নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এলএমএস) প্রণয়নের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ লক্ষ্যে বিষয়–বিশেষজ্ঞদের নিয়ে প্রকল্প পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শুক্রবার গাজীপুরে একটি সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান।
কর্মশালায় কলেজ নেটওয়ার্ক এবং এলএমএস কীভাবে পরিকল্পিতভাবে প্রণয়ন করা যায় সেটি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। যাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৫ লক্ষ শিক্ষার্থী সমভাবে এর সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘এলএমএস পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা গেলে কলেজ শিক্ষার মানোন্নয়নে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। শিক্ষার্থীরা একাডেমিক বিষয়ের বিভিন্ন রিসোর্স সহজভাবে অনলাইনে পাবে। বিভিন্ন বিষয়–বিশেষজ্ঞদের লেকচারও অনলাইনে সহজলভ্য হবে। এ লক্ষ্যে ই–কনটেন্ট তৈরি করা হবে।’
কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহফুজুল ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুস সালাম হাওলাদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপ–উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল আলম জোয়ার্দার, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের (সিইসি) অধ্যাপক ড. উপমা কবির, ঢাবির সিইসি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোসাদ্দেক হোসেন কামাল, ঢাবির সিইসি বিভাগের অধ্যাপক ড. সুরাইয়া পারভীন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তাবাচ্ছুম, আইসিটি কনসালট্যান্ট সরোয়ার মোর্শেদ পরাগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) দপ্তরের পরিচালক মো. মুমিনুল ইসলাম, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক সুমন চক্রবর্তী প্রমুখ।
লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এলএমএস) প্রণয়নের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। এ লক্ষ্যে বিষয়–বিশেষজ্ঞদের নিয়ে প্রকল্প পরিকল্পনা চূড়ান্ত করার জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ শুক্রবার গাজীপুরে একটি সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপী এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান।
কর্মশালায় কলেজ নেটওয়ার্ক এবং এলএমএস কীভাবে পরিকল্পিতভাবে প্রণয়ন করা যায় সেটি নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে। যাতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২৫৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৫ লক্ষ শিক্ষার্থী সমভাবে এর সুযোগ গ্রহণ করতে পারে। এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা তাদের মতামত তুলে ধরেন।
কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য ড. মশিউর রহমান বলেন, ‘এলএমএস পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা গেলে কলেজ শিক্ষার মানোন্নয়নে নতুন দিগন্তের সূচনা হবে। শিক্ষার্থীরা একাডেমিক বিষয়ের বিভিন্ন রিসোর্স সহজভাবে অনলাইনে পাবে। বিভিন্ন বিষয়–বিশেষজ্ঞদের লেকচারও অনলাইনে সহজলভ্য হবে। এ লক্ষ্যে ই–কনটেন্ট তৈরি করা হবে।’
কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহফুজুল ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুস সালাম হাওলাদার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপ–উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুল আলম জোয়ার্দার, শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের (সিইসি) অধ্যাপক ড. উপমা কবির, ঢাবির সিইসি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোসাদ্দেক হোসেন কামাল, ঢাবির সিইসি বিভাগের অধ্যাপক ড. সুরাইয়া পারভীন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক তাবাচ্ছুম, আইসিটি কনসালট্যান্ট সরোয়ার মোর্শেদ পরাগ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য প্রযুক্তি (আইসিটি) দপ্তরের পরিচালক মো. মুমিনুল ইসলাম, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের পরিচালক সুমন চক্রবর্তী প্রমুখ।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে