নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট প্রজন্ম গড়তে মানবিক মূল্যবোধ, সৃজনশীলতা, আবিষ্কারমনস্কতা ও প্রগতি। সম্মেলনে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্য দিয়ে নবসৃষ্ট জ্ঞানকে সমাজ ও দেশের কল্যাণে কাজে লাগানোর তাগিদও দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের তৃতীয় তলায় কনফারেন্সের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য এই কনফারেন্সে যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ভারতসহ দেশের নানা জায়গা থেকে দেশবরেণ্য শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা অংশগ্রহণ করছেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
তৃতীয় আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত প্যারালাল সেশনের মধ্য দিয়ে গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধ উপস্থাপন শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও বিদেশ থেকে সর্বমোট ২৫০টি পেপার সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য জমা পড়ে। তার মধ্যে ৯৯টি পেপার গৃহীত হয়েছে। ভারত ও সোমালিয়া থেকেই ১৭টি পেপার গৃহীত হয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে কনফারেন্সের চিফ প্যাট্রন ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স গবেষণার মান বৃদ্ধি ও অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে স্কলারদের ভিউজ এক্সচেঞ্জের জন্য দারুণ এক আয়োজন। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর কমপক্ষে একটি ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের আয়োজন করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিকে যাচ্ছি। এই শিল্প বিপ্লবের জন্য একদিকে যেমন প্রথাগত বিজ্ঞান চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে, তেমনি মানবিক মূল্যবোধ, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা নিয়েও আমাদের ভাবতে হবে।’
সম্মেলনের অন্যতম মূল আকর্ষণ ও রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. পবিত্র সরকার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টির দিকে মনোযোগ দিতে হবে ও সেই জ্ঞানকে সারা বিশ্বের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে।
অধিবেশনে ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইলেক্টোরাল সিস্টেমের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর টানইয়েল বি. টাইসি পিএইচ. ডি বলেন, ‘একজন গবেষক হিসেবে কনফারেন্সের বিভিন্ন সেশনগুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য আমি মুখিয়ে আছি।’
দ্যা ইন্দোনেশিয়ান ইনস্টিটিউট অব দ্যা আর্টসের রেক্টর প্রফেসর ড. আই ওয়ান অ্যাড্রিয়ানা বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক যোগযোগ তৈরিতে খুব আগ্রহী।’
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার ও রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. জিল্লুর রহমান পল।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তৃতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু হয়েছে। সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট প্রজন্ম গড়তে মানবিক মূল্যবোধ, সৃজনশীলতা, আবিষ্কারমনস্কতা ও প্রগতি। সম্মেলনে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মধ্য দিয়ে নবসৃষ্ট জ্ঞানকে সমাজ ও দেশের কল্যাণে কাজে লাগানোর তাগিদও দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সকালে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের তৃতীয় তলায় কনফারেন্সের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ও সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিতব্য এই কনফারেন্সে যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ভারতসহ দেশের নানা জায়গা থেকে দেশবরেণ্য শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকেরা অংশগ্রহণ করছেন।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
তৃতীয় আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠিত প্যারালাল সেশনের মধ্য দিয়ে গবেষকেরা তাঁদের প্রবন্ধ উপস্থাপন শুরু করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ও বিদেশ থেকে সর্বমোট ২৫০টি পেপার সম্মেলনে উপস্থাপনের জন্য জমা পড়ে। তার মধ্যে ৯৯টি পেপার গৃহীত হয়েছে। ভারত ও সোমালিয়া থেকেই ১৭টি পেপার গৃহীত হয়েছে।
সভাপতির বক্তব্যে কনফারেন্সের চিফ প্যাট্রন ও নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর বলেন, ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স গবেষণার মান বৃদ্ধি ও অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে স্কলারদের ভিউজ এক্সচেঞ্জের জন্য দারুণ এক আয়োজন। নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর কমপক্ষে একটি ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্সের আয়োজন করবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমরা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দিকে যাচ্ছি। এই শিল্প বিপ্লবের জন্য একদিকে যেমন প্রথাগত বিজ্ঞান চিন্তায় পরিবর্তন এসেছে, তেমনি মানবিক মূল্যবোধ, সামাজিক বিজ্ঞান ও চারুকলা নিয়েও আমাদের ভাবতে হবে।’
সম্মেলনের অন্যতম মূল আকর্ষণ ও রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. পবিত্র সরকার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়কে নতুন নতুন জ্ঞান সৃষ্টির দিকে মনোযোগ দিতে হবে ও সেই জ্ঞানকে সারা বিশ্বের সঙ্গে ভাগ করে নিতে হবে।
অধিবেশনে ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন ফর ইলেক্টোরাল সিস্টেমের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর টানইয়েল বি. টাইসি পিএইচ. ডি বলেন, ‘একজন গবেষক হিসেবে কনফারেন্সের বিভিন্ন সেশনগুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য আমি মুখিয়ে আছি।’
দ্যা ইন্দোনেশিয়ান ইনস্টিটিউট অব দ্যা আর্টসের রেক্টর প্রফেসর ড. আই ওয়ান অ্যাড্রিয়ানা বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানের প্রাতিষ্ঠানিক যোগযোগ তৈরিতে খুব আগ্রহী।’
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন—ট্রেজারার প্রফেসর ড. আতাউর রহমান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. তপন কুমার সরকার ও রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর। স্বাগত বক্তব্য দেন আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ড. জিল্লুর রহমান পল।
২০২৪ সালের জুলাইয়ের শুরুতে কোটা আন্দোলন আমাদের কাছে ছিল শুধুই টিভি স্ক্রিন আর সোশ্যাল মিডিয়ার ফিডের দৃশ্য। কিন্তু ১০ জুলাইয়ের পর রামপুরা-বাড্ডা এলাকায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল পরিবেশ; ছোট ছোট অবরোধ, স্লোগান আর পোস্টারে শহর যেন বদলে যেতে লাগল। ১৪ জুলাইয়ের পর তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের বেফাঁস মন্তব্য আগুনে
২ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে বাতিল হওয়া কোটা পদ্ধতি পূর্ণরূপে পুনর্বহাল হলে সারা দেশের মতো বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ২০২৪ সালের ৫ জুন আন্দোলনে সক্রিয় হন। বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম প্রতিবাদ হয় ৩০ জুন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলা বিভাগের শামসুর রহমান সুমন, ইংরেজি বিভাগের...
৭ ঘণ্টা আগেবুটেক্সে আমাদের ব্যাচের ক্লাস শুরু হয় ২০০৭ সালের এপ্রিলে। এরপর থেকেই নিয়মিত ক্লাস-ল্যাব করা, অ্যাসাইনমেন্ট জমা দেওয়া ইত্যাদি নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করেছি। বুটেক্সে পড়াকালে আমার বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি স্মরণীয় গণজাগরণ, যা ২০২৪ সালের ১ জুলাই শুরু হয়ে ৫ আগস্ট পর্যন্ত স্থায়ী হয় এবং শেখ হাসিনা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে এর সমাপ্তি ঘটে। ৩৬ দিনের এই আন্দোলনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছিল এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি, যেখানে প্রতিদিন নিরবচ্ছিন্ন কর্মসূচি পালন
৮ ঘণ্টা আগে