বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
আন্দোলনের মুখে কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্বতন্ত্র একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রস্তাব পাঠিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এই প্রস্তাব পর্যালোচনা করে পদক্ষেপ নেবে।
ডিপ্লোমাধারী কৃষি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের বিষয়ে ১৭ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবকে চিঠি পাঠিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমাধারীদের জন্য গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ থাকলেও কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা নেওয়ার মতো প্রতিষ্ঠান নেই। তাঁদের জন্য ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে একটি স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি দিতে একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গঠন করা প্রয়োজন।
কৃষি ডিপ্লোমাধারীদের উচ্চশিক্ষার জন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হলে আরও বেশি মেধাবী শিক্ষার্থী কৃষি শিক্ষায় আগ্রহী হয়ে কৃষির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) নুরুন আখতার এ বিষয়ে গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ফাইল তৈরি করে কাজ শুরু করবে। কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হবে কি না, সরকার সেই সিদ্ধান্ত নেবে।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১৮টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আট দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য সম্প্রতি আন্দোলনে নামেন। পরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করেন তাঁরা।
দেশে ১৮টি সরকারি ও ১৬৪টি বেসরকারি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে চার বছর মেয়াদি কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স চালু রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রতিবছর ৫ হাজার শিক্ষার্থী কৃষিতে ডিপ্লোমা পাস করেন। চাইলেও তাঁদের কৃষি বিষয়ে আরও উচ্চ পর্যায়ের শিক্ষা গ্রহণের জন্য স্বতন্ত্র কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নেই।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, স্নাতক ডিগ্রি দেওয়ার মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হলে উপদেষ্টা পরিষদের (মন্ত্রিসভা) অনুমোদন নিয়ে নতুন আইন তৈরি করতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখন সরকারের কাছে এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রস্তাব পাঠাবে। সরকারি কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত দিলে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য অধ্যাদেশের খসড়া তৈরি করে উপদেষ্টা পরিষদে পাঠানো হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘অধ্যাদেশ পাস করলেই কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হয়ে যায় না। এ জন্য জমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে জনবল নিয়োগের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।’
আন্দোলনের মুখে কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে স্বতন্ত্র একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রস্তাব পাঠিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এই প্রস্তাব পর্যালোচনা করে পদক্ষেপ নেবে।
ডিপ্লোমাধারী কৃষি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের বিষয়ে ১৭ এপ্রিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিবকে চিঠি পাঠিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়। চিঠিতে বলা হয়েছে, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ডিপ্লোমাধারীদের জন্য গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ থাকলেও কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা নেওয়ার মতো প্রতিষ্ঠান নেই। তাঁদের জন্য ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আদলে একটি স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কিংবা কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি দিতে একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গঠন করা প্রয়োজন।
কৃষি ডিপ্লোমাধারীদের উচ্চশিক্ষার জন্য স্বতন্ত্র প্রতিষ্ঠান হলে আরও বেশি মেধাবী শিক্ষার্থী কৃষি শিক্ষায় আগ্রহী হয়ে কৃষির উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) নুরুন আখতার এ বিষয়ে গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাব পেয়েছি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ফাইল তৈরি করে কাজ শুরু করবে। কৃষি ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের জন্য উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হবে কি না, সরকার সেই সিদ্ধান্ত নেবে।’
কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ১৮টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা আট দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য সম্প্রতি আন্দোলনে নামেন। পরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে কর্মসূচি স্থগিত করেন তাঁরা।
দেশে ১৮টি সরকারি ও ১৬৪টি বেসরকারি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে চার বছর মেয়াদি কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স চালু রয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে প্রতিবছর ৫ হাজার শিক্ষার্থী কৃষিতে ডিপ্লোমা পাস করেন। চাইলেও তাঁদের কৃষি বিষয়ে আরও উচ্চ পর্যায়ের শিক্ষা গ্রহণের জন্য স্বতন্ত্র কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নেই।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, স্নাতক ডিগ্রি দেওয়ার মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করতে হলে উপদেষ্টা পরিষদের (মন্ত্রিসভা) অনুমোদন নিয়ে নতুন আইন তৈরি করতে হবে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এখন সরকারের কাছে এ ধরনের একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের প্রস্তাব পাঠাবে। সরকারি কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত দিলে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের জন্য অধ্যাদেশের খসড়া তৈরি করে উপদেষ্টা পরিষদে পাঠানো হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘অধ্যাদেশ পাস করলেই কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হয়ে যায় না। এ জন্য জমি অধিগ্রহণ থেকে শুরু করে জনবল নিয়োগের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।’
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষা চলতি বছরের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এ-সংক্রান্ত পত্র দিয়েছে দেশের সব উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারদের। ২০০৯ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) পরীক্ষা চালু হওয়ার পর থেকে বৃত্তি পরীক্ষা বন্ধ করে...
৩ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় গোপালগঞ্জ জেলার বৃহস্পতিবারের আলিম, এইচএসসি ভোকেশনাল, বিএম, বিএমটি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। তবে বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জ ছাড়া অন্যান্য জেলার আলিম, এইচএসসি ভোকেশনাল, বিএম, বিএমটি পরীক্ষা চলবে।
২১ ঘণ্টা আগেনিউজিল্যান্ডে ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বে যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ দিন আগেদেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শূন্য থাকা প্রধান শিক্ষকের পদে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল সোমবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি...
২ দিন আগে