মো. আশিকুর রহমান
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল তো পেলেন, এবার উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পালা। এ সময় আপনাদের বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। এমন ১০টি পরামর্শ তুলে ধরা হলো:
বিষয় নির্বাচন
প্রথমে বুঝতে হবে, আপনার আগ্রহ কোথায় এবং সেই অনুযায়ী কোন বিষয়টি আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদে সফলতা এনে দিতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, পরিবার বা সমাজের চাপের কারণে শিক্ষার্থীরা এমন বিষয় বেছে নেন, যা তাঁদের ব্যক্তিগত আগ্রহের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আসল সত্য হলো, যে বিষয়টিতে আপনার আসলে আগ্রহ থাকবে, সেটিতেই আপনি সেরা পারফর্ম করতে পারবেন। আপনি যদি বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, চিকিৎসাবিদ্যা, ব্যবসায় কিংবা মানবিক শাখার প্রতি আগ্রহী হন, তাহলে সেই পথেই এগিয়ে যান।
বিশ্ববিদ্যালয় বিবেচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। তবে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনের তুলনায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বেশ প্রতিযোগিতা হয়। তবে পড়াশোনার খরচ তুলনামূলক কম। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি অর্জন করলে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ কদর রয়েছে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ না পান, তাহলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও আপনার জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। দেশে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভালো সুযোগ দিচ্ছে। যেমন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি। তবে ভর্তি হওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, বিশ্ববিদ্যালয়টির ইউজিসি অনুমোদন রয়েছে কি না।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা
বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ইচ্ছা থাকলে সে পরিকল্পনা অনুযায়ী শুরু করতে হবে। উন্নত মানের শিক্ষা, বৈশ্বিক পরিচিতি এবং বিশেষায়িত ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে যান। তবে এর জন্য প্রয়োজন ভিসার আবেদন, ভাষাগত দক্ষতা (যেমন IELTS বা TOEFL) এবং প্রয়োজনীয় আর্থিক সামর্থ্য। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, মালয়েশিয়া এবং চীনসহ অনেক দেশ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ এবং ফিন্যান্সিয়াল এইড দিয়ে থাকে।
মেডিকেল কলেজ বা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা
যাঁরা চিকিৎসা বা প্রকৌশল বিষয়ে আগ্রহী, তাঁদের জন্য মেডিকেল কলেজ বা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় একটি সেরা বিকল্প হতে পারে। মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। পাশাপাশি, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্যান্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বেশ প্রতিযোগিতা থাকে। তবে একবার ভর্তি হলে, এ দুটি ক্ষেত্রেই কর্মজীবনে স্থিতিশীলতা ও ভালো উপার্জনের নিশ্চয়তা রয়েছে।
টেকনিক্যাল বা পেশাদার কোর্স
যদি আপনি প্রথাগত বিষয়ের বাইরে গিয়ে কিছু করতে চান, তাহলে টেকনিক্যাল বা পেশাদার কোর্সগুলো বিবেচনা করতে পারেন। যেমন ফ্যাশন ডিজাইনিং, মাল্টিমিডিয়া, গ্রাফিকস ডিজাইনিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো এসব কোর্সে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে। এটি উচ্চমাধ্যমিকের পর একটি ভিন্নধর্মী ও ক্যারিয়ারনির্ভর শিক্ষার সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
বৃত্তি এবং আর্থিক সহায়তার সুযোগ অনুসন্ধান
যাঁরা আর্থিকভাবে কিছুটা দুর্বল, তাঁদের জন্য বৃত্তি পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশ কিংবা বিদেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি বা আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করে থাকে। দেশের বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে। বিদেশেও বিভিন্ন রকম বৃত্তি প্রোগ্রাম রয়েছে।
প্রশিক্ষণ এবং ইন্টার্নশিপের সুযোগ
শুধু সনদ অর্জন নয়, বাস্তব জীবনের দক্ষতা অর্জন করাও অত্যন্ত জরুরি। উচ্চমাধ্যমিকের পর শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্স বা ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া উচিত। এতে করে কাজের পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয় এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়। আইটি, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে ইন্টার্নশিপের সুযোগ গ্রহণ করলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারবে।
সময় নিন এবং পরিকল্পনা করুন
অনেক শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এটা জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। যেখানে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই জরুরি। তাই সময় নিয়ে আপনার পছন্দের বিষয়ে গবেষণা করুন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ নিন এবং আপনার লক্ষ্যের সঙ্গে কোন বিষয় বা প্রতিষ্ঠান মানানসই, তা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। পরিবারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করুন এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
মানসিক প্রস্তুতি এবং ধৈর্য ধরুন
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। এ জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা জরুরি। আপনি যে পথই বেছে নিন না কেন, সফল হতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে এবং পরিশ্রম করতে হবে। হতাশ না হয়ে লক্ষ্য অনুযায়ী এগিয়ে গেলে অবশ্যই সফলতা অর্জন করবেন।
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল তো পেলেন, এবার উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পালা। এ সময় আপনাদের বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে। এমন ১০টি পরামর্শ তুলে ধরা হলো:
বিষয় নির্বাচন
প্রথমে বুঝতে হবে, আপনার আগ্রহ কোথায় এবং সেই অনুযায়ী কোন বিষয়টি আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদে সফলতা এনে দিতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, পরিবার বা সমাজের চাপের কারণে শিক্ষার্থীরা এমন বিষয় বেছে নেন, যা তাঁদের ব্যক্তিগত আগ্রহের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। আসল সত্য হলো, যে বিষয়টিতে আপনার আসলে আগ্রহ থাকবে, সেটিতেই আপনি সেরা পারফর্ম করতে পারবেন। আপনি যদি বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, চিকিৎসাবিদ্যা, ব্যবসায় কিংবা মানবিক শাখার প্রতি আগ্রহী হন, তাহলে সেই পথেই এগিয়ে যান।
বিশ্ববিদ্যালয় বিবেচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। তবে এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে আসনের তুলনায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বেশ প্রতিযোগিতা হয়। তবে পড়াশোনার খরচ তুলনামূলক কম। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি অর্জন করলে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বেশ কদর রয়েছে।
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
যদি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ না পান, তাহলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও আপনার জন্য একটি ভালো বিকল্প হতে পারে। দেশে অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে ভালো সুযোগ দিচ্ছে। যেমন ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়, ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি। তবে ভর্তি হওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন, বিশ্ববিদ্যালয়টির ইউজিসি অনুমোদন রয়েছে কি না।
বিদেশে উচ্চশিক্ষা
বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ইচ্ছা থাকলে সে পরিকল্পনা অনুযায়ী শুরু করতে হবে। উন্নত মানের শিক্ষা, বৈশ্বিক পরিচিতি এবং বিশেষায়িত ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে অনেক শিক্ষার্থী বিদেশে যান। তবে এর জন্য প্রয়োজন ভিসার আবেদন, ভাষাগত দক্ষতা (যেমন IELTS বা TOEFL) এবং প্রয়োজনীয় আর্থিক সামর্থ্য। কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, মালয়েশিয়া এবং চীনসহ অনেক দেশ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন স্কলারশিপ এবং ফিন্যান্সিয়াল এইড দিয়ে থাকে।
মেডিকেল কলেজ বা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা
যাঁরা চিকিৎসা বা প্রকৌশল বিষয়ে আগ্রহী, তাঁদের জন্য মেডিকেল কলেজ বা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় একটি সেরা বিকল্প হতে পারে। মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। পাশাপাশি, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা দেশের অন্যান্য প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বেশ প্রতিযোগিতা থাকে। তবে একবার ভর্তি হলে, এ দুটি ক্ষেত্রেই কর্মজীবনে স্থিতিশীলতা ও ভালো উপার্জনের নিশ্চয়তা রয়েছে।
টেকনিক্যাল বা পেশাদার কোর্স
যদি আপনি প্রথাগত বিষয়ের বাইরে গিয়ে কিছু করতে চান, তাহলে টেকনিক্যাল বা পেশাদার কোর্সগুলো বিবেচনা করতে পারেন। যেমন ফ্যাশন ডিজাইনিং, মাল্টিমিডিয়া, গ্রাফিকস ডিজাইনিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এখনো এসব কোর্সে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম পরিচালনা করছে। এটি উচ্চমাধ্যমিকের পর একটি ভিন্নধর্মী ও ক্যারিয়ারনির্ভর শিক্ষার সুযোগ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
বৃত্তি এবং আর্থিক সহায়তার সুযোগ অনুসন্ধান
যাঁরা আর্থিকভাবে কিছুটা দুর্বল, তাঁদের জন্য বৃত্তি পাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশ কিংবা বিদেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি বা আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা করে থাকে। দেশের বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে। বিদেশেও বিভিন্ন রকম বৃত্তি প্রোগ্রাম রয়েছে।
প্রশিক্ষণ এবং ইন্টার্নশিপের সুযোগ
শুধু সনদ অর্জন নয়, বাস্তব জীবনের দক্ষতা অর্জন করাও অত্যন্ত জরুরি। উচ্চমাধ্যমিকের পর শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্স বা ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামে অংশ নেওয়া উচিত। এতে করে কাজের পরিবেশ সম্পর্কে ধারণা তৈরি হয় এবং ভবিষ্যতের কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া যায়। আইটি, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং এবং হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্টের মতো বিষয়ে ইন্টার্নশিপের সুযোগ গ্রহণ করলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের দক্ষতা আরও উন্নত করতে পারবে।
সময় নিন এবং পরিকল্পনা করুন
অনেক শিক্ষার্থী উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর তাড়াহুড়ো করে সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে, এটা জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ। যেখানে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া খুবই জরুরি। তাই সময় নিয়ে আপনার পছন্দের বিষয়ে গবেষণা করুন, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সম্পর্কে খোঁজ নিন এবং আপনার লক্ষ্যের সঙ্গে কোন বিষয় বা প্রতিষ্ঠান মানানসই, তা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। পরিবারের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করুন এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
মানসিক প্রস্তুতি এবং ধৈর্য ধরুন
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে অনেক সময় বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ এবং প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়। এ জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকা জরুরি। আপনি যে পথই বেছে নিন না কেন, সফল হতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে এবং পরিশ্রম করতে হবে। হতাশ না হয়ে লক্ষ্য অনুযায়ী এগিয়ে গেলে অবশ্যই সফলতা অর্জন করবেন।
‘বৈশাখে হবে উৎসব, উৎসবে হবে নাটক’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আইইউবি থিয়েটারের উদ্যোগে ১৩ ও ১৪ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী ‘আইইউবি থিয়েটার বৈশাখী নাট্যোৎসব ২০২৫’। এই উৎসবে আইইউবি থিয়েটার ছাড়াও জাহাঙ্গীরনগর থিয়েটার, তীরন্দাজ রেপার্টরি, বটতলা থিয়েটারসহ মোট চারটি নাট্যদল তাদের প্রযোজনা মঞ্
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অ্যাংলিয়া রাস্কিন ইউনিভার্সিটি মেরিট স্কলারশিপ ২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। অর্থায়িত এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। আগ্রহী শিক্ষার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে এ বৃত্তির
১৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অভিজাত গুলশান ক্লাবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হলো ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রথম মিলনমেলা ও ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫।
১ দিন আগেবাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) আই ক্যাম্প–২০২৫ এর উদ্বোধন করা হয়েছে। শিক্ষক–শিক্ষার্থীদের চক্ষু স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিতে এ ক্যাম্পের উদ্বোধন করা হয়েছে বলে বিশ্ববিদ্যালয়টির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে