নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেকসই উন্নয়নে কার্যকর কৌশল নির্ধারণের অংশ হিসেবে পঞ্চমবারের মতো ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে সম্মেলনের প্রবন্ধ জমা দেওয়া শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত। বুধবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মতিউর তানিফ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, মোট তিনটি পৃথক ট্র্যাককে প্রাধান্য দিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ট্র্যাকগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেকট্রনিকস, সেনসরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন; ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস এবং টেক্সটাইল ও অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রিতে ৫.০-এর ব্যবহার। সম্মেলনে উপস্থাপিত মোট ৩টি প্রবন্ধ ও পোস্টার পেপার প্রেজেন্টেশন ‘বেস্ট পেপার’ হিসেবে নির্বাচিত হবে এবং বাছাইকৃত প্রবন্ধগুলো আইইইই এক্সপ্লোর ডিজিটাল লাইব্রেরিতে স্থান পাবে।
সম্মেলনের অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ জানান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইন্ডাস্ট্রি ৫.০-এর ওপর প্রথম সম্মেলন করতে যাচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। এর লক্ষ্য হলো ইন্ডাস্ট্রি ও শিক্ষা গবেষকদের মধ্যে নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন। এখানে গবেষণাপত্র উপস্থাপন ছাড়াও নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকনোলজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে। এসটিআই বাংলাদেশের একমাত্র কনফারেন্স, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল আইইইই স্পনসর করে থাকে।
দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্ট্রিজ চেয়ারম্যান ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন চিফ প্যাট্রন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির প্যাট্রন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জেনারেল চেয়ার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গবেষকেদের প্রবন্ধ পাঠ করার কথা রয়েছে। কম্পিউটার বিজ্ঞান, ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়াও সম্মেলনে বিশেষ সেশন হিসেবে এসটিআই এক্সপো-২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে।
টেকসই উন্নয়নে কার্যকর কৌশল নির্ধারণের অংশ হিসেবে পঞ্চমবারের মতো ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ।
আগামী ৯-১০ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বাচল আমেরিকান সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে সম্মেলনের প্রবন্ধ জমা দেওয়া শুরু হয়েছে, যা চলবে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত। বুধবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মতিউর তানিফ স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
এতে বলা হয়, মোট তিনটি পৃথক ট্র্যাককে প্রাধান্য দিয়ে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ট্র্যাকগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনার্জি, রোবটিক্স, ইলেকট্রনিকস, সেনসরস অ্যান্ড কমিউনিকেশন; ইন্টেলিজেন্ট কম্পিউটিং, নেটওয়ার্ক অ্যান্ড সিকিউরিটি সিস্টেমস এবং টেক্সটাইল ও অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রিতে ৫.০-এর ব্যবহার। সম্মেলনে উপস্থাপিত মোট ৩টি প্রবন্ধ ও পোস্টার পেপার প্রেজেন্টেশন ‘বেস্ট পেপার’ হিসেবে নির্বাচিত হবে এবং বাছাইকৃত প্রবন্ধগুলো আইইইই এক্সপ্লোর ডিজিটাল লাইব্রেরিতে স্থান পাবে।
সম্মেলনের অর্গানাইজিং চেয়ার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ জানান, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ইন্ডাস্ট্রি ৫.০-এর ওপর প্রথম সম্মেলন করতে যাচ্ছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি। এর লক্ষ্য হলো ইন্ডাস্ট্রি ও শিক্ষা গবেষকদের মধ্যে নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন। এখানে গবেষণাপত্র উপস্থাপন ছাড়াও নতুন আইডিয়া তৈরি, সাসটেইনেবল টেকনোলজির চ্যালেঞ্জ গ্রহণ এবং তা বাস্তবায়নের উপায়সংক্রান্ত নানা দিক নিয়ে আলোচনা হবে। এসটিআই বাংলাদেশের একমাত্র কনফারেন্স, যেটি যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল আইইইই স্পনসর করে থাকে।
দুই দিনব্যাপী সম্মেলনে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্ট্রিজ চেয়ারম্যান ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন চিফ প্যাট্রন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির প্যাট্রন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক জেনারেল চেয়ার হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুরসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী ও গবেষকেদের প্রবন্ধ পাঠ করার কথা রয়েছে। কম্পিউটার বিজ্ঞান, ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং ছাড়াও সম্মেলনে বিশেষ সেশন হিসেবে এসটিআই এক্সপো-২০২৩ অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
১ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৭ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৭ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা ২০২৪ সালের ১ জুলাই শুরু হয়ে ৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন
৭ ঘণ্টা আগে