০২-০৪, ০১৩২৪৭১৩৫০৮।
বৈশ্বিক পরিবর্তিত পরিস্থিতি ও দেশীয় আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনায় গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ ছাড়ে ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে।
আজ সোমবার থেকে শুরু হওয়া এই মেলায় ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫–১০ শতাংশ (সর্বোচ্চ ৫৮ হাজার টাকা) ছাড়ে স্প্রিং সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগ্রামের মধ্যে রয়েছে—সিএসই, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এলএলবি, এলএলএম, সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন।
বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তি-ইচ্ছুক মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ছাত্রী, ভাইবোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও খেলোয়াড়েরা সর্বোচ্চ বিশেষ ওয়েভার পাচ্ছেন। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, করপোরেট এবং গ্রুপভিত্তিক ভর্তি হলেও রয়েছে বিশেষ ছাড়।
এসব ছাড়ের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫–১০ শতাংশ ওয়েভারে চলছে ভর্তি কার্যক্রম। ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা গ্রিন ইউনিভার্সিটির শেওড়াপাড়ার সিটি ইনফরমেশন সেন্টার এবং পূর্বাচলে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যোগাযোগ করতে পারবেন।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির যাত্রা ২০০৩ সালে। ২০১১ সালে ইউএস-বাংলা গ্রুপ দায়িত্ব নেওয়ার পর বৃহৎ আকারে এর পরিবর্তন আসে। দুই দশকে আগে স্বল্প পরিসরে যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনা হয়েছিল, কালক্রমে তা এখন দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় এবং যৌথ গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এমওইউ ছাড়াও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে নামকরা অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।
ঢাকার সন্নিকটে পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে স্থায়ী ক্যাম্পাস। যার সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে। রয়েছে হোস্টেল সুবিধা, ইনডোর গেমসসহ অন্য সুযোগ-সুবিধাও।
অভিজ্ঞ শিক্ষক, মানসম্মত ল্যাব, লাইব্রেরি ও শ্রেণিকক্ষ পরিচালনার স্বীকৃতিস্বরূপ এরই মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিভাগ (সিএসই, ইইই) ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) কর্তৃক অ্যাক্রেডিটেশন পেয়েছে।
এটিই একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়, যা প্রত্যক্ষভাবে গ্র্যাজুয়েটদের কর্মক্ষেত্র নির্ধারণে সহায়তা করছে। নির্দিষ্ট সিজিপিএ ও ইংরেজিতে দক্ষ হলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসসহ গ্রুপটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে চাকরি পাচ্ছেন গ্রিনের গ্র্যাজুয়েটরা।
এর বাইরেও গ্র্যাজুয়েটদের চাকরি সুবিধা দিতে গড়ে তোলা হয়েছে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিসিডি)। গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য গ্রিন ইউনিভার্সিটির সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ হলো ‘স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার ফান্ড’। মানসম্মত শিক্ষার্থী নিশ্চিত করতে ‘স্টুডেন্ট মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম’ বিশ্ববিদ্যালয়টির ছাত্রছাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে নবাগত ছাত্রছাত্রীদের একাডেমিক ও প্রশাসনিক বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য সিনিয়র শিক্ষার্থীরা উপদেশ-পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যা চার বছর পর্যন্ত চলতে থাকে।
ভর্তির জন্য যোগাযোগ: ০১৩২৪৭১৩৫০২-০৪, ০১৩২৪৭১৩৫০৮।
২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৩ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৩ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা শেষ হয় শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল অনন্য, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় রিসার্চ ট্রেনিং প্রোগ্রাম (আরটিপি) বৃত্তি-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তিটির আওতায় দেশটির কার্টিন ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আরটিপি বৃত্তিটি সম্প
৩ ঘণ্টা আগে