শিক্ষা ডেস্ক
রাজধানীর অভিজাত গুলশান ক্লাবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হলো ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রথম মিলনমেলা ও ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫। ‘ফার্স্ট মেম্বার নাইট অ্যান্ড ঈদ রিইউনিয়ন ২০২৫’ শিরোনামে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন সরকারি জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। মিলনমেলা থেকে ঐক্য ও সম্প্রীতির আহ্বান জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও স্থপতি মাসুদুর রহমান খান। তিনি তাঁর বক্তব্যে ক্লাব গঠনে যাঁরা সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ও ভবিষ্যতে এই ক্লাবকে দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রাক্তন ছাত্রসংগঠনে পরিণত করার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন স্থপতি সুনিলা ইসলাম ও সম্মানিত সদস্য মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, যাঁরা গোটা অনুষ্ঠানকে পরিণত করেন এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ক্লাবের সিনিয়র সদস্যরা। তাঁদের কণ্ঠে উঠে আসে ঐক্য, সম্প্রীতি ও পারস্পরিক সহযোগিতার গুরুত্ব। তাঁরা ক্লাবের মাধ্যমে সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনার কথা বলেন এবং আগামী দিনে আরও বড় পরিসরে এমন আয়োজনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাকালীন পরিচালকবৃন্দ: মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম, মোহাম্মদ জাকির হোসেন, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. ওমর ফারুক, মো. মনোয়ার সিকদার, বি এম জাহিদ হোসেন মারুফ, অজিত কুমার সাহা, মাতুজ আলী কাদেরী, মেহেদী হাসান তমাল, মুহাম্মদ আরিফুর রহমান, মু. দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো. পারভেজ রানা, মোহাম্মদ হাবীব রশীদ ও মো. শামসুর রহমান ভূঁইয়া।
সারা দেশ থেকে আসা ১৫টি সরকারি জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে প্রাণের উৎসব। প্রাণবন্ত গল্প-আড্ডা, স্মৃতিচারণ ও দীর্ঘদিন পরে প্রিয় বন্ধুদের আলিঙ্গন যেন মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয় পুরো মিলনায়তনে।
অনুষ্ঠানের শেষ ভাগে আয়োজিত হয় র্যাফেল ড্র ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, যা মিলনমেলাকে আরও আনন্দঘন ও স্মরণীয় করে তোলে।
রাজধানীর অভিজাত গুলশান ক্লাবে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হলো ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রথম মিলনমেলা ও ঈদ পুনর্মিলনী ২০২৫। ‘ফার্স্ট মেম্বার নাইট অ্যান্ড ঈদ রিইউনিয়ন ২০২৫’ শিরোনামে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন সরকারি জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। মিলনমেলা থেকে ঐক্য ও সম্প্রীতির আহ্বান জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও স্থপতি মাসুদুর রহমান খান। তিনি তাঁর বক্তব্যে ক্লাব গঠনে যাঁরা সহযোগিতা করেছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ও ভবিষ্যতে এই ক্লাবকে দেশের অন্যতম বৃহৎ প্রাক্তন ছাত্রসংগঠনে পরিণত করার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন স্থপতি সুনিলা ইসলাম ও সম্মানিত সদস্য মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, যাঁরা গোটা অনুষ্ঠানকে পরিণত করেন এক প্রাণবন্ত মিলনমেলায়।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ক্লাবের সিনিয়র সদস্যরা। তাঁদের কণ্ঠে উঠে আসে ঐক্য, সম্প্রীতি ও পারস্পরিক সহযোগিতার গুরুত্ব। তাঁরা ক্লাবের মাধ্যমে সমাজের জন্য ইতিবাচক পরিবর্তন আনার কথা বলেন এবং আগামী দিনে আরও বড় পরিসরে এমন আয়োজনের প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে আরও ছিলেন ক্লাব জিলা স্কুল বিডি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাকালীন পরিচালকবৃন্দ: মোহাম্মদ রাজিবুল ইসলাম, মোহাম্মদ জাকির হোসেন, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. ওমর ফারুক, মো. মনোয়ার সিকদার, বি এম জাহিদ হোসেন মারুফ, অজিত কুমার সাহা, মাতুজ আলী কাদেরী, মেহেদী হাসান তমাল, মুহাম্মদ আরিফুর রহমান, মু. দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া, মো. পারভেজ রানা, মোহাম্মদ হাবীব রশীদ ও মো. শামসুর রহমান ভূঁইয়া।
সারা দেশ থেকে আসা ১৫টি সরকারি জিলা স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি হয়ে ওঠে প্রাণের উৎসব। প্রাণবন্ত গল্প-আড্ডা, স্মৃতিচারণ ও দীর্ঘদিন পরে প্রিয় বন্ধুদের আলিঙ্গন যেন মুগ্ধতা ছড়িয়ে দেয় পুরো মিলনায়তনে।
অনুষ্ঠানের শেষ ভাগে আয়োজিত হয় র্যাফেল ড্র ও মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, যা মিলনমেলাকে আরও আনন্দঘন ও স্মরণীয় করে তোলে।
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
৩৫ মিনিট আগেউচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারু
২ ঘণ্টা আগে