অনলাইন ডেস্ক
মেডিকেল কলেজে ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে গতকাল রোববার। এরপরই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের বিষয়ে বিতর্ক উঠেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এমবিবিএস কোর্সে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের সনদপত্র যাচাইয়ে নেমেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল প্রণীত ভর্তি নীতিমালার ৯ (৩) অনুচ্ছেদে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান ও পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর কোটার আসনে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি যাচাই বাছাই করে অনুমোদনক্রমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২৩ জানুয়ারি ও ২৬ জানুয়ারি পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর নির্বাচিত প্রার্থী, ২৭ থেকে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত আসনে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিতদের কোটার স্বপক্ষে সনদ বা প্রমাণসহ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। আর কোটায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিতদের কোটা সংক্রান্ত দলিলাদি ২১ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) ই–মেইলের ([email protected]) মাধ্যমে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় নির্বাচিত ১৯৩ জনের ফল স্থগিত করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন আজকের পত্রিকাকে আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা বলছি না যে, ফলাফল স্থগিত। তবে আমরা এই কয়দিন যাচাই–বাছাই করব। এটা আমাদের রুটিন কার্যক্রম। এই সময়ের মধ্যে অন্য কোনো কার্যক্রম চলবে না। আপনি চাইলে এটা স্থগিত বলতে পারেন, আবার না চাইলে নাও বলতে পারেন। যাচাই–বাছাইয়ে কারও ত্রুটি ধরা পড়লে তার ফলাফল স্বাভাবিকভাবেই বাতিল হয়ে যাবে।’
এদিকে সোমবার রাত পৌনে ৮টার দিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেডিকেল কলেজ ২০২৪–২৫ শিক্ষবর্ষের ভর্তিতে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা। বিদ্যমান বিধি অনুসারে শুধু মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে। তাঁদের নাতি–নাতনি বা অন্য কারও জন্য প্রযোজ্য হবে না।
এই কোটার অধীনে সংরক্ষিত ২৬৯টি আসনের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জন প্রার্থী পাওয়া গেছে। অবশিষ্ট ৭৬টি আসন ইতিমধ্যেই মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হয়েছে। এই কোটায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ১৯৩ জনের প্রমাণাদি নির্ধারিত তারিখের মধ্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর যাচাই করবে। এতে কোনো ভুল বা অসত্য তথ্য পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর ভর্তি বাতিল হবে। এই যাচাই বাছাই কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই ১৯৩ জনের ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। অবশিষ্টদের ভর্তিসহ মেডিকেল কলেজের অন্যান্য কার্যক্রম যথারীতি চলবে।
মেডিকেল কলেজে ২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে গতকাল রোববার। এরপরই মুক্তিযোদ্ধা কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের বিষয়ে বিতর্ক উঠেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এমবিবিএস কোর্সে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীদের সনদপত্র যাচাইয়ে নেমেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. রুবীনা ইয়াসমীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল প্রণীত ভর্তি নীতিমালার ৯ (৩) অনুচ্ছেদে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তান ও পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর কোটার আসনে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি যাচাই বাছাই করে অনুমোদনক্রমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ২৩ জানুয়ারি ও ২৬ জানুয়ারি পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর নির্বাচিত প্রার্থী, ২৭ থেকে ২৯ জানুয়ারির মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনার সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত আসনে প্রাথমিকভাবে নির্বাচিতদের কোটার স্বপক্ষে সনদ বা প্রমাণসহ স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে। আর কোটায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিতদের কোটা সংক্রান্ত দলিলাদি ২১ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) ই–মেইলের ([email protected]) মাধ্যমে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় নির্বাচিত ১৯৩ জনের ফল স্থগিত করা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে অধ্যাপক রুবীনা ইয়াসমীন আজকের পত্রিকাকে আজ সন্ধ্যায় বলেন, ‘আমরা বলছি না যে, ফলাফল স্থগিত। তবে আমরা এই কয়দিন যাচাই–বাছাই করব। এটা আমাদের রুটিন কার্যক্রম। এই সময়ের মধ্যে অন্য কোনো কার্যক্রম চলবে না। আপনি চাইলে এটা স্থগিত বলতে পারেন, আবার না চাইলে নাও বলতে পারেন। যাচাই–বাছাইয়ে কারও ত্রুটি ধরা পড়লে তার ফলাফল স্বাভাবিকভাবেই বাতিল হয়ে যাবে।’
এদিকে সোমবার রাত পৌনে ৮টার দিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেনের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মেডিকেল কলেজ ২০২৪–২৫ শিক্ষবর্ষের ভর্তিতে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা। বিদ্যমান বিধি অনুসারে শুধু মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং বীরাঙ্গনাদের সন্তানদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে। তাঁদের নাতি–নাতনি বা অন্য কারও জন্য প্রযোজ্য হবে না।
এই কোটার অধীনে সংরক্ষিত ২৬৯টি আসনের মধ্যে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জন প্রার্থী পাওয়া গেছে। অবশিষ্ট ৭৬টি আসন ইতিমধ্যেই মেধা তালিকা থেকে পূরণ করা হয়েছে। এই কোটায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত ১৯৩ জনের প্রমাণাদি নির্ধারিত তারিখের মধ্যে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর যাচাই করবে। এতে কোনো ভুল বা অসত্য তথ্য পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর ভর্তি বাতিল হবে। এই যাচাই বাছাই কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই ১৯৩ জনের ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম স্থগিত থাকবে। অবশিষ্টদের ভর্তিসহ মেডিকেল কলেজের অন্যান্য কার্যক্রম যথারীতি চলবে।
বাংলাদেশের উন্নয়নে সবার সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে কাজ করার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। গত ১৬ জুলাই বুয়েটে আয়োজিত জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা–২০২৫ এর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
১৫ ঘণ্টা আগেভোকাবুলারিতে দুর্বলতা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা থেকে শুরু করে বাস্তব জীবনের অনেক ক্ষেত্রেই বড় একটি বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা অনেক সময় শব্দ মুখস্থ করি, কিন্তু কিছুদিন পরে ভুলে যাই।
২১ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার গণিত বিষয়ের ফলে ব্যাপক বিপর্যয় হয়েছে। বিশেষ করে গণিত ও ইংরেজি বিষয়ে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার ভিত্তি যে কতটা দুর্বল ও নড়বড়ে, তা অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেআগামী আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে আন্তর্জাতিক এই সম্মেলনে অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ও শাবিপ্রবির পক্ষে বিশ্বমঞ্চে প্রতিনিধিত্ব করবেন তিনি। সেখানে সায়েম তাঁর গবেষণা "Synthesis and Characterization of Nanocellulose Phosphate as a Novel Biomaterial for Bone Tissue Engineering" বিষয়ে উপস্থাপন করবেন, যা হাড়ের...
২ দিন আগে